এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: তৃতীয় ঢেউ ভয়াবহ না হলে পুজোর পরই খুলছে স্কুল। সোমবার নবান্ন থেকে এমনটাই জানিয়ে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায় (Mamata Banerjee)। এদিন সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, 'পরিস্থিতি ঠিক থাকলে পুজোর পর স্কুল খোলা হবে। স্যানিটাইজ করে সমস্ত স্কুল খুলবে। কিন্তু, যদি তৃতীয় ঢেউ ভয়াবহ আকার ধারণ করে, তখন তো আমাদের হাতে কিছু থাকবে না।' কেরালা, মহারাষ্ট্রের পরিস্থিতি এখনও উদ্বেগজনক বলেও এদিন জানান মুখ্যমন্ত্রী। উল্লেখ্য, এর আগেও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পুজোর পরই স্কুল খোলার কথা জানিয়েছিলেন। এই নিয়ে নোবেলজয়ী অর্থনীিবিদ অভিজিৎ বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বাধীন গ্লোবান অ্যাডভাইসরি বোর্ডের সঙ্গেও বিস্তারিত আলোচনা চালাচ্ছে রাজ্য সরকার। যদিও কোন কোন শ্রেণীর ক্লাস শুরু হবে, তা নিয়ে বিস্তারিত এখনও কিছু জানা যায়নি।
এদিন ভবানীপুরে স্কুল খোলার দাবিতে বিক্ষোভ দেখায় SFI। রাস্তায় বসে চলে প্রতিবাদ কর্মসূচি। এ প্রসঙ্গে SFI-এর সাধারণ সম্পাদক সৃজন ভট্টাচার্য বলেন, 'রাজ্যে পানশালা খোলা হয়েছে অথচ পাঠাশালা বন্ধ। এর প্রতিবাদেই আমরা রাস্তায় নেমেছি। কোভিড বিধি মেনে কী ভাবে স্কুলগুলি খোলা যায়, তা নিয়ে ভাবুক রাজ্য। প্রয়োজনে একদিন অন্তর একদিন কিংবা সপ্তাহে দু-তিন দিন স্কুল চলবে। কিন্তু, দিনের পর দিন এভাবে ছাত্রদের ভবিষ্যৎ নষ্ট হতে পারে না।'
অন্যদিকে, করোনার আবহে দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর যখন রাজ্যে স্কুল-কলেজ খোলা নিয়ে যখন পড়ুয়ারা রাস্তায় নেমেছেন, সেই সময় এ ব্যাপারে ভেবেচিন্তে এগনোরই পক্ষপাতী নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অর্মত্য সেন। তিনি জানান, এ ব্যাপারে আমেরিকাতেও দুই দলের মধ্যে ঝগড়া চলছে, কিন্তু কোনও স্থির সিদ্ধান্তে আসা যায়নি। সহাস্য অর্মত্যর সংযোজন, 'আমি যদি চিকিৎসক বা জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ হতাম, তা হলে হয়তো এ ব্যাপারে কিছু বলতে পারতাম। কিন্তু চট করে আমি কোনও কথা বলতে চাই না। সব কিছু ভেবে এগনো উচিত।'
রিফ্রেশ করতে থাকুন...
এদিন ভবানীপুরে স্কুল খোলার দাবিতে বিক্ষোভ দেখায় SFI। রাস্তায় বসে চলে প্রতিবাদ কর্মসূচি। এ প্রসঙ্গে SFI-এর সাধারণ সম্পাদক সৃজন ভট্টাচার্য বলেন, 'রাজ্যে পানশালা খোলা হয়েছে অথচ পাঠাশালা বন্ধ। এর প্রতিবাদেই আমরা রাস্তায় নেমেছি। কোভিড বিধি মেনে কী ভাবে স্কুলগুলি খোলা যায়, তা নিয়ে ভাবুক রাজ্য। প্রয়োজনে একদিন অন্তর একদিন কিংবা সপ্তাহে দু-তিন দিন স্কুল চলবে। কিন্তু, দিনের পর দিন এভাবে ছাত্রদের ভবিষ্যৎ নষ্ট হতে পারে না।'
অন্যদিকে, করোনার আবহে দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর যখন রাজ্যে স্কুল-কলেজ খোলা নিয়ে যখন পড়ুয়ারা রাস্তায় নেমেছেন, সেই সময় এ ব্যাপারে ভেবেচিন্তে এগনোরই পক্ষপাতী নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অর্মত্য সেন। তিনি জানান, এ ব্যাপারে আমেরিকাতেও দুই দলের মধ্যে ঝগড়া চলছে, কিন্তু কোনও স্থির সিদ্ধান্তে আসা যায়নি। সহাস্য অর্মত্যর সংযোজন, 'আমি যদি চিকিৎসক বা জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ হতাম, তা হলে হয়তো এ ব্যাপারে কিছু বলতে পারতাম। কিন্তু চট করে আমি কোনও কথা বলতে চাই না। সব কিছু ভেবে এগনো উচিত।'
রিফ্রেশ করতে থাকুন...