এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: MBBS উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য পড়ুয়াদের এবার থেকে সময়সীমা বেঁধে দেওয়ার সুপারিশ করল দেশের স্বাস্থ্য-শিক্ষা নিয়ামক সংস্থা ন্যাশনাল মেডিক্যাল কমিশন। NEET UG পরীক্ষায় উত্তীর্ণ পড়ুয়ারা MBBS কোর্স শেষ করার জন্য এবার থেকে দশ বছর সময় পাবেন। এতদিন, এই কোর্সে ভর্তি হওয়ার পর তা শেষ করার কোনও নির্দিষ্ট সময়সীমা ছিল না পড়ুয়াদের জন্য।
এই সময়সীমার মধ্যেই একজন ডাক্তারি পড়ুয়াকে MBBS কোর্সটি সম্পন্ন করতে হবে। বর্তমানে MBBS কোর্স হয় সাড়ে পাঁচ বছরের। এর মধ্যে সাড়ে চার বছর পড়াশোনা ও এক বছরের বাধ্যতামূলক ইন্টার্নশিপ করতে হয় পড়ুয়াদের। স্নাতকস্তরের এই ডিগ্রির মাধ্যমে, ব্যাচেলর অফ মেডিসিন এবং ব্যাচেলর অফ সার্জারি, এই দুই ডিগ্রি প্রদান করা হয় পড়ুয়াদের।
কোর্সের সময়সীমা বেঁধে দেওয়ার এই প্রক্রিয়াটি এখনও প্রস্তাব আকারেই রয়েছে। এর মাধ্যমে, যে সকল পড়ুয়ারা এই কোর্সটির পড়াশোনা গুরুত্ব সহকারে করেন না, তাঁদের এই কোর্স থেকে ছেঁটে ফেলা সম্ভব হবে।
স্নাতকস্তরের মেডিক্যাল শিক্ষা বোর্ডের সভাপতই অরুনা ভি ভানিকর জানান, ১০ বছরের মধ্যে MBBS কোর্স সম্পন্ন করার এই প্রস্তাবটি ন্যাশনাল এক্সিট টেস্টের যে ড্রাফট তৈরি করা হয়েছে তার একটি অংশ। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের কাছে এই প্রস্তাবটি শিলমোহরের জন্য পাঠানো হবে বলেও জানান তিনি।
আগামী ২০২৩ থেকে National Exit Test (NEXT) গ্রহণ করা হবে। MBBS কোর্সের অন্তিম বর্ষে এই পরীক্ষা নেওয়া হবে। এই পরীক্ষায় পড়ুয়াদের প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে স্নাতকোত্তরের কোর্সগুলিতে পড়ুয়াদের ভর্তি করা হবে। ভানিকর বলেন, অধিকাংশ মেডিক্যাল পড়ুয়াই সময়ের মধ্যে তাঁদের কোর্স শেষ করে ফেলেন। কিন্তু দেশের বিভিন্ন প্রান্তে বেশ কিছু ক্ষেত্রে এই ধরণের ঘটনা লক্ষ্য করা গিয়েছে বলেই এই পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে।
তিনি এও বলেন যে দেশের বেশ কিছু বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়াদের মাঝে পড়াশোনা বন্ধ রেখে পরে ফের তা চালু করার অনুমতি দিয়ে থাকে। তাঁর মতে, ইন্টার্নশিপ ছাড়া এই কোর্স করতে ৪.৫ বছর সময় লাগে। তাই, কোনও পরিস্থিতিতে গোটা কোর্সটি শেষ করতে একজন পড়ুয়ার ১০ বছরের বেশি সময় লাগা উচিৎ নয়।
তবে, এই কোর্সে ভর্তি হওয়ার বয়সের ঊর্ধ্বসীমায় কোনও কাটছাঁট করছে না ন্যাশনাল মেডিক্যাল কমিশন। যে কোনও বয়সের পড়ুয়াই এই কোর্সে ভর্তি হতে পারেন। তবে, উল্লিখিত সময়ের মধ্যেই সেই কোর্স সম্পন্ন করতে হবে সেই পড়ুয়াকে। তবে, MBBS কোর্সে ভর্তির জন্য, একজন পড়ুয়ার ন্যূনতম বছর বয়স ১৭ হওয়া আবশ্যক।
এই সময়সীমার মধ্যেই একজন ডাক্তারি পড়ুয়াকে MBBS কোর্সটি সম্পন্ন করতে হবে। বর্তমানে MBBS কোর্স হয় সাড়ে পাঁচ বছরের। এর মধ্যে সাড়ে চার বছর পড়াশোনা ও এক বছরের বাধ্যতামূলক ইন্টার্নশিপ করতে হয় পড়ুয়াদের। স্নাতকস্তরের এই ডিগ্রির মাধ্যমে, ব্যাচেলর অফ মেডিসিন এবং ব্যাচেলর অফ সার্জারি, এই দুই ডিগ্রি প্রদান করা হয় পড়ুয়াদের।
কোর্সের সময়সীমা বেঁধে দেওয়ার এই প্রক্রিয়াটি এখনও প্রস্তাব আকারেই রয়েছে। এর মাধ্যমে, যে সকল পড়ুয়ারা এই কোর্সটির পড়াশোনা গুরুত্ব সহকারে করেন না, তাঁদের এই কোর্স থেকে ছেঁটে ফেলা সম্ভব হবে।
স্নাতকস্তরের মেডিক্যাল শিক্ষা বোর্ডের সভাপতই অরুনা ভি ভানিকর জানান, ১০ বছরের মধ্যে MBBS কোর্স সম্পন্ন করার এই প্রস্তাবটি ন্যাশনাল এক্সিট টেস্টের যে ড্রাফট তৈরি করা হয়েছে তার একটি অংশ। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের কাছে এই প্রস্তাবটি শিলমোহরের জন্য পাঠানো হবে বলেও জানান তিনি।
আগামী ২০২৩ থেকে National Exit Test (NEXT) গ্রহণ করা হবে। MBBS কোর্সের অন্তিম বর্ষে এই পরীক্ষা নেওয়া হবে। এই পরীক্ষায় পড়ুয়াদের প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে স্নাতকোত্তরের কোর্সগুলিতে পড়ুয়াদের ভর্তি করা হবে। ভানিকর বলেন, অধিকাংশ মেডিক্যাল পড়ুয়াই সময়ের মধ্যে তাঁদের কোর্স শেষ করে ফেলেন। কিন্তু দেশের বিভিন্ন প্রান্তে বেশ কিছু ক্ষেত্রে এই ধরণের ঘটনা লক্ষ্য করা গিয়েছে বলেই এই পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে।
তিনি এও বলেন যে দেশের বেশ কিছু বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়াদের মাঝে পড়াশোনা বন্ধ রেখে পরে ফের তা চালু করার অনুমতি দিয়ে থাকে। তাঁর মতে, ইন্টার্নশিপ ছাড়া এই কোর্স করতে ৪.৫ বছর সময় লাগে। তাই, কোনও পরিস্থিতিতে গোটা কোর্সটি শেষ করতে একজন পড়ুয়ার ১০ বছরের বেশি সময় লাগা উচিৎ নয়।
তবে, এই কোর্সে ভর্তি হওয়ার বয়সের ঊর্ধ্বসীমায় কোনও কাটছাঁট করছে না ন্যাশনাল মেডিক্যাল কমিশন। যে কোনও বয়সের পড়ুয়াই এই কোর্সে ভর্তি হতে পারেন। তবে, উল্লিখিত সময়ের মধ্যেই সেই কোর্স সম্পন্ন করতে হবে সেই পড়ুয়াকে। তবে, MBBS কোর্সে ভর্তির জন্য, একজন পড়ুয়ার ন্যূনতম বছর বয়স ১৭ হওয়া আবশ্যক।