রাজ্যের বেসরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলিকে নিয়ে এবার বড় সিদ্ধান্তের পথে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকার। পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন সেল্ফ ফাইন্যান্সিং ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলির ফি কাঠামো নির্ধারণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে শিক্ষা দফতর। রাজ্য সরকারের এই সিদ্ধান্ত নিঃসন্দেহে ইতিবাচক বলে মনে করছেন শিক্ষাবিদদের একাংশ। প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, নতুন কাঠামো অনুযায়ী কোনও বেসরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ পড়ুয়াদের থেকে বার্ষিক ১ লাখ ১০ হাজার টাকার বেশি ফি নিতে পারবে না। রাজ্য শিক্ষা দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, নতুন ফি কাঠামো অনুযায়ী কোনও বেসরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের ডেভেলপমেন্ট ফি নেওয়ার ক্ষেত্রে কোন নিষেধাজ্ঞা নেই। কিন্তু তা কখনই মোট টিউশন ফি-এর ১৫ শতাংশর বেশি হবে না।
শুধু এখানেই শেষ নয়। বেসরকারি কলেজের ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ুয়া ও তাঁদের পরিবারের আর্থিক চাপ কমাতে একাধিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। ভর্তির সময় বিভিন্ন বেসরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে 'ওয়ান টাইম অ্যাডমিশন ফি' নেওয়ার চল রয়েছে। সেই ফি-এর অঙ্ক নির্দিষ্ট করার কথা ভাবছে শিক্ষা দফতর। নতুন নিয়মে ১০ হাজার টাকার বেশি এই ফি নেওয়া যাবে না বলে জানা গিয়েছে। নয়া ফি কাঠামোয় নির্ধারণ করে দেওয়া হচ্ছে গ্রন্থাগারে ফিও। এখন থেকে এককালীন ৬ হাজার টাকার বেশি এই ফি নিতে পারবে না বেসরকারি কলেজগুলি। বার্ষিক স্টুডেন্ট ওয়েলফেয়ার ফিও ১০০০ টাকার মধ্যে সীমাবন্ধ রাখতে হবে।
যে সব বেসরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলি কোনও স্বীকৃত সরকারি সংস্থার থেকে 'স্বশাসিত'-র তকমা পেয়েছে, নতুন কাঠামো অনুসারে ১০ শতাংশ অতিরিক্ত টিউশন ফি নেওয়ার ক্ষেত্রে শিথিলতা থাকবে। যদিও রাজ্য শিক্ষা দফতরের সূত্রে বলছে, গোটা কোর্সের মেয়াদকালে একবারই এই ১০ শতাংশ বর্ধিত ফি নেওয়া যাবে। সূত্রের খবর, এই নয়া ফি কাঠামো চার বছরের B. Tech ও পাঁচ বছরের B.Pharm কোর্সের ক্ষেত্রে কার্যকর হবে।
উল্লেখ্য, জয়েন্ট এন্ট্রাস পরীক্ষা (Joint Entrance Examination) ছাড়াও ভর্তি হওয়া যাবে ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে। শুধুমাত্র উচ্চমাধ্যমিক বা সমতুল পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে ভর্তি হওয়া যাবে ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে। সম্প্রতি শিক্ষা দফতরের তরফে এমন বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। কারণ এবার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে রাজ্যের বহু আসন খালি রয়েছে। সেই আসনগুলি ভর্তি করার জন্য শিক্ষা দফতর এই বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। কলেজভিত্তিক কাউন্সলিংয়ের পথে হাঁটার সিদ্ধান্ত নিয়েছে শিক্ষা দফতর।
শুধু এখানেই শেষ নয়। বেসরকারি কলেজের ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ুয়া ও তাঁদের পরিবারের আর্থিক চাপ কমাতে একাধিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। ভর্তির সময় বিভিন্ন বেসরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে 'ওয়ান টাইম অ্যাডমিশন ফি' নেওয়ার চল রয়েছে। সেই ফি-এর অঙ্ক নির্দিষ্ট করার কথা ভাবছে শিক্ষা দফতর। নতুন নিয়মে ১০ হাজার টাকার বেশি এই ফি নেওয়া যাবে না বলে জানা গিয়েছে। নয়া ফি কাঠামোয় নির্ধারণ করে দেওয়া হচ্ছে গ্রন্থাগারে ফিও। এখন থেকে এককালীন ৬ হাজার টাকার বেশি এই ফি নিতে পারবে না বেসরকারি কলেজগুলি। বার্ষিক স্টুডেন্ট ওয়েলফেয়ার ফিও ১০০০ টাকার মধ্যে সীমাবন্ধ রাখতে হবে।
যে সব বেসরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলি কোনও স্বীকৃত সরকারি সংস্থার থেকে 'স্বশাসিত'-র তকমা পেয়েছে, নতুন কাঠামো অনুসারে ১০ শতাংশ অতিরিক্ত টিউশন ফি নেওয়ার ক্ষেত্রে শিথিলতা থাকবে। যদিও রাজ্য শিক্ষা দফতরের সূত্রে বলছে, গোটা কোর্সের মেয়াদকালে একবারই এই ১০ শতাংশ বর্ধিত ফি নেওয়া যাবে। সূত্রের খবর, এই নয়া ফি কাঠামো চার বছরের B. Tech ও পাঁচ বছরের B.Pharm কোর্সের ক্ষেত্রে কার্যকর হবে।
উল্লেখ্য, জয়েন্ট এন্ট্রাস পরীক্ষা (Joint Entrance Examination) ছাড়াও ভর্তি হওয়া যাবে ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে। শুধুমাত্র উচ্চমাধ্যমিক বা সমতুল পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে ভর্তি হওয়া যাবে ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে। সম্প্রতি শিক্ষা দফতরের তরফে এমন বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। কারণ এবার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে রাজ্যের বহু আসন খালি রয়েছে। সেই আসনগুলি ভর্তি করার জন্য শিক্ষা দফতর এই বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। কলেজভিত্তিক কাউন্সলিংয়ের পথে হাঁটার সিদ্ধান্ত নিয়েছে শিক্ষা দফতর।