ক্লাসরুমে পড়া ছেড়ে ফোনেই মশগুল পড়ুয়ারা। ঘটনা সামনে আসতেই কড়া পদক্ষেপ কলেজ কর্তৃপক্ষের। ক্যাম্পাসে বন্ধই করে দেওয়া হল স্মার্টফোনের ব্যবহার। নির্দেশিকায় রীতিমতো ক্ষুব্ধ পড়ুয়ারা।
ঘটনাটি ঘটেছে ওড়িশার বেরহামপুরের মহাময়ী মহিলা মহাবিদ্যালয়ে। কলেজ কর্তৃপক্ষের আনা নির্দেশিকার প্রতিবাদে সোচ্চার হয়েছেন ছাত্রীরা। গত 30 জুলাই ক্যাম্পাসে পড়ুয়াদের স্মার্টফোন ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা জারি করে কলেজ কর্তৃপক্ষ। এর বিরোধিতায় ছাত্রীরা দেখা করেন অধ্যক্ষ এস নারায়ণ রাওয়ের সঙ্গে। অবিলম্বে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার দাবিতে একটি চিঠিও দেন তাঁরা। ছাত্রীদের বক্তব্য, আজকের ডিজিটাল যুগে এভাবে স্মার্টফোন ব্যবহারের ওপর নিষেধাজ্ঞা চাপানো উচিত নয়।
প্রতিবাদীদের চিঠি অবশ্য গ্রহণ করেননি কলেজের অধ্যক্ষ। বরং বিষয়টি নিয়ে অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। এস নারায়ণ রাওয়ের বক্তব্য, ছাত্রীরা কলেজের বেশিরভাগ সময়টাই স্মার্টফোনে ব্যয় করছে। ক্লাসের মধ্যেই ভিডিও দেখছে তারা। তাঁর কথায়, “আমরা চাই পড়ুয়ারা কলেজের বেশিরভাগ সময়টা পড়াশোনাতেই দিক। তাই এই নিষেধাজ্ঞা জরুরি ছিল।” তবে স্মার্টফোন নিষিদ্ধ হলেও, কি-প্যাডযুক্ত সাধারণ ফোন সঙ্গে রাখতে পারবেন ছাত্রীরা।
Read More: 100-র পরীক্ষায় পড়ুয়া পেলেন 151! রাজ্যজুড়ে হইচই
মোবাইল আসক্তির দিকে তাকিয়ে বহু অভিভাবকই অবশ্য এই নিষেধাজ্ঞায় আপত্তির কিছু দেখছেন না। তাঁদের কথায়, “কোনও সন্দেহ নেই যে স্মার্টফোন পড়ুয়াদের জীবনকে আরও সহজ করেছে, পড়াশোনার নতুন মাধ্যম খুলে দিয়েছে। কিন্তু প্রযুক্তির অপব্যবহার হওয়াও উচিত নয়।”
বেরহামপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শীর্ষ আধিকারিকের মেয়ে এই মহাময়ী মহিলা মহাবিদ্যালয়েরই ছাত্রী। ওই আধিকারিকের কথায়, “পরীক্ষার সময় ফোন ব্যবহার করতে দেওয়া হয় না। ক্লাসরুমেও একই নিয়ম প্রযোজ্য হওয়া উচিত। কলেজ কর্তৃপক্ষ যখন কি-প্যাডযুক্ত ফোন ব্যবহার করার অনুমতি দিয়েছে, তখন এ নিয়ে আর এত হইচই করার কিছু নেই।”
Read More: তৈরি হচ্ছে Nano Satellite, এবার মহাকাশে পা সাউথ পয়েন্টের!
তবে ক্যাম্পাসে মোবাইলে নিষেধাজ্ঞার ঘটনা এই প্রথম নয়। ক’দিন আগেই ছাত্র-বিক্ষোভের জেরে তেলেঙ্গানার রাজীব গান্ধী ইউনিভার্সিটি অফ নলেজ টেকনোলজিসের ক্যাম্পাসে পড়ুয়াদের স্মার্টফোন ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা জারি হয়। এছাড়াও সোশাল মিডিয়ার অসৎ উদ্দেশ্যে ব্যবহারের অভিযোগ ওঠার পর, দেশজুড়ে কেন্দ্র সরকার পরিচালিত জওহর নবোদয় বিদ্যালয়গুলির ক্যাম্পাসেও স্মার্টফোন ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছিল।
ঘটনাটি ঘটেছে ওড়িশার বেরহামপুরের মহাময়ী মহিলা মহাবিদ্যালয়ে। কলেজ কর্তৃপক্ষের আনা নির্দেশিকার প্রতিবাদে সোচ্চার হয়েছেন ছাত্রীরা। গত 30 জুলাই ক্যাম্পাসে পড়ুয়াদের স্মার্টফোন ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা জারি করে কলেজ কর্তৃপক্ষ। এর বিরোধিতায় ছাত্রীরা দেখা করেন অধ্যক্ষ এস নারায়ণ রাওয়ের সঙ্গে। অবিলম্বে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার দাবিতে একটি চিঠিও দেন তাঁরা। ছাত্রীদের বক্তব্য, আজকের ডিজিটাল যুগে এভাবে স্মার্টফোন ব্যবহারের ওপর নিষেধাজ্ঞা চাপানো উচিত নয়।
প্রতিবাদীদের চিঠি অবশ্য গ্রহণ করেননি কলেজের অধ্যক্ষ। বরং বিষয়টি নিয়ে অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। এস নারায়ণ রাওয়ের বক্তব্য, ছাত্রীরা কলেজের বেশিরভাগ সময়টাই স্মার্টফোনে ব্যয় করছে। ক্লাসের মধ্যেই ভিডিও দেখছে তারা। তাঁর কথায়, “আমরা চাই পড়ুয়ারা কলেজের বেশিরভাগ সময়টা পড়াশোনাতেই দিক। তাই এই নিষেধাজ্ঞা জরুরি ছিল।” তবে স্মার্টফোন নিষিদ্ধ হলেও, কি-প্যাডযুক্ত সাধারণ ফোন সঙ্গে রাখতে পারবেন ছাত্রীরা।
Read More: 100-র পরীক্ষায় পড়ুয়া পেলেন 151! রাজ্যজুড়ে হইচই
মোবাইল আসক্তির দিকে তাকিয়ে বহু অভিভাবকই অবশ্য এই নিষেধাজ্ঞায় আপত্তির কিছু দেখছেন না। তাঁদের কথায়, “কোনও সন্দেহ নেই যে স্মার্টফোন পড়ুয়াদের জীবনকে আরও সহজ করেছে, পড়াশোনার নতুন মাধ্যম খুলে দিয়েছে। কিন্তু প্রযুক্তির অপব্যবহার হওয়াও উচিত নয়।”
বেরহামপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শীর্ষ আধিকারিকের মেয়ে এই মহাময়ী মহিলা মহাবিদ্যালয়েরই ছাত্রী। ওই আধিকারিকের কথায়, “পরীক্ষার সময় ফোন ব্যবহার করতে দেওয়া হয় না। ক্লাসরুমেও একই নিয়ম প্রযোজ্য হওয়া উচিত। কলেজ কর্তৃপক্ষ যখন কি-প্যাডযুক্ত ফোন ব্যবহার করার অনুমতি দিয়েছে, তখন এ নিয়ে আর এত হইচই করার কিছু নেই।”
Read More: তৈরি হচ্ছে Nano Satellite, এবার মহাকাশে পা সাউথ পয়েন্টের!
তবে ক্যাম্পাসে মোবাইলে নিষেধাজ্ঞার ঘটনা এই প্রথম নয়। ক’দিন আগেই ছাত্র-বিক্ষোভের জেরে তেলেঙ্গানার রাজীব গান্ধী ইউনিভার্সিটি অফ নলেজ টেকনোলজিসের ক্যাম্পাসে পড়ুয়াদের স্মার্টফোন ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা জারি হয়। এছাড়াও সোশাল মিডিয়ার অসৎ উদ্দেশ্যে ব্যবহারের অভিযোগ ওঠার পর, দেশজুড়ে কেন্দ্র সরকার পরিচালিত জওহর নবোদয় বিদ্যালয়গুলির ক্যাম্পাসেও স্মার্টফোন ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছিল।