এই সময়: রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট না পাওয়া, একই দিনে দু'টি সেমেস্টারের পরীক্ষা ফেলা-সহ একাধিক বিষয় নিয়ে ছাত্র বিক্ষোভে শুক্রবার আচমকা উত্তপ্ত হয়ে উঠল কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় চত্বর। পড়ুয়াদের হঠাতে পুলিশি বলপ্রয়োগের অভিযোগ উঠেছে। আবার পড়ুয়াদের প্রবল চাপে বিশ্ববিদ্যালয়ের পিছনের গেটের তালা ভেঙে যায় বলেও অভিযোগ। রাস্তা থেকে আন্দোলন বন্ধ ক্যাম্পাসের প্রশাসনিক ভবনে পৌঁছে যায়। এ দিন উপাচার্য, সহউপাচার্যরা ছিলেন না। সচিবরা ছিলেন। কর্তৃপক্ষ তৎক্ষণাৎ ব্যবস্থা নেন। ফলে পরিস্থিতি হাতের বাইরে যায়নি।
পড়ুয়ারা যদিও একাধিক সমস্যা সামনে এনেছেন। ক্যালকাটা ইউনিভার্সিটি স্টুডেন্টস ইউনিটির বক্তব্য, দীর্ঘ দিন বাদে মাইগ্রেশন সার্টিফিকেট দেওয়ার কাজ শুরু হলেও এ দিন তার কোনও ব্যবস্থা ছিল না। বহু পড়ুয়া সার্টিফিকেট নিতে এসেও না পেয়ে ক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। যদিও কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, গত কয়েক দিন ধরে মাইগ্রেশন সার্টিফিকেট দেওয়ার কাজ চললেও শুক্রবার এ জন্যে দিন নির্দিষ্ট ছিল না। পড়ুয়ারা বিজ্ঞপ্তি ভালো করে না পড়েই চলে এসেছিলেন।
অন্য দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন অনেক কলেজের বহু পড়ুয়াও নানা দাবি নিয়ে গেটে জমায়েত করেন। বহু পড়ুয়ার অভিযোগ, তাঁরা বার বার আবেদন করেও রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট পাচ্ছেন না। একই সঙ্গে এক দিন আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকাশিত ষষ্ঠ সেমেস্টারের দিনক্ষণ নিয়ে বিক্ষুব্ধ পড়ুয়ারাও কলেজ স্ট্রিট ক্যাম্পাসের সামনে জড়ো হন। স্নাতকোত্তরের একদল পড়ুয়াও ছিলেন। তাঁদের অভিযোগ, স্নাতকোত্তরের পরীক্ষা অগস্টের ১১-১২ তারিখ থেকে শুরুর কথা বলা হয়েছিল। কিন্তু এখন শোনা যাচ্ছে তা ৩-৪ অগস্ট শুরু হবে। অথচ সিলেবাস শেষ হয়নি। ১৪ অগস্টের মধ্যে পরীক্ষার খাতা দেখে জমা করার নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে বিভাগগুলিকে। এই ভাবে দিনক্ষণ হঠাৎ এগিয়ে আনলে পড়া শেষ হবে কী ভাবে?
তবে যতই সমস্যা থাকুক, এই ভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের গেটে হামলা ঠিক কি না, এই প্রশ্ন উঠে এসেছে পড়ুয়াদের মধ্যে থেকেই। মাইগ্রেশন সার্টিফিকেট সংক্রান্ত বিষয়ে তৎপর হয়েছেন কর্তৃপক্ষও। পড়ুয়াদের সঙ্গে কথা বলে বিশ্ববিদ্যালয় জানিয়েছে, চলতি বছর ১৫ মার্চের আগে যাঁরা মাইগ্রেশনের জন্য আবেদন করেছিলেন তাঁরা সোমবার সার্টিফিকেট পাবেন।
আর ১৫ এপ্রিলের আগে যাঁরা আবেদন করেছিলেন তাঁরা পাবেন মঙ্গলবার। এর পরেও ছাত্র মঞ্চের তরফে অনীক দে বলেন, 'আমরা কর্তৃপক্ষের ভূমিকার নিন্দা করছি। পুলিশ পড়ুয়াদের হেনস্থা করেছে, ছাত্রীদেরও নিগ্রহ করা হয়েছে।' দ্রুত সব সমস্যার সমাধান দাবি করেছেন অনীকরা।
পড়ুয়ারা যদিও একাধিক সমস্যা সামনে এনেছেন। ক্যালকাটা ইউনিভার্সিটি স্টুডেন্টস ইউনিটির বক্তব্য, দীর্ঘ দিন বাদে মাইগ্রেশন সার্টিফিকেট দেওয়ার কাজ শুরু হলেও এ দিন তার কোনও ব্যবস্থা ছিল না। বহু পড়ুয়া সার্টিফিকেট নিতে এসেও না পেয়ে ক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। যদিও কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, গত কয়েক দিন ধরে মাইগ্রেশন সার্টিফিকেট দেওয়ার কাজ চললেও শুক্রবার এ জন্যে দিন নির্দিষ্ট ছিল না। পড়ুয়ারা বিজ্ঞপ্তি ভালো করে না পড়েই চলে এসেছিলেন।
অন্য দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন অনেক কলেজের বহু পড়ুয়াও নানা দাবি নিয়ে গেটে জমায়েত করেন। বহু পড়ুয়ার অভিযোগ, তাঁরা বার বার আবেদন করেও রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট পাচ্ছেন না। একই সঙ্গে এক দিন আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকাশিত ষষ্ঠ সেমেস্টারের দিনক্ষণ নিয়ে বিক্ষুব্ধ পড়ুয়ারাও কলেজ স্ট্রিট ক্যাম্পাসের সামনে জড়ো হন। স্নাতকোত্তরের একদল পড়ুয়াও ছিলেন। তাঁদের অভিযোগ, স্নাতকোত্তরের পরীক্ষা অগস্টের ১১-১২ তারিখ থেকে শুরুর কথা বলা হয়েছিল। কিন্তু এখন শোনা যাচ্ছে তা ৩-৪ অগস্ট শুরু হবে। অথচ সিলেবাস শেষ হয়নি। ১৪ অগস্টের মধ্যে পরীক্ষার খাতা দেখে জমা করার নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে বিভাগগুলিকে। এই ভাবে দিনক্ষণ হঠাৎ এগিয়ে আনলে পড়া শেষ হবে কী ভাবে?
তবে যতই সমস্যা থাকুক, এই ভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের গেটে হামলা ঠিক কি না, এই প্রশ্ন উঠে এসেছে পড়ুয়াদের মধ্যে থেকেই। মাইগ্রেশন সার্টিফিকেট সংক্রান্ত বিষয়ে তৎপর হয়েছেন কর্তৃপক্ষও। পড়ুয়াদের সঙ্গে কথা বলে বিশ্ববিদ্যালয় জানিয়েছে, চলতি বছর ১৫ মার্চের আগে যাঁরা মাইগ্রেশনের জন্য আবেদন করেছিলেন তাঁরা সোমবার সার্টিফিকেট পাবেন।
আর ১৫ এপ্রিলের আগে যাঁরা আবেদন করেছিলেন তাঁরা পাবেন মঙ্গলবার। এর পরেও ছাত্র মঞ্চের তরফে অনীক দে বলেন, 'আমরা কর্তৃপক্ষের ভূমিকার নিন্দা করছি। পুলিশ পড়ুয়াদের হেনস্থা করেছে, ছাত্রীদেরও নিগ্রহ করা হয়েছে।' দ্রুত সব সমস্যার সমাধান দাবি করেছেন অনীকরা।