Corona in India: দেশে জুড়ে ফের একবার ঊর্ধ্বমুখী করোনা গ্রাফ। এই পরিস্থিতিতে, পুনের একটি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের মোট ১৩ জন পড়ুয়ার শরীরে ধরা পড়ল এই ভাইরাস। সোমবার, এই ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তরফে এই ঘটনার কথা জানানো হয়। আক্রান্ত সব পড়ুয়াই ইঞ্জিনিয়ারিং-এর তৃতীয় বর্ষের ছাত্র। করোনার আক্রান্ত হলেও অধিকাংশ পড়ুয়ার মধ্যেই সেরকম কোনও উপসর্গ দেখা যায়নি বলেই জানানো হয়েছে সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তরফে। বর্তমানে আক্রান্ত সকল পড়ুয়ারাকেই বাড়িতে ফেরত পাঠানো হয়েছে বলে জানানো হয়েছে। এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি MIT Peace University-র রেজিস্ট্রেশন প্রাপ্ত।
MIT Peace University-র রেজিস্ট্রার প্রশান্ত দাভে জানিয়েছেন যে ছাত্রদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রবেশের পূর্বে গেটে চেক করা হয়। তখনই লক্ষ্য করা হয় যে একজন পড়ুয়া সর্দিতে ভুগছেন। সঙ্গে সঙ্গে সেই পড়ুয়াকে বাড়ি ফেরত পাঠানো হয় এবং সেই পড়ুয়ার বাবা-মাকে তার করোনা পরীক্ষা করতে বলা হয়। সেই পড়ুয়ার করোনা রিপোর্ট পজিটিভ আসার পর শুরু হয় কন্টাক্ট ট্রেসিং। সেই পড়ুয়া যাদের সংস্পর্শে এসেছিলেন তাদের খুঁজে বার করা হয় ও তাঁদের করোনা পরীক্ষা করা হয়।
তবে, করোনায় আক্রান্ত সব পড়ুয়ারই টিকাকরণের প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছিল বলে জানানো হয়েছে সেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তরফে।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মোট ২৫ জন পড়ুয়ার একটি দল জাতীয় স্তরের একটি প্রতিযোগিতার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিল। ফলে, কলেজের ওয়ার্কশপে গোটা দলটি সেই প্রোজেক্ট নিয়েই ব্যস্ত ছিল। সব পড়ুয়াদের চিহ্নিত করা হয় ও তাঁদের টেস্ট করা হয়। এর মধ্যে ১৩ জন পড়ুয়ার কোভিড রিপোর্ট পজিটিভ আসে। এছাড়াও, আরও চারজন পড়ুয়ার রিপোর্ট আসা এখনও বাকি রয়েছে বলে জানিয়েছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।
এই সকল পড়ুয়ার স্বাস্থ্যের বিষয়টির উপর নজর রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছে কলেজ কর্তিপক্ষ। এই মুহূর্তে সংশ্লিষ্ট ব্যাচের সব ক্লাস অফলাইনের বদলে ফের একবার অনলাইনে নেওয়া শুরু হয়েছে।
MIT Peace University-র রেজিস্ট্রার প্রশান্ত দাভে জানিয়েছেন যে ছাত্রদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রবেশের পূর্বে গেটে চেক করা হয়। তখনই লক্ষ্য করা হয় যে একজন পড়ুয়া সর্দিতে ভুগছেন। সঙ্গে সঙ্গে সেই পড়ুয়াকে বাড়ি ফেরত পাঠানো হয় এবং সেই পড়ুয়ার বাবা-মাকে তার করোনা পরীক্ষা করতে বলা হয়। সেই পড়ুয়ার করোনা রিপোর্ট পজিটিভ আসার পর শুরু হয় কন্টাক্ট ট্রেসিং। সেই পড়ুয়া যাদের সংস্পর্শে এসেছিলেন তাদের খুঁজে বার করা হয় ও তাঁদের করোনা পরীক্ষা করা হয়।
তবে, করোনায় আক্রান্ত সব পড়ুয়ারই টিকাকরণের প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছিল বলে জানানো হয়েছে সেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তরফে।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মোট ২৫ জন পড়ুয়ার একটি দল জাতীয় স্তরের একটি প্রতিযোগিতার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিল। ফলে, কলেজের ওয়ার্কশপে গোটা দলটি সেই প্রোজেক্ট নিয়েই ব্যস্ত ছিল। সব পড়ুয়াদের চিহ্নিত করা হয় ও তাঁদের টেস্ট করা হয়। এর মধ্যে ১৩ জন পড়ুয়ার কোভিড রিপোর্ট পজিটিভ আসে। এছাড়াও, আরও চারজন পড়ুয়ার রিপোর্ট আসা এখনও বাকি রয়েছে বলে জানিয়েছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।
এই সকল পড়ুয়ার স্বাস্থ্যের বিষয়টির উপর নজর রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছে কলেজ কর্তিপক্ষ। এই মুহূর্তে সংশ্লিষ্ট ব্যাচের সব ক্লাস অফলাইনের বদলে ফের একবার অনলাইনে নেওয়া শুরু হয়েছে।