এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: একশো বছর হয়ে গিয়েছে বাগবাজার সর্বজনীন দুর্গোৎসব। তার সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে হরেক রকমের গল্পকথা আর ইতিহাস। অষ্টমীর দিনটা বাগবাজারের পুজোয় ‘বীরাষ্টমী’। স্বাধীনতার আগে স্বদেশিরা অষ্টমীর সকালে এই পুজোর মাঠে লাঠিখেলা, ছুরি খেলা, কুস্তির মতো খেলা এখানে হত। সাহেবরাই শক্তিমান আর বাঙালি ভীরু। এই বিশ্বাস ভাঙতেই বীরাষ্টমীর উদ্যাপন করা হত। সেই ট্রাডিশন বজায় আছে এখনও। জানা গিয়েছে, তখন বীরাষ্টমীর দিন জনতার ভিড়ে মিশে যেতেন অনুশীলন সমিতির বিপ্লবী সদস্যরাও।
জানা গিয়েছে, তখন পুজোর উদ্বোধন করতেন আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায়, আশাপূর্ণা দেবী, শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়-সহ অন্যান্যরা। পুজোর সমাপ্তি অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করতেন সুভাষচন্দ্র বসুও। সেই প্থা বজায় রেখে এখনও বাগবাজারে চলে বীরাষ্টমীর লাঠিখেলা। এই লাঠিখেলা দেখতে দুরদূরান্ত থেকে হাজির হয় সকলে।
আরও পড়ুন: প্রথা মেনে বেলুড় মঠে চলছে কুমারী পুজোর প্রস্তুতি
জানা গিয়েছে, তখন পুজোর উদ্বোধন করতেন আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায়, আশাপূর্ণা দেবী, শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়-সহ অন্যান্যরা। পুজোর সমাপ্তি অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করতেন সুভাষচন্দ্র বসুও। সেই প্থা বজায় রেখে এখনও বাগবাজারে চলে বীরাষ্টমীর লাঠিখেলা। এই লাঠিখেলা দেখতে দুরদূরান্ত থেকে হাজির হয় সকলে।
আরও পড়ুন: প্রথা মেনে বেলুড় মঠে চলছে কুমারী পুজোর প্রস্তুতি