এই সময়: পুকুরে ডুবুরি নামিয়ে হরিদেবপুরে আত্মগোপনকারী জেএমবি জঙ্গিদের মোবাইল উদ্ধার করল কলকাতা পুলিশের স্পেশাল টাস্ক ফোর্স। শুক্রবার দুপুরে ধৃত সন্দেহভাজন এক জঙ্গিকে নিয়ে ঘটনাস্থলে যান গোয়েন্দারা। ওই এলাকায় একটি বাড়িতে ভাড়া থাকত তিন জঙ্গি। এদিন ওই বাড়ি সংলগ্ন একটি পুকুরে ডুবুরি নামিয়ে প্রায় ৪০ মিনিট ধরে তল্লাশি চালানো হয়। এসটিএফ সূত্রের খবর, তল্লাশি অভিযানে একটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়েছে। তা পরীক্ষার জন্য ফরেন্সিক ল্যাবে পাঠানো হবে। জানা গিয়েছে, ধরা পড়ার আঁচ পেয়েই তথ্যপ্রমাণ লোপাটে ওই মোবাইলটি পুকুরে ফেলে দিয়েছিল নাজিউর রহমান।
সম্প্রতি হরিদেবপুর থেকে সন্দেহভাজন জেএমবি জঙ্গি নাজিউর রহমান ওরফে জোসেফ, শেখ সাব্বির ওরফে মিখাইল খান এবং রফিউল ইসলামকে গ্রেফতার করে এসটিএফ। গোয়েন্দারা সন্দেহ করছেন, এই তিন জনই জেএমবির নতুন সদস্য। তাদের সঙ্গে আরও অনেকে এ রাজ্যে প্রবেশ করলেও, তিন জন ধরা পড়ে যাওয়ায় বাকিরা গা-ঢাকা দিয়েছে বলে মনে করছেন তদন্তকারীরা। পলাতকদের খোঁজে বিভিন্ন জেলায় তল্লাশি চলছে। ইতিমধ্যে বারাসত থেকে জঙ্গিদের সাহায্যকারী রাহুল সেন ওরফে লালুকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সন্দেহভাজন জঙ্গি থেকে শুরু করে বাংলাদেশি নাগরিকদের এ রাজ্যে আত্মগোপনে সাহায্য করত এই লালু। একটি তালিকাও মিলেছে তার থেকে।
জঙ্গিদের এ দেশের সরকারি নথিপত্র বানিয়ে দিত ওই ব্যবসায়ী। অভিযোগ, হুন্ডি এবং হাওলার মাধ্যমে জঙ্গিদের টাকার জোগান দিত লালুই। জঙ্গি দলের সদস্য সেলিম মুন্সি-হ আরও কয়েকজনকে লালু পালাতে সাহায্য করেছিল কি না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। গোয়েন্দা জেরায় জানা গিয়েছে, নাজিউররা মধ্যপ্রাচ্যের কোনও একটি দেশে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছিল।
সেখানে গিয়ে জঙ্গি সংগঠন আইসিসের-র মদতে 'প্রশিক্ষণ'নেওয়ার পরিকল্পাও ছিল তাদের। সেই কাজে সাহায্য করছিল লালু। বেশ কয়েকটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টেরও হদিস মিলেছে লালুর কাছ থেকে। ওই অ্যাকউন্টের মাধ্যমে বিভিন্ন লোকজনের কাছে সেই টাকার ভাগও যেত। তাদের খোঁজও চলছে।
সম্প্রতি হরিদেবপুর থেকে সন্দেহভাজন জেএমবি জঙ্গি নাজিউর রহমান ওরফে জোসেফ, শেখ সাব্বির ওরফে মিখাইল খান এবং রফিউল ইসলামকে গ্রেফতার করে এসটিএফ। গোয়েন্দারা সন্দেহ করছেন, এই তিন জনই জেএমবির নতুন সদস্য। তাদের সঙ্গে আরও অনেকে এ রাজ্যে প্রবেশ করলেও, তিন জন ধরা পড়ে যাওয়ায় বাকিরা গা-ঢাকা দিয়েছে বলে মনে করছেন তদন্তকারীরা। পলাতকদের খোঁজে বিভিন্ন জেলায় তল্লাশি চলছে। ইতিমধ্যে বারাসত থেকে জঙ্গিদের সাহায্যকারী রাহুল সেন ওরফে লালুকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সন্দেহভাজন জঙ্গি থেকে শুরু করে বাংলাদেশি নাগরিকদের এ রাজ্যে আত্মগোপনে সাহায্য করত এই লালু। একটি তালিকাও মিলেছে তার থেকে।
জঙ্গিদের এ দেশের সরকারি নথিপত্র বানিয়ে দিত ওই ব্যবসায়ী। অভিযোগ, হুন্ডি এবং হাওলার মাধ্যমে জঙ্গিদের টাকার জোগান দিত লালুই। জঙ্গি দলের সদস্য সেলিম মুন্সি-হ আরও কয়েকজনকে লালু পালাতে সাহায্য করেছিল কি না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। গোয়েন্দা জেরায় জানা গিয়েছে, নাজিউররা মধ্যপ্রাচ্যের কোনও একটি দেশে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছিল।
সেখানে গিয়ে জঙ্গি সংগঠন আইসিসের-র মদতে 'প্রশিক্ষণ'নেওয়ার পরিকল্পাও ছিল তাদের। সেই কাজে সাহায্য করছিল লালু। বেশ কয়েকটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টেরও হদিস মিলেছে লালুর কাছ থেকে। ওই অ্যাকউন্টের মাধ্যমে বিভিন্ন লোকজনের কাছে সেই টাকার ভাগও যেত। তাদের খোঁজও চলছে।