অ্যাপশহর

বিশ্বের প্রথম মহাকাশ অপরাধ, স্পেস স্টেশনে বসে স্বামীর অ্যাকাউন্ট খালি করলেন ব্যোমযাত্রী!

স্পেসেও প্রথম ক্রাইমের ঘটনায় উত্তাল দুনিয়া। ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশন থেকে স্বামীর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে মহা ফাঁপড়ে এক মহিলা। নাসার সর্বপ্রথম মহিলা স্পেসওয়াকে ট্রেনিং নেওয়ার সময়ে প্রাক্তন স্বামী সামারের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা তুলেছিলেন অ্যানি। নিজের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা উধাও হওয়ার পরই ফেডারাল ট্রেড কমিশনের কাছে অভিযোগ করেন অ্যানির প্রাক্তন স্বামী সামার।

EiSamay.Com 26 Aug 2019, 9:47 pm

হাইলাইটস

  • স্পেসেও প্রথম ক্রাইমের ঘটনায় উত্তাল দুনিয়া। ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশন থেকে স্বামীর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে মহা ফাঁপড়ে এক মহিলা।
  • নাসার সর্বপ্রথম মহিলা হিসেবে স্পেসওয়াকে ট্রেনিং নেওয়ার সময়ে প্রাক্তন স্বামী সামারের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা তুলেছিলেন অ্যানি।
  • নিজের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা উধাও হওয়ার পরই ফেডারাল ট্রেড কমিশনের কাছে অভিযোগ করেন অ্যানির প্রাক্তন স্বামী সামার।
EiSamay.Com ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশন থেকে স্বামীর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে মহা ফাঁপড়ে এক মহিলা।
ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশন থেকে স্বামীর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে মহা ফাঁপড়ে এক মহিলা।
এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: অপরাধের ধাক্কা সামলাতে এখনও হিমশিম আখ্যা দুনিয়া। এবার সেই অপরাধ আর থেমে নেই শুধু দুনিয়ায়। দুনিয়ার চৌহদ্দির বাইরে ক্রাইম এখন মহাকাশেও হচ্ছে! ঘাবড়ে গেলেন! কিন্তু ঠিক! স্পেসেও প্রথম ক্রাইমের ঘটনায় উত্তাল দুনিয়া। ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশন থেকে স্বামীর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে মহা ফাঁপড়ে এক মহিলা।
স্বামীর অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা ব্যবহার তো স্ত্রীরা আকছারই করে থাকেন! এতে আবার অপরাধের কী আছে! আছে আছে! স্ত্রী অ্যানি ম্যাক্লেনের সঙ্গে কিছুদিন আগেই বিচ্ছেদ হয়েছে সামার ওয়ারডেনের। নাসার সর্বপ্রথম মহিলা স্পেসওয়াকে ট্রেনিং নেওয়ার সময়ে প্রাক্তন স্বামী সামারের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা তুলেছিলেন অ্যানি। নিজের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা উধাও হওয়ার পরই ফেডারাল ট্রেড কমিশনের কাছে অভিযোগ করেন অ্যানির প্রাক্তন স্বামী সামার। এই সামার ওয়ারডেন আসলে এয়ারফোর্সের একজন প্রাক্তন অফিসার।

অ্যানি নামের সেই মহিলা!



শুধু তাই নয়! সন্তানদের নিয়েও বেশ কিছুদিন ধরেই বিরোধ চলছে সামার এবং অ্যানির মধ্যে। নাসার ইনস্পেক্টর জেনারেলের অফিসে অভিযোগও জানিয়েছেন সামারের বাবা এবং মা। তাঁর মা সেখানে অ্যানির বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন, ওই মহিলা সামারের কাছ থেকে ছেলেকে হাতিয়ে নেওয়ার জন্য যা-খুশি তাই করতে পারে।

কিন্তু মহাকাশে কীভাবে আইন কাজ করে?
মহাকাশে মহাকাশচারীরা স্পেস স্টেশন এগ্রিমেন্ট মেনে চলেষ। এই চুক্তি আসলে আমেরিকা এবং আরও ১৪টি দেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত হয়েছিল। সেই চুক্তিতে স্পষ্ট ভাবে বলা হয়েছে যে, যে কোনও দেশ তাদের সরঞ্জাম, কর্মী, এবং উপাদান নিয়ে দায়বদ্ধ। অর্থাৎ কোনও ভারতীয় যদি মহাকাশে কোনও অপরাধ করে থাকে। তাহলে ভারতীয় অপরাধ আইন অনুযায়ীই তার উপর আইন লাগু হবে!

পরের খবর

Crimeসম্পর্কে আরও বিস্তারিত ও নতুন খবর জানতে ক্লিক করুন। সব ধরনের ব্রেকিং, আপডেট এবং বিশ্লেষণ সবার প্রথম বাংলায় পড়তে ক্লিক করুন Bengali Newsএই সময় ডিজিটাল