এই সময় ক্রাইম ডেস্ক: প্রাক্তন স্ত্রীকে পুনর্বার বিয়ে করার দাবি, আর তা না মানায় জনসমক্ষে পরপর ছ'বার ছুরি মেরে প্রাক্তন স্ত্রীকে খুন করল প্রাক্তন স্বামী। বৃহস্পতিবার বিকালে, মধ্যপ্রদেশের ভোপালের পুরানো শহর মাঙ্গালওয়ারার একটি কাঁচের কারখানায় ঘটা এই ঘটনায় স্বাভাবিক ভাবেই আতঙ্ক ছড়ায়। ঘটনায় ধৃত প্রাক্তন স্বামী শারিক খান।
পুলিশ সূত্রে জানাগেছে, ২০০৬ সালে বিয়ে হয় শারিক খানের সঙ্গে উজমা খানের। তাদের এক ছেলে ও এক মেয়ে আছে। কিন্তু চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে বেশ কিছুদিন ধরে চলা অশান্তির জেরে উজমার সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদ করে ধৃত। তার পর থেকেই উজমা তার মেয়ে কে সঙ্গে নিয়ে বাবা-মায়ের সঙ্গেই থাকত। অন্যদিকে ছেলেটি থাকত তার বাবার সঙ্গে।
পুলিশ জানিয়েছে, এরপর উজমা অগস্ট মাস নাগাদ স্থানীয় একটি কাঁচের কারখানায় কাজে যোগ দেয়। এরপরই থেকেই বারেবারে উজমাকে ফের বিয়ের জন্য চাপদিতে থাকে ধৃত প্রাক্তন স্বামী শারিক। যদিও বারেবারে সেই প্রস্তাব নাকচ করে উজমা। পুলিশের দাবি জেরায় ধৃত জানিয়ছে, বারেবারে তাকে নাকচ করে দেওয়া সে রাগে উজমাকে পরপর ছ'বার ছুরি মেরে। রক্তাক্ত অবস্থায় উজমা ওই কারখানার পুকুরে পড়ে যায় উজমা। সেই সময়ে সহকর্মীরাই তাকে দ্রুত উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়। কিন্তু পথেই উজমা মারা যায়।
এরপরই ঘটনার তদন্ত শুরু করে পুলিশ। সিসিটিভই ফুটেজ থেকে স্পষ্ট দেখা যায় শারিক ঘটনাস্থলে হঠাৎই এসে উজমার বুকে, পেটে, এবং মুখে ছুরি দিয়ে কোপায়। তারপর সেখান থেকে সে পালিয়ে যায়। এরপরই সেহরে থাকে ধৃতকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
প্রতিবেদনটি ইংরেজিতে পড়তে ক্লিক করুন।
পুলিশ সূত্রে জানাগেছে, ২০০৬ সালে বিয়ে হয় শারিক খানের সঙ্গে উজমা খানের। তাদের এক ছেলে ও এক মেয়ে আছে। কিন্তু চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে বেশ কিছুদিন ধরে চলা অশান্তির জেরে উজমার সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদ করে ধৃত। তার পর থেকেই উজমা তার মেয়ে কে সঙ্গে নিয়ে বাবা-মায়ের সঙ্গেই থাকত। অন্যদিকে ছেলেটি থাকত তার বাবার সঙ্গে।
পুলিশ জানিয়েছে, এরপর উজমা অগস্ট মাস নাগাদ স্থানীয় একটি কাঁচের কারখানায় কাজে যোগ দেয়। এরপরই থেকেই বারেবারে উজমাকে ফের বিয়ের জন্য চাপদিতে থাকে ধৃত প্রাক্তন স্বামী শারিক। যদিও বারেবারে সেই প্রস্তাব নাকচ করে উজমা। পুলিশের দাবি জেরায় ধৃত জানিয়ছে, বারেবারে তাকে নাকচ করে দেওয়া সে রাগে উজমাকে পরপর ছ'বার ছুরি মেরে। রক্তাক্ত অবস্থায় উজমা ওই কারখানার পুকুরে পড়ে যায় উজমা। সেই সময়ে সহকর্মীরাই তাকে দ্রুত উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়। কিন্তু পথেই উজমা মারা যায়।
এরপরই ঘটনার তদন্ত শুরু করে পুলিশ। সিসিটিভই ফুটেজ থেকে স্পষ্ট দেখা যায় শারিক ঘটনাস্থলে হঠাৎই এসে উজমার বুকে, পেটে, এবং মুখে ছুরি দিয়ে কোপায়। তারপর সেখান থেকে সে পালিয়ে যায়। এরপরই সেহরে থাকে ধৃতকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
প্রতিবেদনটি ইংরেজিতে পড়তে ক্লিক করুন।