এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: ভিক্ষুককে জল দিতে গিয়েই বিপত্তি! মহিলার পেটে লোহার রডের আঘাত করে লুঠের অভিযোগ। ঘটনাটি হাওড়ার সাঁকরাইল থানা এলাকার চুনাভাটির। জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার দুপুর সাড়ে চারটে নাগাদ কেবল ব্যবসায়ী সৌরভ নস্করের বাড়িতে পৌছয় দুই দুষ্কৃতী। সেই সময় বাড়িতে একা ছিলেন ব্যবসায়ীর স্ত্রী। তিনি জল দিতে গেলে জোর করে ঘরে ঢুকে পড়ে দু'জন। এমনটাই অভিযোগ। পুলিশ সূত্রের খবর, এরপর তাঁর গলায় ছুরি ধরে আলমারির চাবি চাওয়া হয়। লুঠে বাধা দিতে গেলে গৃহবধূকে মারধর করে তারা। এরপর তাকে বেঁধে প্রাণনাশের হমকি দিয়ে লুঠপাট চালায় দুষ্কৃতীরা। অভিযোগ, পরবর্তীতে মহিলার পেটে লোহার রড দিয়ে আঘাত করা হয়।
জানা গিয়েছে, ব্যবসায়ীর বাড়ি থেকে এদিন প্রায় পাঁচ লাখের গয়না ও নগদ ৫০ হাজার টাকা লুঠ নিয়ে চম্পট দেয় তারা। লুঠ করা হয়েছে কয়েকটি ল্যাপটপ ও বেশ কিছু দামী সামগ্রীও। খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে পৌঁছয় সাঁকরাইল থানার পুলিশ। ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত শুরু হয়ে গিয়েছে ইতিমধ্যেই। ঘটনাস্থলে পৌঁছেছিলেন হাওড়া পুলিশের উচ্চপদস্থ আধিকারিকরাও। দুষ্কৃতীদের চিহ্নিত করার চেষ্টা চলছে বলে জানায় পুলিশ। খতিয়ে দেখা হচ্ছে এলাকার CCTV।
এদিকে আহত মহিলাকে স্থানীয় একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় এদিন। চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, তাঁর শরীরে বেশ কয়েকটি আঘাত রয়েছে। তবে তা গুরুতর নয়। শেষ পাওয়া খবর অনুযায়ী, মানসিকভাবে বিপর্যস্ত তিনি। হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন প্রাথমিক চিকিৎসার পর তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
ব্যবসায়ীর প্রতিবেশী তপন বিশ্বাসের কথায়, 'বিকেল সাড়ে চারটে নাগাদ ঘটনাটি ঘটেছে। বিষয়টি আঁচ করার পরেই আমরা ওঁকে (আহত মহিলা) হাসপাতালে আনার ব্যবস্থা করলাম। সেই থেকে এখানেই। মাথায়, পিঠে চোট ছিল।'
আরও এক প্রতিবেশী রাখী নস্কর বলেন, 'আমরা দেখছিলাম ওঁদের বাড়ি থেকে বেরিয়ে কেউ একজন ফোন করছিল। ব্যাপারটি দেখে সন্দেহ হয়। দাদা যখন ফিরছিলেন, তখন আমরা বিষয়টি জানাই। উনি বাড়ি ঢোকার পরেই চিৎকার শোনা যায়। তারপরেই আমরা গিয়ে দেখি বউদি মাটিতে পড়ে রয়েছে। আশেপাশে রক্ত । মাথায় মেরেছে চোরেরা, সে কথা উনি জানান। রড দিয়ে পেটে মেরেছে বলেন। সোনার গয়না, টাকাপয়সা সবই নিয়ে চলে গিয়েছে।'
পশ্চিমবঙ্গের আরও খবরের জন্য ক্লিক করুন... প্রতি মুহূর্তের টাটকা খবরের আপডেট পেতে চোখ রাখুন এই সময় ডিজিটালে...
জানা গিয়েছে, ব্যবসায়ীর বাড়ি থেকে এদিন প্রায় পাঁচ লাখের গয়না ও নগদ ৫০ হাজার টাকা লুঠ নিয়ে চম্পট দেয় তারা। লুঠ করা হয়েছে কয়েকটি ল্যাপটপ ও বেশ কিছু দামী সামগ্রীও। খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে পৌঁছয় সাঁকরাইল থানার পুলিশ। ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত শুরু হয়ে গিয়েছে ইতিমধ্যেই। ঘটনাস্থলে পৌঁছেছিলেন হাওড়া পুলিশের উচ্চপদস্থ আধিকারিকরাও। দুষ্কৃতীদের চিহ্নিত করার চেষ্টা চলছে বলে জানায় পুলিশ। খতিয়ে দেখা হচ্ছে এলাকার CCTV।
এদিকে আহত মহিলাকে স্থানীয় একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় এদিন। চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, তাঁর শরীরে বেশ কয়েকটি আঘাত রয়েছে। তবে তা গুরুতর নয়। শেষ পাওয়া খবর অনুযায়ী, মানসিকভাবে বিপর্যস্ত তিনি। হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন প্রাথমিক চিকিৎসার পর তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
ব্যবসায়ীর প্রতিবেশী তপন বিশ্বাসের কথায়, 'বিকেল সাড়ে চারটে নাগাদ ঘটনাটি ঘটেছে। বিষয়টি আঁচ করার পরেই আমরা ওঁকে (আহত মহিলা) হাসপাতালে আনার ব্যবস্থা করলাম। সেই থেকে এখানেই। মাথায়, পিঠে চোট ছিল।'
আরও এক প্রতিবেশী রাখী নস্কর বলেন, 'আমরা দেখছিলাম ওঁদের বাড়ি থেকে বেরিয়ে কেউ একজন ফোন করছিল। ব্যাপারটি দেখে সন্দেহ হয়। দাদা যখন ফিরছিলেন, তখন আমরা বিষয়টি জানাই। উনি বাড়ি ঢোকার পরেই চিৎকার শোনা যায়। তারপরেই আমরা গিয়ে দেখি বউদি মাটিতে পড়ে রয়েছে। আশেপাশে রক্ত । মাথায় মেরেছে চোরেরা, সে কথা উনি জানান। রড দিয়ে পেটে মেরেছে বলেন। সোনার গয়না, টাকাপয়সা সবই নিয়ে চলে গিয়েছে।'
পশ্চিমবঙ্গের আরও খবরের জন্য ক্লিক করুন... প্রতি মুহূর্তের টাটকা খবরের আপডেট পেতে চোখ রাখুন এই সময় ডিজিটালে...