এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: KYC -র নামে প্রতারণার আরও একটি ঘটনা ঘটল রাজ্যে। হলদিয়ার এক স্কুল শিক্ষককে ফোনের সিম কার্ডের KYC দেওয়ার নামে তাঁর দু'টি অ্যাকাউন্ট থেকে উধাও হয়ে গেল প্রায় সাড়ে ছ' লাখ টাকা। এই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে শিল্পশহরে। টাকা ফেরত পেতে এখন সাইবার থানার দ্বারস্থ ওই শিক্ষক। কিন্তু, সাইবার ক্রাইম থানার তরফে কোনও সহযোগিতা পাচ্ছেন না বলে তাঁর অভিযোগ।
পুলিশ সূত্রে খবর, প্রতারিত শিক্ষকের নাম সায়নদীপ মাইতি। হলদিয়ার বাসুদেবপুরের বাসিন্দা সায়নদীপ স্থানীয় একটি স্কুলের শিক্ষক। গত ১৬ জানুয়ারি ফোনের সিমের KYC দেওয়ার নামে তাঁর দুটি অ্যাকাউন্ট থেকে মোট ছ' লক্ষ ৪৭ হাজার টাকা খোয়া গিয়েছে বলে অভিযোগ।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, স্কুল শিক্ষক সায়নদীপ মাইতি গত প্রায় ১৫ বছর যাবৎ BSNL-এর একটি সিম কার্ড ব্যবহার করছেন। তিনি জানান, গত ১৬ জানুয়ারি BSNL-এর কাস্টমার কেয়ার প্রতিনিধি পরিচয়ে একটি ফোন আসে। জানানো হয়, তাঁর ওই সিমটির KYC ভেরিফিকেশন করতে হবে। না হলে সেটি বন্ধ হয়ে যাবে। কাকতালীয়ভাবে সেদিন সকাল থেকে ওই সিম থেকে তাঁর যাচ্ছিল না। ফলে ওই ব্যক্তির কথায় বিশ্বাস করেন স্কুলশিক্ষক।
তিনি বলেন, ‘ফোনের সিমের KYC দেওয়ার জন্য বলা হয়, প্লে স্টোর থেকে KYC কুইক সাপোর্ট নামে একটি APP ডাউনলোড করতে।’ সেই কথামতো ওই APP ডাউনলোড করে শিক্ষক তাঁর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট নম্বর, ইন্টারনেট ব্যাঙ্ক আইডি, ATM কার্ড নম্বর, পিন, ইমেল আইডি সহ সমস্ত তথ্য পূরণ করেন। এরপর কাস্টমার কেয়ারের ওই প্রতিনিধি সিম চালু করার জন্য ১০ টাকার রিচার্জ করতে বলে। সায়নদীপবাবুও সেকথায় বিশ্বাস করে নেট ব্যাঙ্কিংয়ের মাধ্যমে রিচার্জ করেন। তিনি বলেন, ‘নেট ব্যাঙ্কিংয়ে রিচার্জ হয়নি বলল। পুনরায় আবার ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে রিচার্জ করতে বলল।’ ব্যাস, এরপরই একের পর এক টাকা গায়েব। দফায়-দফায় দু'টি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে ৬ লক্ষ ৪৭ হাজার টাকা গায়েব হয়ে যায়।
এরপরই প্রতারিত হয়েছেন বুঝতে পেরে ওই শিক্ষক হলদিয়ার দুর্গাচক থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। সেখান থেকে তাঁকে জেলা সাইবার ক্রাইম থানায় যেতে বলা হয়। কিন্তু, সেখানে অভিযোগ জানালেও কোনও রিসিভ কপিও পাননি বলে অভিযোগ শিক্ষকের। এমনকী অভিযোগ জানানোর পরে চার-পাঁচদিন পেরিয়ে গেলেও টাকা উদ্ধারেও কোনও সহযোগিতা করা হয়নি বলেও তাঁর অভিযোগ।
পুলিশ সূত্রে খবর, প্রতারিত শিক্ষকের নাম সায়নদীপ মাইতি। হলদিয়ার বাসুদেবপুরের বাসিন্দা সায়নদীপ স্থানীয় একটি স্কুলের শিক্ষক। গত ১৬ জানুয়ারি ফোনের সিমের KYC দেওয়ার নামে তাঁর দুটি অ্যাকাউন্ট থেকে মোট ছ' লক্ষ ৪৭ হাজার টাকা খোয়া গিয়েছে বলে অভিযোগ।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, স্কুল শিক্ষক সায়নদীপ মাইতি গত প্রায় ১৫ বছর যাবৎ BSNL-এর একটি সিম কার্ড ব্যবহার করছেন। তিনি জানান, গত ১৬ জানুয়ারি BSNL-এর কাস্টমার কেয়ার প্রতিনিধি পরিচয়ে একটি ফোন আসে। জানানো হয়, তাঁর ওই সিমটির KYC ভেরিফিকেশন করতে হবে। না হলে সেটি বন্ধ হয়ে যাবে। কাকতালীয়ভাবে সেদিন সকাল থেকে ওই সিম থেকে তাঁর যাচ্ছিল না। ফলে ওই ব্যক্তির কথায় বিশ্বাস করেন স্কুলশিক্ষক।
তিনি বলেন, ‘ফোনের সিমের KYC দেওয়ার জন্য বলা হয়, প্লে স্টোর থেকে KYC কুইক সাপোর্ট নামে একটি APP ডাউনলোড করতে।’ সেই কথামতো ওই APP ডাউনলোড করে শিক্ষক তাঁর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট নম্বর, ইন্টারনেট ব্যাঙ্ক আইডি, ATM কার্ড নম্বর, পিন, ইমেল আইডি সহ সমস্ত তথ্য পূরণ করেন। এরপর কাস্টমার কেয়ারের ওই প্রতিনিধি সিম চালু করার জন্য ১০ টাকার রিচার্জ করতে বলে। সায়নদীপবাবুও সেকথায় বিশ্বাস করে নেট ব্যাঙ্কিংয়ের মাধ্যমে রিচার্জ করেন। তিনি বলেন, ‘নেট ব্যাঙ্কিংয়ে রিচার্জ হয়নি বলল। পুনরায় আবার ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে রিচার্জ করতে বলল।’ ব্যাস, এরপরই একের পর এক টাকা গায়েব। দফায়-দফায় দু'টি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে ৬ লক্ষ ৪৭ হাজার টাকা গায়েব হয়ে যায়।
এরপরই প্রতারিত হয়েছেন বুঝতে পেরে ওই শিক্ষক হলদিয়ার দুর্গাচক থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। সেখান থেকে তাঁকে জেলা সাইবার ক্রাইম থানায় যেতে বলা হয়। কিন্তু, সেখানে অভিযোগ জানালেও কোনও রিসিভ কপিও পাননি বলে অভিযোগ শিক্ষকের। এমনকী অভিযোগ জানানোর পরে চার-পাঁচদিন পেরিয়ে গেলেও টাকা উদ্ধারেও কোনও সহযোগিতা করা হয়নি বলেও তাঁর অভিযোগ।