শিয়ালদা ও হাওড়া স্টেশন থেকে গ্রেফতার ৪ IS জঙ্গি
গোপন সূত্রে খবর পেয়ে সোমবার রাতে শিয়ালদা স্টেশনের পার্কিং লট থেকে দু জনকে গ্রেফতার করে STF। ধৃত মহম্মদ জিয়াউর রহমান (৪৪) ও মামোনুর রশিদ (৩৩) নিষিদ্ধ সন্ত্রাসবাদী সংগঠন নিও-জেএমবি-আইএস-এর সদস্য।
EiSamay.Com 25 Jun 2019, 12:29 pm
হাইলাইটস
- রাজ্যে গ্রেফতার হল ইসলামিক স্টেটের চার সন্ত্রাসবাদী।
- শিয়ালদা থেকে ২ জন ও হাওড়া থেকে ২ জনকে গ্রেফতার করেছে STF।
- ধৃতরা সবাই ইসলামিক স্টেটের মতাদর্শে প্রভাবিত জামাত-উল-মুজাহিদিনের নয়া দল JMB/IS-এর সদস্য।
এই সময় ক্রাইম ডেস্ক: রাজ্যে গ্রেফতার হল ইসলামিক স্টেটের চার সন্ত্রাসবাদী। শিয়ালদা থেকে ২ জন ও হাওড়া থেকে ২ জনকে গ্রেফতার করেছে STF। ধৃতরা সবাই ইসলামিক স্টেটের মতাদর্শে প্রভাবিত জামাত-উল-মুজাহিদিনের নয়া দল JMB/IS-এর সদস্য।
গোপন সূত্রে খবর পেয়ে সোমবার রাতে শিয়ালদা স্টেশনের পার্কিং লট থেকে দু জনকে গ্রেফতার করে STF। ধৃত মহম্মদ জিয়াউর রহমান (৪৪) ও মামোনুর রশিদ (৩৩) নিষিদ্ধ সন্ত্রাসবাদী সংগঠন নিও-জেএমবি-আইএস-এর সদস্য। দুজনেই বাংলাদেশের বাসিন্দা। তাদের থেকে যে মোবাইল উদ্ধার হয়েছে, তাতে মিলেছে জিহাদি আদর্শের ছবি, ভিডিয়ো ও মেসেজ। এদের জেরা করে পাওয়া তথ্য থেকে মঙ্গলবার ভোরে হাওড়া রেলস্টেশন থেকে গ্রেফতার করা হয় একই দলের আরও দুই সন্ত্রাসবাদীকে। ২৩ বছরের মহম্মদ শাহিন আলম বাংলাদেশের রাজশাহীর বাসিন্দা। আর এক ধৃত ৩৫ বছরের রবিউল ইসলাম বীরভূমের মিত্রপুরের বাসিন্দা। তাদের থেকেও জিহাদি বই উদ্ধার করা হয়েছে।
জানা গিয়েছে, তিন বাংলাদেশি ওপার বাংলায় গ্রেফতারি এড়াতে এ দেশে এসে ঘাঁটি গাড়ে। পরে তারা দলের জন্য সন্ত্রাসবাদী নিয়োগ ও অর্থ সংগ্রহের কাজ শুরু করে। ধৃত ভারতীয়ও ওই কাজে সাহায্য করত বাকি তিনজনকে। নিজেদের মতাদর্শ ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য তারা সক্রিয় ছিল সোশ্যাল মিডিয়ায়। ভারত ও বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক সরকারকে সরিয়ে শরিয়তি আইনের প্রতিষ্ঠাই তাদের মূল লক্ষ্য বলে জানা গিয়েছে।
গোপন সূত্রে খবর পেয়ে সোমবার রাতে শিয়ালদা স্টেশনের পার্কিং লট থেকে দু জনকে গ্রেফতার করে STF। ধৃত মহম্মদ জিয়াউর রহমান (৪৪) ও মামোনুর রশিদ (৩৩) নিষিদ্ধ সন্ত্রাসবাদী সংগঠন নিও-জেএমবি-আইএস-এর সদস্য। দুজনেই বাংলাদেশের বাসিন্দা। তাদের থেকে যে মোবাইল উদ্ধার হয়েছে, তাতে মিলেছে জিহাদি আদর্শের ছবি, ভিডিয়ো ও মেসেজ।
জানা গিয়েছে, তিন বাংলাদেশি ওপার বাংলায় গ্রেফতারি এড়াতে এ দেশে এসে ঘাঁটি গাড়ে। পরে তারা দলের জন্য সন্ত্রাসবাদী নিয়োগ ও অর্থ সংগ্রহের কাজ শুরু করে। ধৃত ভারতীয়ও ওই কাজে সাহায্য করত বাকি তিনজনকে। নিজেদের মতাদর্শ ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য তারা সক্রিয় ছিল সোশ্যাল মিডিয়ায়। ভারত ও বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক সরকারকে সরিয়ে শরিয়তি আইনের প্রতিষ্ঠাই তাদের মূল লক্ষ্য বলে জানা গিয়েছে।