এই সময়: করের হার যুক্তিগ্রাহ্য স্তরে কমিয়ে এনে বর্তমানে যত রকমের করছাড় রয়েছে তা ধীরে ধীরে প্রত্যাহার করা হবে। আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে কেন্দ্রীয় বাজেট পেশ করার আগে এই বার্তা দিয়ে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ দুই কর নীতিতেই কী ধরনের পরিবর্তন তারা প্রত্যাশা ও সুপারিশ করে তা দেশের বণিক ও শিল্প মহলকে আগামী ১৫ নভেম্বরের মধ্যে কেন্দ্রীয় অর্থ মন্ত্রককে জানাতে বলা হয়েছে। দেশের বিভিন্ন বাণিজ্য ও শিল্প সংগঠন এবং বণিকসভাগুলিকে কেন্দ্রীয় অর্থ মন্ত্রকের রাজস্ব দফতর থেকে লেখা এক চিঠিতে বলা হয়েছে, 'কর কাঠামো, করের হার এবং করদাতার সংখ্যা বাড়াতে আপনাদের সুপারিশ ও মতামত অর্থনৈতিক যুক্তি দিয়ে ব্যাখ্যা করে আমাদের জানান।'
এরই পাশাপাশি, ওই চিঠিতে এ কথাও স্মরণ করিয়ে দেওয়া হয়েছে, প্রত্যক্ষ কর নিয়ে সরকারের নীতিগত সিদ্ধান্ত হল করছাড়ের বিভিন্ন সুবিধা ধীরে ধীরে প্রত্যাহার করে করের হার সমীচীন করা।
উল্লেখ্য, বর্তমানে আয়কর আইনের বিভিন্ন ধারায় ১০০টিরও বেশি করছাড়ের সুবিধা মেলে। করদাতারা করছাড়ের সুবিধা না নিলে কম হারে কর দিতে পারবেন, ঐচ্ছিক ভিত্তিতে এই ব্যবস্থা ইতিমধ্যেই শুরু করা হয়েছে ব্যক্তিগত এবং কর্পোরেট দুই শ্রেণির করদাতার ক্ষেত্রেই।
এ বছর ফেব্রুয়ারি মাসে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন তাঁর বাজেট ভাষণে বলেছিলেন, 'অবশিষ্ট যে সমস্ত করছাড়ের সুবিধা রয়েছে সেগুলি আমরা পর্যালোচনা করে দেখে আগামী দিনে কর ব্যবস্থাকে আরও সরল করা হবে।' উল্লেখ্য, ব্যক্তিগত আয়করের ক্ষেত্রে নিউ ট্যাক্স রেজিম'-এ প্রায় ৭০টি করছাড়ের সুবিধা তুলে দিয়ে করের হার কমানো হয়েছে।
কিন্তু, যে সমস্ত করদাতার আয় বছরে ১৫ লাখ টাকার বেশি তাঁরা পুরোনো কর ব্যবস্থায় ছাড়ের সুবিধা নিয়ে বেশি কর সাশ্রয় করতে পারবেন।
অন্যদিকে, পরোক্ষ করের ক্ষেত্রে ২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেটে সীমাশুল্কের ক্ষেত্রে ৮০টি এগজেম্পশন বা শুল্কছাড়ের সুবিধা প্রত্যাহার করা হয়। আগামী অর্থবছরের বাজেটে আরও ৪০০টি পুরোনো কর ও শুল্ক ছাড়ের সুবিধা প্রত্যাহার করার জন্য কেন্দ্রীয় অর্থ মন্ত্রক ইতিমধ্যেই আলোচনা শুরু করেছে।
এরই পাশাপাশি, ওই চিঠিতে এ কথাও স্মরণ করিয়ে দেওয়া হয়েছে, প্রত্যক্ষ কর নিয়ে সরকারের নীতিগত সিদ্ধান্ত হল করছাড়ের বিভিন্ন সুবিধা ধীরে ধীরে প্রত্যাহার করে করের হার সমীচীন করা।
উল্লেখ্য, বর্তমানে আয়কর আইনের বিভিন্ন ধারায় ১০০টিরও বেশি করছাড়ের সুবিধা মেলে। করদাতারা করছাড়ের সুবিধা না নিলে কম হারে কর দিতে পারবেন, ঐচ্ছিক ভিত্তিতে এই ব্যবস্থা ইতিমধ্যেই শুরু করা হয়েছে ব্যক্তিগত এবং কর্পোরেট দুই শ্রেণির করদাতার ক্ষেত্রেই।
এ বছর ফেব্রুয়ারি মাসে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন তাঁর বাজেট ভাষণে বলেছিলেন, 'অবশিষ্ট যে সমস্ত করছাড়ের সুবিধা রয়েছে সেগুলি আমরা পর্যালোচনা করে দেখে আগামী দিনে কর ব্যবস্থাকে আরও সরল করা হবে।' উল্লেখ্য, ব্যক্তিগত আয়করের ক্ষেত্রে নিউ ট্যাক্স রেজিম'-এ প্রায় ৭০টি করছাড়ের সুবিধা তুলে দিয়ে করের হার কমানো হয়েছে।
কিন্তু, যে সমস্ত করদাতার আয় বছরে ১৫ লাখ টাকার বেশি তাঁরা পুরোনো কর ব্যবস্থায় ছাড়ের সুবিধা নিয়ে বেশি কর সাশ্রয় করতে পারবেন।
অন্যদিকে, পরোক্ষ করের ক্ষেত্রে ২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেটে সীমাশুল্কের ক্ষেত্রে ৮০টি এগজেম্পশন বা শুল্কছাড়ের সুবিধা প্রত্যাহার করা হয়। আগামী অর্থবছরের বাজেটে আরও ৪০০টি পুরোনো কর ও শুল্ক ছাড়ের সুবিধা প্রত্যাহার করার জন্য কেন্দ্রীয় অর্থ মন্ত্রক ইতিমধ্যেই আলোচনা শুরু করেছে।