ক্রিপ্টোকারেন্সি ( Cryptocurrency) এই মুহুর্তে সারা দেশ তথা বিশ্বের অন্যতম বড় আর্থিক বাস্তবতা। গোটা দেশে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে ক্রিপ্টোকারেন্সির উপর বিনিয়োগ। সারা দেশজুড়ে ক্রিপ্টোকারেন্সি ( Cryptocurrency) বিনিয়োগ লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। ক্রমবর্ধমান ক্রিপ্টো জনপ্রিয়তার কথা মাথায় রেখে, কেন্দ্রীয় সরকার চলতি বছরের বাজেটে ক্রিপ্টোকারেন্সির উপরে আয়ের উপর ভিত্তি করে কর বসানোর সিদ্ধান্ত নেয়। ক্রিপ্টো থেকে যে আয়, তার উপরে 30% কর এবং, ক্রিপ্টো লেনদেনের উপর জুলাই মাসের 1 তারিখ থেকে ক্রিপ্টোকারেন্সির উপর TDS বসানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
জুন মাস শেষ হয়ে জুলাই মাস শুরু হতে বাকি মাত্র কয়েকদিন। জুলাই মাসের 1 তারিখ থেকে ক্রিপ্টোকারেন্সির লেনদেনের উপর বসবে 1% TDS। চলতি বছরের কেন্দ্রীয় বাজেটে এই ঘোষণা করার পর বেশ কিছুটা জটিলতা তৈরি হয়েছে। কী ভাবে, কীসের ভিত্তিতে এই TDS কাটা হবে তা নিয়ে উঠেছে নানা প্রশ্ন।
কী ভাবে লাগু হবে এই TDS নিয়ম? যা জানা যাচ্ছে, তা হল ক্রিপ্টোকারেন্সির লেনদেনের উপর বসবে 1% TDS। এই TDS কীভাবে নির্ধারিত করা হবে? দেশীয় করব্যবস্থার নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে এই TDS ক্রিপ্টোর বিক্রয়মূল্যের উপর 1% TDS বসানো হবে। এই 1% TDS কাটার পরে যেটি পরে থাকবে-- তার ভিত্তিতে বাকি লেনদেন করা হবে।
Read More: undefined
ক্রিপ্টোকারেন্সির পর কর বসানো একটি বড় সিদ্ধান্ত। কেন্দ্রীয় বাজেটে ক্রিপ্টো থেকে আয়ের উপর 30% কর বসানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। প্রসঙ্গত, কেন্দ্রীয় বাজেটের সময়, একটি গুজব উঠেছিল-- যে ক্রিপ্টো লেনদেন হয়ত বন্ধ হয়ে যেতে পারে। ক্রিপ্টোকারেন্সির উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হতে পারে।
যদিও সেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। দেশজোড়া ক্রিপ্টোকারেন্সির জনপ্রিয়তার কারণেই হোক অথবা বিনিয়োগকারীদের উপস্থিতি-- সব মিলিয়ে ক্রিপ্টোকারেন্সি নিষেধ নয়-- তার থেকে প্রাপ্ত রোজগারের উপর কর বসানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছিল সরকার। এখন দেখার TDS বসানোর সিদ্ধান্ত নিয়ে বিনিয়োগকারীরা ঠিক কী প্রতিক্রিয়া দেন।
Read More:undefined