এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: সমুদ্র বিজ্ঞান গবেষণার জন্য আরও একটি ভেসেল 'সাগর অন্বেষিকা'কে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ওশন টেকনোলজি (NIOT)-র হাতে তুলে দিল টিটাগড় ওয়াগন লিমিটেড। 'মেক ইন ইন্ডিয়া'র আওতায় সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তিতে এই গবেষণা ভেসেলটি তৈরি করতে সময় লেগেছে এক বছর তিন মাস। নির্ধারিত সময়ের চার মাস আগেই শনিবার দুপুরে টিটাগড়ে গঙ্গায় ভেসেলটি নামানো হয়। টিটাগড় ওয়াগন পশ্চিমবঙ্গের প্রথম বেসরকারি শিপইয়ার্ড যারা নির্ধারিত সময়ের আগেই ভেসেল তুলে দিল।ন
সমুদ্রের তলদেশে গবেষণার জন্য কেন্দ্রীয় ভূবিজ্ঞান মন্ত্রকের অধীন ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ওশন টেকনোলজি দু'টি ভেসেলের বরাত দিয়েছিল টিটাগড় ওয়াগন লিমিটেডকে। প্রথম ভেসেল 'সাগর তারা' গত বছরের ডিসেম্বরে গবেষণার জন্য হস্তান্তর করা হয়। দু'টি ভেসেলের জন্য প্রায় ১০০ কোটি টাকার বরাত পেয়েছিল টিটাগড় ওয়াগন লিমিটেড।
এই ভেসেলের সাহায্যে মূলত সমুদ্রের নীচের জলের মান, পরিবেশ, জল দূষণ ইত্যাদি নিয়ে গবেষণা করবেন বিজ্ঞানীরা। যার মধ্যে ৪৩ রকমের বৈজ্ঞানিক সরঞ্জাম রয়েছে। সংস্থার এগজিকিউটিভ চেয়ারম্যান জে পি চৌধুরী বলেন, 'এই ভেসেলে যে সরঞ্জাম রয়েছে, তা একেবারে আধুনিক মানের।' উল্লেখ্য, এর আগে টিটাগড় ওয়াগন ভারতীয় নৌসেনার জন্য দু'টি তেলবাহী জাহাজ নির্মাণ করেছে।
সমুদ্রের তলদেশে গবেষণার জন্য কেন্দ্রীয় ভূবিজ্ঞান মন্ত্রকের অধীন ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ওশন টেকনোলজি দু'টি ভেসেলের বরাত দিয়েছিল টিটাগড় ওয়াগন লিমিটেডকে। প্রথম ভেসেল 'সাগর তারা' গত বছরের ডিসেম্বরে গবেষণার জন্য হস্তান্তর করা হয়। দু'টি ভেসেলের জন্য প্রায় ১০০ কোটি টাকার বরাত পেয়েছিল টিটাগড় ওয়াগন লিমিটেড।
এই ভেসেলের সাহায্যে মূলত সমুদ্রের নীচের জলের মান, পরিবেশ, জল দূষণ ইত্যাদি নিয়ে গবেষণা করবেন বিজ্ঞানীরা। যার মধ্যে ৪৩ রকমের বৈজ্ঞানিক সরঞ্জাম রয়েছে। সংস্থার এগজিকিউটিভ চেয়ারম্যান জে পি চৌধুরী বলেন, 'এই ভেসেলে যে সরঞ্জাম রয়েছে, তা একেবারে আধুনিক মানের।' উল্লেখ্য, এর আগে টিটাগড় ওয়াগন ভারতীয় নৌসেনার জন্য দু'টি তেলবাহী জাহাজ নির্মাণ করেছে।