এই সময়ঃ আগামী অর্থবছরেই স্বাভাবিক ছন্দে ফিরতে পারে ভারতীয় অর্থনীতি। এই ইঙ্গিত উঠে এসেছে বণিকসভা সিআইআইয়ের এক সমীক্ষায়।
ব্যবসা-শিল্পোৎপাদন দ্রুত স্বাভাবিক হওয়া নিয়ে ব্যবসায়ী, শিল্পসংস্থাগুলি কতটা আত্মবিশ্বাসী তা জানতে বণিকসভাটি শিল্পক্ষেত্র নির্বিশেষে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে অবস্থিত ছোট-মাঝারি-বড় বিভিন্ন আকারের ১৫০টি শিল্পসংস্থার উপর এই সমীক্ষা চালায়।
সমীক্ষা রিপোর্টে দেখা গিয়েছে, জুন মাস থেকে লকডাউন উঠে ব্যবসা-বাণিজ্য এবং কলকারখানায় উৎপাদন শুরু হওয়ায় জুলাই-সেপ্টেম্বর ত্রৈমাসিকে ব্যবসায়ী-উদ্যোগপতিদের আত্মবিশ্বাস ও মনোবল সূচক অনেক বেড়েছে। এপ্রিল-জুন ত্রৈমাসিকে এই সূচক এ বছর সর্বনিম্ন স্তরে নেমে গিয়েছিল।
রিপোর্টে বলা হয়েছে, 'জুলাই-সেপ্টেম্বর ত্রৈমাসিকে ব্যবসায়ী-উদ্যোগপতিদের আত্মবিশ্বাস ও মনোবল সূচক বৃদ্ধির ইঙ্গিত হল, ওই ত্রৈমাসিকে দেশে ব্যবসা-বাণিজ্যের পরিবেশে উন্নতি হয়েছে। তবে, অর্থনীতির সেরে ওঠাকে দ্রুততর করতে হলে ব্যবসা-শিল্পসংস্থাগুলির, বিশেষ করে ছোট ও মাঝারি শিল্পসংস্থার, হাত ধরে এই সঙ্কটের মুহূর্ত পার করতে হবে সরকারকে।'
দেশের 'বিজনেস কনফিডেন্স ইন্ডেক্স' এপ্রিল-জুন ত্রৈমাসিকে ৪১ পয়েন্টে নেমে গিয়েছিল। জুলাই-সেপ্টেম্বর ত্রৈমাসিকে ওই সূচক বেড়ে হয়েছে ৫০.৩ পয়েন্ট।
ব্যবসায়ীদের আত্মবিশ্বাস ও মনোবল সূচকে এই বৃদ্ধির প্রধান কারণ হল, এক্সপেকটেশন ইন্ডেক্স বা প্রত্যাশা সূচকে ৪৫% বৃদ্ধি।
তবে, প্রত্যাশা সূচক বাড়লেও বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে মোটেই আশাবাদী নন তাঁরা। সমীক্ষায় 'কারেন্ট সিচুয়েশন ইন্ডেক্স' এপ্রিল-জুন ত্রৈমাসিকের মতোই ৪০.৬ পয়েন্টে রয়েছে।
রিপোর্টে বলা হয়েছে, সমীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের প্রায় অর্ধেকই জানিয়েছেন, তাঁদের বিশ্বাস নতুন অর্ডার আসা এবং বিক্রি চলতি ত্রৈমাসিকে বেশ খানিকটা বাড়বে।'
কলকারখানাগুলিতেও এখন বেশি মাত্রায় উৎপাদন হচ্ছে এবং এটা আগামী দিনে আরও বাড়বে বলেই সংস্থাগুলি মনে করছে।
তবে, অর্ধেকের বেশি উত্তরদাতা জানিয়েছেন, জুলাই-সেপ্টেম্বর ত্রৈমাসিকেও তাঁরা মুনাফার আশা করছেন না। পরের ছ'মাসে বাজারে ক্রেতা চাহিদা ফেরানোটাকেই ব্যবসায়ীরা সবচেয়ে কঠিন চ্যালেঞ্জ হিসাবে দেখছেন। তাঁদের মতে, আগামী বছর এপ্রিল-জুন ত্রৈমাসিক থেকে অর্থনীতি স্বাভাবিক ছন্দে ফিরতে পারে।
ব্যবসা-শিল্পোৎপাদন দ্রুত স্বাভাবিক হওয়া নিয়ে ব্যবসায়ী, শিল্পসংস্থাগুলি কতটা আত্মবিশ্বাসী তা জানতে বণিকসভাটি শিল্পক্ষেত্র নির্বিশেষে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে অবস্থিত ছোট-মাঝারি-বড় বিভিন্ন আকারের ১৫০টি শিল্পসংস্থার উপর এই সমীক্ষা চালায়।
সমীক্ষা রিপোর্টে দেখা গিয়েছে, জুন মাস থেকে লকডাউন উঠে ব্যবসা-বাণিজ্য এবং কলকারখানায় উৎপাদন শুরু হওয়ায় জুলাই-সেপ্টেম্বর ত্রৈমাসিকে ব্যবসায়ী-উদ্যোগপতিদের আত্মবিশ্বাস ও মনোবল সূচক অনেক বেড়েছে। এপ্রিল-জুন ত্রৈমাসিকে এই সূচক এ বছর সর্বনিম্ন স্তরে নেমে গিয়েছিল।
রিপোর্টে বলা হয়েছে, 'জুলাই-সেপ্টেম্বর ত্রৈমাসিকে ব্যবসায়ী-উদ্যোগপতিদের আত্মবিশ্বাস ও মনোবল সূচক বৃদ্ধির ইঙ্গিত হল, ওই ত্রৈমাসিকে দেশে ব্যবসা-বাণিজ্যের পরিবেশে উন্নতি হয়েছে। তবে, অর্থনীতির সেরে ওঠাকে দ্রুততর করতে হলে ব্যবসা-শিল্পসংস্থাগুলির, বিশেষ করে ছোট ও মাঝারি শিল্পসংস্থার, হাত ধরে এই সঙ্কটের মুহূর্ত পার করতে হবে সরকারকে।'
দেশের 'বিজনেস কনফিডেন্স ইন্ডেক্স' এপ্রিল-জুন ত্রৈমাসিকে ৪১ পয়েন্টে নেমে গিয়েছিল। জুলাই-সেপ্টেম্বর ত্রৈমাসিকে ওই সূচক বেড়ে হয়েছে ৫০.৩ পয়েন্ট।
ব্যবসায়ীদের আত্মবিশ্বাস ও মনোবল সূচকে এই বৃদ্ধির প্রধান কারণ হল, এক্সপেকটেশন ইন্ডেক্স বা প্রত্যাশা সূচকে ৪৫% বৃদ্ধি।
তবে, প্রত্যাশা সূচক বাড়লেও বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে মোটেই আশাবাদী নন তাঁরা। সমীক্ষায় 'কারেন্ট সিচুয়েশন ইন্ডেক্স' এপ্রিল-জুন ত্রৈমাসিকের মতোই ৪০.৬ পয়েন্টে রয়েছে।
রিপোর্টে বলা হয়েছে, সমীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের প্রায় অর্ধেকই জানিয়েছেন, তাঁদের বিশ্বাস নতুন অর্ডার আসা এবং বিক্রি চলতি ত্রৈমাসিকে বেশ খানিকটা বাড়বে।'
কলকারখানাগুলিতেও এখন বেশি মাত্রায় উৎপাদন হচ্ছে এবং এটা আগামী দিনে আরও বাড়বে বলেই সংস্থাগুলি মনে করছে।
তবে, অর্ধেকের বেশি উত্তরদাতা জানিয়েছেন, জুলাই-সেপ্টেম্বর ত্রৈমাসিকেও তাঁরা মুনাফার আশা করছেন না। পরের ছ'মাসে বাজারে ক্রেতা চাহিদা ফেরানোটাকেই ব্যবসায়ীরা সবচেয়ে কঠিন চ্যালেঞ্জ হিসাবে দেখছেন। তাঁদের মতে, আগামী বছর এপ্রিল-জুন ত্রৈমাসিক থেকে অর্থনীতি স্বাভাবিক ছন্দে ফিরতে পারে।