ডলারের তুলনায় টাকার দাম কিঞ্চিত বাড়ল সোমবার। তবে তাতে উৎফুল্ল হওয়ার মতো কোনও ঘটনা ঘটেনি বলেই জানাচ্ছেন বিশ্লেষকেরা। কারণ, অপরিশোধিত তেলের ঊর্ধ্বমুখী দাম এবং ভারতীয় বাজার থেকে ক্রমাগত মূলধনের বর্হিপ্রবাহের পরিপ্রেক্ষিতে এই বৃদ্ধি খুব একটা গুরুত্বপূর্ণ নয় বলেই মনে করছেন তাঁরা। তথ্য বলছে, মার্কিন ডলারের বিপরীতে এদিন টাকা 6 পয়সা বেড়ে 78.27 স্তরে দাঁড়িয়েছে। কারণ, ভারতীয় বাজারে কানাকাটা কিছুটা হলেও বিনিয়োগকারীদের উৎসাহিত করেছে। প্রসঙ্গত, আগের সেশনে টাকা মার্কিন ডলারের বিপরীতে তার সর্বকালের সর্বনিম্ন 78.33-এ বন্ধ হয়েছিল। সেই তুলনায় এদিন ডলারের বিপরীতে টাকা 78.24 স্তরে খুলেছে এবং গতকালের বন্ধের তুলনায় 6 পয়সা বৃদ্ধি পেয়ে শেষ পর্যন্ত 78.27-এ বন্ধ হয়।
এদিন সেনসেক্স 589.05 পয়েন্ট বা 1.12 শতাংশ বেশি বৃদ্ধি পেয়ে 53,317.03-এ ট্রেড করছে। যেখানে বিস্তৃত NSE নিফটি 179.65 পয়েন্ট বা 1.14 শতাংশ বেড়ে 15,878.90-এ দাঁড়িয়েছে। এদিকে, ডলার সূচক 0.14 শতাংশ কমে 104.03-এ নেমে এসেছে।
Read More: undefined
গ্লোবাল অয়েল বেঞ্চমার্ক ব্রেন্ট ক্রুড ফিউচার 0.57 শতাংশ বেড়ে প্রতি ব্যারেল USD 113.77 এ দাঁড়িয়েছে। বিদেশি প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা শুক্রবার পুঁজিবাজারে নেট বিক্রেতা ছিল। কারণ, তাঁরা নেট ভিত্তিতে 2,353.77 কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।
Read More: undefined
রিজার্ভ ব্যাঙ্ক এবং মার্কিন ফেডারেল রিজার্ভ, তেলের উচ্চ দাম এবং আর্থিক নীতি কঠোর করার জেরে বিনিয়োগকারীরা ভারতীয় ইক্যুইটি বাজার থেকে এই মাসে এখনও পর্যন্ত প্রায় 46,000 কোটি টাকা তুলে নিয়েছে৷ ইক্যুইটি থেকে বিদেশি পোর্টফোলিয়ো বিনিয়োগকারীদের (এফপিআই) নেট আউটফ্লো এই বছরে এখনও পর্যন্ত 2.13 লক্ষ কোটি টাকায় পৌঁছেছে৷
এমনিতে ডলারের সাপেক্ষে টাকার দরের পতনের ঘটনা সাম্প্রতিক সময়ে ধারাবাহিকভাবে ঘটছে। তা নিয়ে রাজনৈতিক টানাপড়েনেও হয়েছে কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন সরকার ও বিরোধী দলের মধ্যে। বিরোধীদের অভিযোগ, মোদী সরকার ইতিমধ্যে পেট্রল-ডিজ়েলে ১০০ টাকা এবং রান্নার গ্যাসে ১০০০ টাকার লক্ষ্য ছুঁয়েছে। এ বার ডলারে টাকার দরের ১০০-র দিকে হাঁটার পালা।’’
Read More: undefined
আমেরিকার মতো দেশে সুদ বাড়ায় সেখানে লগ্নি সরানোর হিড়িক পড়েছে। ফলে টানা পড়ছে শেয়ার বাজার। ডলারের চাহিদা বাড়ায় উঠছে তার দাম। বিশেষজ্ঞদের বক্তব্য, টাকার দামের এতটা পতন মূল্যবৃদ্ধির সমস্যাকে আরও জটিল করবে। আমদানি খরচ বাড়বে, মাথাচাড়া দেবে কাঁচামালের দাম। তার জের পড়বে উৎপাদন খরচ ও পণ্যের দরে। টাকার দর পড়ায় বাণিজ্য ঘাটতি বাড়তে পারে। ফলে কমতে পারে বিদেশি মুদ্রা ভান্ডার। সার্বিক ভাবে অবস্থা না-শোধরালে রাজকোষ ঘাটতিও চড়তে পারে।
Read More: undefined
এদিন সেনসেক্স 589.05 পয়েন্ট বা 1.12 শতাংশ বেশি বৃদ্ধি পেয়ে 53,317.03-এ ট্রেড করছে। যেখানে বিস্তৃত NSE নিফটি 179.65 পয়েন্ট বা 1.14 শতাংশ বেড়ে 15,878.90-এ দাঁড়িয়েছে। এদিকে, ডলার সূচক 0.14 শতাংশ কমে 104.03-এ নেমে এসেছে।
Read More: undefined
গ্লোবাল অয়েল বেঞ্চমার্ক ব্রেন্ট ক্রুড ফিউচার 0.57 শতাংশ বেড়ে প্রতি ব্যারেল USD 113.77 এ দাঁড়িয়েছে। বিদেশি প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা শুক্রবার পুঁজিবাজারে নেট বিক্রেতা ছিল। কারণ, তাঁরা নেট ভিত্তিতে 2,353.77 কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।
Read More: undefined
রিজার্ভ ব্যাঙ্ক এবং মার্কিন ফেডারেল রিজার্ভ, তেলের উচ্চ দাম এবং আর্থিক নীতি কঠোর করার জেরে বিনিয়োগকারীরা ভারতীয় ইক্যুইটি বাজার থেকে এই মাসে এখনও পর্যন্ত প্রায় 46,000 কোটি টাকা তুলে নিয়েছে৷ ইক্যুইটি থেকে বিদেশি পোর্টফোলিয়ো বিনিয়োগকারীদের (এফপিআই) নেট আউটফ্লো এই বছরে এখনও পর্যন্ত 2.13 লক্ষ কোটি টাকায় পৌঁছেছে৷
এমনিতে ডলারের সাপেক্ষে টাকার দরের পতনের ঘটনা সাম্প্রতিক সময়ে ধারাবাহিকভাবে ঘটছে। তা নিয়ে রাজনৈতিক টানাপড়েনেও হয়েছে কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন সরকার ও বিরোধী দলের মধ্যে। বিরোধীদের অভিযোগ, মোদী সরকার ইতিমধ্যে পেট্রল-ডিজ়েলে ১০০ টাকা এবং রান্নার গ্যাসে ১০০০ টাকার লক্ষ্য ছুঁয়েছে। এ বার ডলারে টাকার দরের ১০০-র দিকে হাঁটার পালা।’’
Read More: undefined
আমেরিকার মতো দেশে সুদ বাড়ায় সেখানে লগ্নি সরানোর হিড়িক পড়েছে। ফলে টানা পড়ছে শেয়ার বাজার। ডলারের চাহিদা বাড়ায় উঠছে তার দাম। বিশেষজ্ঞদের বক্তব্য, টাকার দামের এতটা পতন মূল্যবৃদ্ধির সমস্যাকে আরও জটিল করবে। আমদানি খরচ বাড়বে, মাথাচাড়া দেবে কাঁচামালের দাম। তার জের পড়বে উৎপাদন খরচ ও পণ্যের দরে। টাকার দর পড়ায় বাণিজ্য ঘাটতি বাড়তে পারে। ফলে কমতে পারে বিদেশি মুদ্রা ভান্ডার। সার্বিক ভাবে অবস্থা না-শোধরালে রাজকোষ ঘাটতিও চড়তে পারে।
Read More: undefined