এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: কোভিডের ক্ষয়ক্ষতি পুরোপুরি সামলা দিতে ভারতীয় অর্থনীতির বহু বছর লাগবে। গত মাসে সুদের হার ০.৪০ শতাংশ পয়েন্ট কমানোর আগে ছয় সদস্যের ঋণনীতি কমিটি এমন মতই প্রকাশ করে। ওই বৈঠকের আলোচনার বিষয়গুলি প্রকাশ করেছে রিজার্ভ ব্যাংক। সেখানে দেখা যায়, ঋণনীতি কমিটির ছয় সদস্যই একটি বিষয়ে একমত --- দু’মাসের লকডাউনে অর্থনীতির বিপুল ক্ষতি হয়েছে, যে কারণে বৃদ্ধির সম্ভাবনা প্রচুর কমে গিয়েছে, মূলত চাহিদা কমে যাওয়ার কারণে। এবং, আগামী বেশ কিছুদিন দেশে চাহিদার এই মন্দাভাব বজায় থাকবে বলেই তাঁরা মনে করেন।
গভর্নর শক্তিকান্ত দাস বলেন, অর্থনীতিতে করোনা সংক্রমণের প্রভাব যতটা পড়বে বলে প্রথমে ভাবা হয়েছিল, প্রকৃতপক্ষে তার চেয়ে অনেক বেশি হয়েছে। মার্চ-এপ্রিলের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, বাজারে ক্রেতচাহিদা প্রায় উবে গিয়েছে। এ প্রসঙ্গে তিনি ব্যাংক ঋণের চাহিদা আশাতীত কমে আসার উল্লেখ করেন। গভর্নর বলেন, ‘আশার আলো জাগিয়ে রেখেছে কেবল কৃষিক্ষেত্র।’ তাঁর মতে, অর্থনীতি কত দ্রুত ঘুরে দাঁড়াবে সেটা নির্ভর করছে কত দ্রুত করোনা মহামারীকে নিয়ন্ত্রণে এনে সরকার লকডাউন তোলে।
কমিটির অন্যতম সদস্য পামি দুয়া বলেন, ‘দেশের বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি প্রচণ্ড খারাপ। লকডাউনে দেশের অর্থনৈতিক কাজকর্ম প্রায় বন্ধ হয়ে গিয়েছে। এই লকডাউন যত দ্রুত উঠবে, অর্থনীতিও তত তাড়াতাড়ি ঘুরে দাঁড়াতে পারবে।’ আর এক সদস্য মাইকেল পাত্রর কথায়, ‘লকডাউনে অর্থনীতিতে যে গভীর ক্ষত তৈরি হয়েছে তা সেরে উঠতে বহু বছর লাগবে।’
এ দিকে, শনিবার স্পেনকে ছাপিয়ে করোনাভাইরাসে সর্বাধিক ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলির প্রথম পাঁচে ঢুকে পড়ল ভারত। জন হপকিন্স ইউনিভার্সিটির সর্বশেষ পরিসংখ্যান অনুযায়ী ভারতে এই মুহূর্তে কোভিড-১৯ (COVID-19) আক্রান্তের সংখ্যা ২ লক্ষ ৪৬ হাজার ৪৫৪ জন। স্পেনের ২ লক্ষ ৪১ হাজার ৩১০। ভারতের সামনে এখন রয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ব্রাজিল, রাশিয়া ও ব্রিটেন। ভারতের ঠিক আগেই থাকা ব্রিটেনে শনিবার রাত পর্যন্ত করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ২ লক্ষ ৮৬ হাজার ২৯৪। আর কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের রিপোর্ট অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় গোটা দেশে ২৯৪ জন মারা গিয়েছেন। এর মধ্যে ১৩৯ জনই মহারাষ্ট্রে। মোট আক্রান্তের সংখ্যা দেশের অন্য রাজ্যগুলির মধ্যে মহারাষ্ট্রে সর্বাধিক।
গভর্নর শক্তিকান্ত দাস বলেন, অর্থনীতিতে করোনা সংক্রমণের প্রভাব যতটা পড়বে বলে প্রথমে ভাবা হয়েছিল, প্রকৃতপক্ষে তার চেয়ে অনেক বেশি হয়েছে। মার্চ-এপ্রিলের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, বাজারে ক্রেতচাহিদা প্রায় উবে গিয়েছে। এ প্রসঙ্গে তিনি ব্যাংক ঋণের চাহিদা আশাতীত কমে আসার উল্লেখ করেন। গভর্নর বলেন, ‘আশার আলো জাগিয়ে রেখেছে কেবল কৃষিক্ষেত্র।’ তাঁর মতে, অর্থনীতি কত দ্রুত ঘুরে দাঁড়াবে সেটা নির্ভর করছে কত দ্রুত করোনা মহামারীকে নিয়ন্ত্রণে এনে সরকার লকডাউন তোলে।
কমিটির অন্যতম সদস্য পামি দুয়া বলেন, ‘দেশের বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি প্রচণ্ড খারাপ। লকডাউনে দেশের অর্থনৈতিক কাজকর্ম প্রায় বন্ধ হয়ে গিয়েছে। এই লকডাউন যত দ্রুত উঠবে, অর্থনীতিও তত তাড়াতাড়ি ঘুরে দাঁড়াতে পারবে।’ আর এক সদস্য মাইকেল পাত্রর কথায়, ‘লকডাউনে অর্থনীতিতে যে গভীর ক্ষত তৈরি হয়েছে তা সেরে উঠতে বহু বছর লাগবে।’
এ দিকে, শনিবার স্পেনকে ছাপিয়ে করোনাভাইরাসে সর্বাধিক ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলির প্রথম পাঁচে ঢুকে পড়ল ভারত। জন হপকিন্স ইউনিভার্সিটির সর্বশেষ পরিসংখ্যান অনুযায়ী ভারতে এই মুহূর্তে কোভিড-১৯ (COVID-19) আক্রান্তের সংখ্যা ২ লক্ষ ৪৬ হাজার ৪৫৪ জন। স্পেনের ২ লক্ষ ৪১ হাজার ৩১০। ভারতের সামনে এখন রয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ব্রাজিল, রাশিয়া ও ব্রিটেন। ভারতের ঠিক আগেই থাকা ব্রিটেনে শনিবার রাত পর্যন্ত করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ২ লক্ষ ৮৬ হাজার ২৯৪। আর কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের রিপোর্ট অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় গোটা দেশে ২৯৪ জন মারা গিয়েছেন। এর মধ্যে ১৩৯ জনই মহারাষ্ট্রে। মোট আক্রান্তের সংখ্যা দেশের অন্য রাজ্যগুলির মধ্যে মহারাষ্ট্রে সর্বাধিক।