এই সময়: এক বিমান সংস্থার জন্ম, আর এক বিমান সংস্থার পুনরুজ্জীবন। এই দুইয়ে আশায় বুক বাঁধছে বিমান চালকরা। গত কয়েক বছর ধরে বিমানের জ্বালানি সমেত সংস্থা পরিচালন খাতে খরচ বেড়ে যাওয়ার কারণে ছোট-বড় একাধিক বিমান সংস্থা মুখ থুবড়ে পড়ার খবর পাওয়া গিয়েছে। এর মধ্যেই রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালার স্বপ্নের সস্তার উড়ান সংস্থা আকাশ-এর জন্ম এবং জেট এয়ারওয়েজের পুনরুজ্জীবন বিমান চালক এবং বিমান সেবক/সেবিকাদের মনে নতুন আশার সঞ্চার করেছে। ইতিমধ্যেই উড়ান শুরুর প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে আকাশ। অন্যদিকে, জেট এয়ারওয়েজও মাটি ছেড়ে ডানা মেলার অপেক্ষায়। দুই সংস্থাই বিমান চালক সমেত অন্যান্য কর্মী নিয়োগ করা শুরু করেছে। আর সে ক্ষেত্রে ইন্ডিগো এবং স্পাইসজেটের মতো প্রতিষ্ঠিত প্রতিদ্বন্দ্বী উড়ান সংস্থার বিমান চালক থেকে শুরু করে কর্মীদের অগ্রাধিকার দিতে পারে তারা। বিমান শিল্পের সঙ্গে যুক্ত পদস্থ আধিকারিক এবং বিশেষজ্ঞরা অন্তত সেরকমই মনে করছেন।
যদিও ইন্ডিগো এবং স্পাইসজেট কোনও কর্মীর সংস্থা ছেড়ে চলে যাওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করেছে। আকাশ জানিয়েছে, এখনও এ বিষয়ে কোনও মন্তব্য করার সময় আসেনি। জেট এয়ারওয়েজের তরফে কোনও জবাব দেওয়া হয়নি।
ভারতীয় উপমহাদেশে সেন্টার ফর এশিয়া প্যাসিভিক অ্যাভিয়েশনের চিফ এগজিকিউটিভ কপিল কউলের অনুমান, 2022-23 অর্থবর্ষ থেকে উড়ান শুরু করতে পারে আকাশ এবং জেট এয়ারওয়েজ তাদের দ্বিতীয় দফার উড়ান ওই অর্থবর্ষেরই জুলাই-সেপ্টেম্বর ত্রৈমাসিক থেকে শুরু করবে। দেশের অসামরিক বিমান পরিবহণ ক্ষেত্রে 2020-23 অর্থবর্ষ প্রতিযোগিতার নতুন পথ খুলে দিতে চলেছে। এর মধ্যে এয়ার ইন্ডিয়ার পূর্ণ দায়িত্ব হাতে নিয়ে তা ঢেলে সাজানোর কাজ শুরু করতে চলেছে টাটা সন্স। সামনের বছর তারাও উড়ান শুরু করলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।
ভারতে প্রায় 17 হাজার বিমান চালক রয়েছে। দীর্ঘ 15 বছর আগে দেশের উড়ান ক্ষেত্রে বিমান চালকদের যে চাহিদা দেখা গিয়েছিল, 15 বছর পর ফের সেই চাহিদা দেখা যাচ্ছে।
কপিলের অনুমান সত্যি করে আকাশ এবং জেট যদি 2020-23 অর্থবর্ষে তাদের পরিষেবা শুরু করতে চায়, তা হলে বিমান চালক থেকে শুরু করে বিমান সেবক/সেবিকা, গ্রাউন্ড স্টাফ থেকে শুরু করে সমস্ত ধরনের কর্মী নিয়ে প্রস্তুত থাকতে হবে।
নিয়ম অনুযায়ী, একটি বিমানের প্রতিটি দরজার জন্য কমপক্ষে একজন কেবিন ক্রু রাখতে হবে। কাজেই একটি বোয়িং 737 ম্যাক্স বিমানে চারজন কেবিন ক্রু লাগবে। কারণ এই বিমানে চারটি দরজা রয়েছে।
আকাশ 72 টি ম্যাক্স বিমানের অর্ডার দিয়েছে। সেই হিসাবে সংস্থাটির নিদেনপক্ষে 288 জন কেবিন ক্রু প্রয়োজন।
বর্তমানে, পরিষেবা প্রদানকারী দুই বিমান সংস্থার বহু কর্মীদের সঙ্গে আকাশ এবং জেট এয়ারওয়েজ যোগাযোগ করলেও হাতেগোনা কয়েক জনকেই অফার লেটার দেওয়া হয়েছে।
যদিও ইন্ডিগো এবং স্পাইসজেট কোনও কর্মীর সংস্থা ছেড়ে চলে যাওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করেছে। আকাশ জানিয়েছে, এখনও এ বিষয়ে কোনও মন্তব্য করার সময় আসেনি। জেট এয়ারওয়েজের তরফে কোনও জবাব দেওয়া হয়নি।
ভারতীয় উপমহাদেশে সেন্টার ফর এশিয়া প্যাসিভিক অ্যাভিয়েশনের চিফ এগজিকিউটিভ কপিল কউলের অনুমান, 2022-23 অর্থবর্ষ থেকে উড়ান শুরু করতে পারে আকাশ এবং জেট এয়ারওয়েজ তাদের দ্বিতীয় দফার উড়ান ওই অর্থবর্ষেরই জুলাই-সেপ্টেম্বর ত্রৈমাসিক থেকে শুরু করবে। দেশের অসামরিক বিমান পরিবহণ ক্ষেত্রে 2020-23 অর্থবর্ষ প্রতিযোগিতার নতুন পথ খুলে দিতে চলেছে। এর মধ্যে এয়ার ইন্ডিয়ার পূর্ণ দায়িত্ব হাতে নিয়ে তা ঢেলে সাজানোর কাজ শুরু করতে চলেছে টাটা সন্স। সামনের বছর তারাও উড়ান শুরু করলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।
ভারতে প্রায় 17 হাজার বিমান চালক রয়েছে। দীর্ঘ 15 বছর আগে দেশের উড়ান ক্ষেত্রে বিমান চালকদের যে চাহিদা দেখা গিয়েছিল, 15 বছর পর ফের সেই চাহিদা দেখা যাচ্ছে।
কপিলের অনুমান সত্যি করে আকাশ এবং জেট যদি 2020-23 অর্থবর্ষে তাদের পরিষেবা শুরু করতে চায়, তা হলে বিমান চালক থেকে শুরু করে বিমান সেবক/সেবিকা, গ্রাউন্ড স্টাফ থেকে শুরু করে সমস্ত ধরনের কর্মী নিয়ে প্রস্তুত থাকতে হবে।
নিয়ম অনুযায়ী, একটি বিমানের প্রতিটি দরজার জন্য কমপক্ষে একজন কেবিন ক্রু রাখতে হবে। কাজেই একটি বোয়িং 737 ম্যাক্স বিমানে চারজন কেবিন ক্রু লাগবে। কারণ এই বিমানে চারটি দরজা রয়েছে।
আকাশ 72 টি ম্যাক্স বিমানের অর্ডার দিয়েছে। সেই হিসাবে সংস্থাটির নিদেনপক্ষে 288 জন কেবিন ক্রু প্রয়োজন।
বর্তমানে, পরিষেবা প্রদানকারী দুই বিমান সংস্থার বহু কর্মীদের সঙ্গে আকাশ এবং জেট এয়ারওয়েজ যোগাযোগ করলেও হাতেগোনা কয়েক জনকেই অফার লেটার দেওয়া হয়েছে।