এই সময়: করোনা পরবর্তী অধ্যায়ে মার্চ থেকে অগস্ট মাস পর্যন্ত ঋণের মাসিক কিস্তি পরিশোধের সময়সীমা দু'দফায় বাড়ায় কেন্দ্র। ওই পর্বে অপরিশোধিত মাসিক কিস্তির সুদের উপর সুদ নেওয়া যাবে না বলে সম্প্রতি এক রায়ে জানিয়ে দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। এর ফলে দেশের রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কগুলির বাড়তি ১,৮০০-২,০০০ কোটি টাকার বোঝা বইতে হতে পারে বলেই বিশেষজ্ঞমহলের মত।
দু'কোটি টাকার বেশি ঋণের ক্ষেত্রে সুদের উপর সুদ নেওয়া যাবে না বলে সাম্প্রতিক রায়ে জানিয়েছে সর্বোচ্চ আদালত। এর আগে গত বছরের নভেম্বরে ২ কোটি টাকার কম সুদের ক্ষেত্রেও মোরাটোরিয়াম সুবিধা, অর্থাৎ, মাসিক কিস্তি পরে মেটানোর সুবিধাভোগীদের জন্য একই রায় দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। ঋণের মাসিক কিস্তি পরিশোধের সময়সীমা বাড়ানোর ফলে সুদের উপর সুদ না নেওয়ার কারণে ২০২০-২১ অর্থবর্ষে কেন্দ্রকে ৫,৫০০ কোটি টাকার বোঝা নিতে হয়েছে। যাঁরা মোরাটোরিয়ামের সুবিধা নেয়নি অথচ মার্চ-অগস্ট পর্বে ঋণের মাসিক কিস্তিও মেটায়নি তাদেরও এই প্রকল্পের আওতায় আনা হয়েছে।
বিভিন্ন ব্যাঙ্কের থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, প্রাথমিক ভাবে ৬০ শতাংশ ঋণগ্রহীতা মোরাটোরিয়ামের সুবিধা নিলেও ধীরে ধীরে তা কমে ৪০ শতাংশ এবং তারপর লকডাউন শিথিল হওয়ায় আরও কমে যায়। রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কগুলির ক্ষেত্রে মোরাটোরিয়ামের সুবিধা নিয়েছেন এমন ঋণগ্রহীতা ২৫ শতাংশের কাছাকাছি।
কোনও ঋণগ্রহীতা যত দিনের জন্য মোরাটোরিয়ামের সুবিধা নিয়েছেন ততদিনের জন্য ব্যাঙ্কগুলি সুদের উপর সুদ নেবে না বলা হয়েছিল। অর্থাৎ, কোনও ব্যক্তি যদি তিন মাসের জন্য মোরাটোরিয়াম সুবিধা নিয়ে থাকেন, তা হলে সংশ্লিষ্ট ব্যাঙ্ক তার কাছ থেকে ওই তিন মাসের সুদের উপর সুদ নেবে না।
২০২০-র ১ মার্চ থেকে ৩১ মে পর্যন্ত ঋণের মাসিক কিস্তি পরে পরিশোধ করা যাবে বলে গত বছরের ২৭ মার্চ ঘোষণা করে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। পরে ওই মেয়াদ ৩১ অগস্ট পর্যন্ত বাড়ায় কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কটি। এর মধ্যে দেশের রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কগুলির সংগঠন ইন্ডিয়ান ব্যাঙ্কস' অ্যাসোসিয়েশন (আইবিএ) সুদের উপর সুদ মকুবের ফলে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কগুলির উপর যাতে বিরূপ কোনও আর্থিক প্রভাব না পড়ে তা দেখার আর্জি জানিয়ে কেন্দ্রের কাছে চিঠি দিয়েছে। ব্যাঙ্কগুলিকে ক্ষতিপূরণের দাবি জানিয়েছে আইবিএ।
টাটকা ভিডিয়ো খবর পেতে সাবস্ক্রাইব করুন এই সময় ডিজিটালের YouTube পেজে। সাবস্ক্রাইব করতে এখানে ক্লিক করুন।
দু'কোটি টাকার বেশি ঋণের ক্ষেত্রে সুদের উপর সুদ নেওয়া যাবে না বলে সাম্প্রতিক রায়ে জানিয়েছে সর্বোচ্চ আদালত। এর আগে গত বছরের নভেম্বরে ২ কোটি টাকার কম সুদের ক্ষেত্রেও মোরাটোরিয়াম সুবিধা, অর্থাৎ, মাসিক কিস্তি পরে মেটানোর সুবিধাভোগীদের জন্য একই রায় দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। ঋণের মাসিক কিস্তি পরিশোধের সময়সীমা বাড়ানোর ফলে সুদের উপর সুদ না নেওয়ার কারণে ২০২০-২১ অর্থবর্ষে কেন্দ্রকে ৫,৫০০ কোটি টাকার বোঝা নিতে হয়েছে। যাঁরা মোরাটোরিয়ামের সুবিধা নেয়নি অথচ মার্চ-অগস্ট পর্বে ঋণের মাসিক কিস্তিও মেটায়নি তাদেরও এই প্রকল্পের আওতায় আনা হয়েছে।
বিভিন্ন ব্যাঙ্কের থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, প্রাথমিক ভাবে ৬০ শতাংশ ঋণগ্রহীতা মোরাটোরিয়ামের সুবিধা নিলেও ধীরে ধীরে তা কমে ৪০ শতাংশ এবং তারপর লকডাউন শিথিল হওয়ায় আরও কমে যায়। রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কগুলির ক্ষেত্রে মোরাটোরিয়ামের সুবিধা নিয়েছেন এমন ঋণগ্রহীতা ২৫ শতাংশের কাছাকাছি।
কোনও ঋণগ্রহীতা যত দিনের জন্য মোরাটোরিয়ামের সুবিধা নিয়েছেন ততদিনের জন্য ব্যাঙ্কগুলি সুদের উপর সুদ নেবে না বলা হয়েছিল। অর্থাৎ, কোনও ব্যক্তি যদি তিন মাসের জন্য মোরাটোরিয়াম সুবিধা নিয়ে থাকেন, তা হলে সংশ্লিষ্ট ব্যাঙ্ক তার কাছ থেকে ওই তিন মাসের সুদের উপর সুদ নেবে না।
২০২০-র ১ মার্চ থেকে ৩১ মে পর্যন্ত ঋণের মাসিক কিস্তি পরে পরিশোধ করা যাবে বলে গত বছরের ২৭ মার্চ ঘোষণা করে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। পরে ওই মেয়াদ ৩১ অগস্ট পর্যন্ত বাড়ায় কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কটি। এর মধ্যে দেশের রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কগুলির সংগঠন ইন্ডিয়ান ব্যাঙ্কস' অ্যাসোসিয়েশন (আইবিএ) সুদের উপর সুদ মকুবের ফলে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কগুলির উপর যাতে বিরূপ কোনও আর্থিক প্রভাব না পড়ে তা দেখার আর্জি জানিয়ে কেন্দ্রের কাছে চিঠি দিয়েছে। ব্যাঙ্কগুলিকে ক্ষতিপূরণের দাবি জানিয়েছে আইবিএ।
টাটকা ভিডিয়ো খবর পেতে সাবস্ক্রাইব করুন এই সময় ডিজিটালের YouTube পেজে। সাবস্ক্রাইব করতে এখানে ক্লিক করুন।