এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: দেশের সবচেয়ে বড় সোলার পার্ক (Solar Park) তৈরি করছে NTPC লিমিটেড। 4.75 গিগাওয়াটের এই সোলার পার্ক তৈরি হচ্ছে গুজরাটের কচ্ছ রান। এই পার্ক থেকে বাণিজ্যিক স্কেলে গ্রিন হাইড্রোজেন উৎপাদনের পরিকল্পনা রয়েছে সংস্থার। কোথায় এই সোলার পার্ক (Solar Park) তৈরি হচ্ছে?
গুজরাটের কচ্ছের ভারত-পাক সীমান্তের কাছেই অনুর্বর জমিতে এই সোলার পার্ক তৈরি হবে। এই পার্কে সৌর বিদ্যুৎ ও বায়ু বিদ্যুৎ প্রকল্পের জন্য ইতিমধ্যে বেশ কয়েকটি সংস্থাকে জমিও দেওয়া হয়েছে। খাবাদা ও ভীঘকোট গ্রামের মধ্যে এই প্রকল্পের জন্য জমি ঠিক করা হয়েছে। খাবাদা থেকে 25 কিমি দূরে এই জায়গাটিতে কোনও নাগরিকেরা চাইলে সহজেই যেতে পারে।
গুজরাটে সৌর শক্তি
একটি রিপোর্টে দাবি করা হচ্ছে, বর্তমানে গুজরাটে সর্বোচ্চ 18,000 মেগাওয়াট বিদ্যুতের প্রয়োজন হয়। এরমধ্যে রাজ্যের তৈরি 30,500 মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন বিদ্যুৎ উৎপাদনে 11,264 মেগাওয়াট নবায়নযোগ্য শক্তি। বিশেষ উল্লেখ্য ব্যাপার হল, গুজরাটে নবায়নযোগ্য শক্তি উৎপাদন প্রায় 10 গুণ বেড়েছে।
স্থানীয় মানুষও উপকৃত হবে
দেশের সবচেয়ে বড় সোলার পার্ক তৈরির কাজ চলায় বহু সংস্থা এখানে বিনিয়োগ করছে। টেকনিশিয়ানদেরও প্রচুর কাজের বাজার রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে যে যুবকেরা আশেপাশের এলাকা থেকে আইটিআই এবং পলিটেকনিক পাশ করে বসে আছে, সেই যুবকদের জন্য এটা সেরা সুযোগ। আগে এই যুবকরা শুধু কৃষিকাজ ও সরকারি চাকরির উপরেই নির্ভরশীল ছিল।
গুজরাটের কচ্ছের ভারত-পাক সীমান্তের কাছেই অনুর্বর জমিতে এই সোলার পার্ক তৈরি হবে। এই পার্কে সৌর বিদ্যুৎ ও বায়ু বিদ্যুৎ প্রকল্পের জন্য ইতিমধ্যে বেশ কয়েকটি সংস্থাকে জমিও দেওয়া হয়েছে। খাবাদা ও ভীঘকোট গ্রামের মধ্যে এই প্রকল্পের জন্য জমি ঠিক করা হয়েছে। খাবাদা থেকে 25 কিমি দূরে এই জায়গাটিতে কোনও নাগরিকেরা চাইলে সহজেই যেতে পারে।
গুজরাটে সৌর শক্তি
একটি রিপোর্টে দাবি করা হচ্ছে, বর্তমানে গুজরাটে সর্বোচ্চ 18,000 মেগাওয়াট বিদ্যুতের প্রয়োজন হয়। এরমধ্যে রাজ্যের তৈরি 30,500 মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন বিদ্যুৎ উৎপাদনে 11,264 মেগাওয়াট নবায়নযোগ্য শক্তি। বিশেষ উল্লেখ্য ব্যাপার হল, গুজরাটে নবায়নযোগ্য শক্তি উৎপাদন প্রায় 10 গুণ বেড়েছে।
স্থানীয় মানুষও উপকৃত হবে
দেশের সবচেয়ে বড় সোলার পার্ক তৈরির কাজ চলায় বহু সংস্থা এখানে বিনিয়োগ করছে। টেকনিশিয়ানদেরও প্রচুর কাজের বাজার রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে যে যুবকেরা আশেপাশের এলাকা থেকে আইটিআই এবং পলিটেকনিক পাশ করে বসে আছে, সেই যুবকদের জন্য এটা সেরা সুযোগ। আগে এই যুবকরা শুধু কৃষিকাজ ও সরকারি চাকরির উপরেই নির্ভরশীল ছিল।