এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: করোনার মধ্যে রাজ্যে ব্যাপক বাড়ল মদ বিক্রির পরিমাণ। ফলে আবগারি দফতর থেকে কোষাগারে অর্থও এল প্রচুর পরিমাণে। সূত্রের খবর অনুযায়ী, 18 মাসে মদ বিক্রি করে রাজ্যের আয় হয়েছে প্রায় 23 হাজার কোটি টাকা। এর আগে এত আয় কখনও হয়নি রাজ্যে। অর্থাৎ করোনার জেরে সাধারণ মানুষের পকেটে টান পড়লেও তা যে মদ বিক্রিতে প্রভাব ফেলতে পারেনি তা স্পষ্ট। জানা গিয়েছে, এই রেকর্ড পরিমাণ আয়ের বেশিটাই আবার আয় হয়েছে দেশি মদ বিক্রি করে। মোট মদ বিক্রির মধ্যে তিন ভাগেরও বেশি বিক্রি হয়েছে দেশি মদ। তারপরেই তালিকায় রয়েছে বিয়ার।
উল্লেখ্য, গত বছরে দুর্গাপুজোতে মদ বিক্রিতে রেকর্ড করেছিল রাজ্য। কিন্তু সেই রেকর্ডও ছাপিয়ে যায় বড়দিন থেকে বর্ষবরণের সাত-আট দিনে। ওই কদিনে আগের সমস্ত রেকর্ড ছাপিয়ে যায়। তথ্য বলছে, ওই 9 দিনে প্রতিদিন পানশালা কিংবা রেস্তোরাঁ থেকে প্রায় 70-75 কোটি টাকার মদ বিক্রি হয়েছে গোটা রাজ্যে। গোটা রাজ্যে এই সময় 650 কোটি টাকার মদ বিক্রি হয়েছে।
তবে এই বিপুল পরিমাণে মদ বিক্রি কিছুটা চমক দিলেও একেবারে অপ্রত্যাশিত নয়। গত নভেম্বর মাসে আবগারি দফতর থেকে রাজস্ব বৃদ্ধি করতে ও একই সঙ্গে বেআইনি মদ বিক্রিতে লাগাম টানতে পদক্ষেপ নিয়েছিল রাজ্য সরকার। চোলাই মদের কারবার রুখতে সস্তায় মদ আনে রাজ্য। মাত্র 30 টাকাতেই মেলে মদ। ফলে চোরাই মদ বিক্রির পরিমাণ কমে ও সেই লাভ পায় রাজ্য। বাড়ে মদ বিক্রি ও সংগ্রহ হয় বেশি পরিমাণে রাজস্ব।
16 নভেম্বর থেকে রাজ্যে কমানো হয় বিলিতি মদের দাম। রাজস্ব আদায় বৃদ্ধির জন্যই এ পদক্ষেপ নিয়েছিল রাজ্যের আবগারি দফতর। সেই পদক্ষেপ যে ব্যর্থ হয়নি, তার প্রমাণই দিচ্ছে এই বিপুল রাজস্ব আদায়।
মদের দাম নিয়ে গ্রাহকদের মধ্যে যাতে কোনও বিভ্রান্তি না থাকে তাই একটি অনলাইন পোর্টালও রয়েছে রাজ্য সরকারের। https://excise.wb.gov.in/CommonUser/Check_MRP_Registered_Brand_Liquor.aspx?type=28 এই ওয়েবসাইটে গিয়ে মদের দাম জেনে নেওয়া যেতে পারে। বাড়িতে বসে মোবাইলের মাধ্যমেও এই ওয়েবসাইটটি খোলা সম্ভব। তাই বাড়িতে বসেও জানা যেতে পারে দাম।
ব্যবসা-বাণিজ্য সংক্রান্ত এমন নানা খবর পেতে পাঠকেরা চোখ রাখুন এই সময় ডিজিটালের ব্যবসার পাতায়। একই সঙ্গে কোন ধরনের খবর আপনার পছন্দ, তা জানান কমেন্ট বক্সে।
উল্লেখ্য, গত বছরে দুর্গাপুজোতে মদ বিক্রিতে রেকর্ড করেছিল রাজ্য। কিন্তু সেই রেকর্ডও ছাপিয়ে যায় বড়দিন থেকে বর্ষবরণের সাত-আট দিনে। ওই কদিনে আগের সমস্ত রেকর্ড ছাপিয়ে যায়। তথ্য বলছে, ওই 9 দিনে প্রতিদিন পানশালা কিংবা রেস্তোরাঁ থেকে প্রায় 70-75 কোটি টাকার মদ বিক্রি হয়েছে গোটা রাজ্যে। গোটা রাজ্যে এই সময় 650 কোটি টাকার মদ বিক্রি হয়েছে।
তবে এই বিপুল পরিমাণে মদ বিক্রি কিছুটা চমক দিলেও একেবারে অপ্রত্যাশিত নয়। গত নভেম্বর মাসে আবগারি দফতর থেকে রাজস্ব বৃদ্ধি করতে ও একই সঙ্গে বেআইনি মদ বিক্রিতে লাগাম টানতে পদক্ষেপ নিয়েছিল রাজ্য সরকার। চোলাই মদের কারবার রুখতে সস্তায় মদ আনে রাজ্য। মাত্র 30 টাকাতেই মেলে মদ। ফলে চোরাই মদ বিক্রির পরিমাণ কমে ও সেই লাভ পায় রাজ্য। বাড়ে মদ বিক্রি ও সংগ্রহ হয় বেশি পরিমাণে রাজস্ব।
16 নভেম্বর থেকে রাজ্যে কমানো হয় বিলিতি মদের দাম। রাজস্ব আদায় বৃদ্ধির জন্যই এ পদক্ষেপ নিয়েছিল রাজ্যের আবগারি দফতর। সেই পদক্ষেপ যে ব্যর্থ হয়নি, তার প্রমাণই দিচ্ছে এই বিপুল রাজস্ব আদায়।
মদের দাম নিয়ে গ্রাহকদের মধ্যে যাতে কোনও বিভ্রান্তি না থাকে তাই একটি অনলাইন পোর্টালও রয়েছে রাজ্য সরকারের। https://excise.wb.gov.in/CommonUser/Check_MRP_Registered_Brand_Liquor.aspx?type=28 এই ওয়েবসাইটে গিয়ে মদের দাম জেনে নেওয়া যেতে পারে। বাড়িতে বসে মোবাইলের মাধ্যমেও এই ওয়েবসাইটটি খোলা সম্ভব। তাই বাড়িতে বসেও জানা যেতে পারে দাম।
ব্যবসা-বাণিজ্য সংক্রান্ত এমন নানা খবর পেতে পাঠকেরা চোখ রাখুন এই সময় ডিজিটালের ব্যবসার পাতায়। একই সঙ্গে কোন ধরনের খবর আপনার পছন্দ, তা জানান কমেন্ট বক্সে।