এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক : বিশ্ব বাজারের অবস্থা অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার ভারতীয় টাকার দামের সাপেক্ষে ডলারের বিনিময় মূল্য দাড়িয়েছে ৭৩.০৬ টাকা৷ যার ফলে গত দিনের তুলনায় সামান্য পরিবর্তন হয়েছে ৷ বুধবার ডলারের বিনিময় মূল্যটা ছিল ৭৩.০৮ টাকা৷ এদিন বেশ ভাল মতো শেয়ার বাজারের উত্থান লক্ষ্য করা গিয়েছে৷ আন্ত ব্যাংক বিদেশি মুদ্রা বাজার খোলার সময় বিনিময় মূল্য ছিল ৭৩.০৪৷ তবে গোটা দিনে ডলারে্র দাম ওঠানামা করেছে ৭২.৯৬ থেকে ৭৩.১৩ টাকায়৷ এদিকে এদিন বিএসই সূচক সেনসেক্স বাজার বন্ধ হওয়ার সময় গত দিনের তুলনায় ৫১৪.৩৩ পয়েন্ট বা ০.৯০ শতাংশ উঠে অবস্থান করছে ৫৭,৮৫২.৩৩ পয়েন্টে৷ একই রকম অবস্থা দেখা গিয়েছে এনএসই সূচকের এদিন নিফটি বাজার বন্ধের সময় গত দিনের তুলনায় ১৫৭.৯০ পয়েন্ট বা ০.৯২ শতাংশ বেড়ে অবস্থান করছে ১৭,২৩৪.১৫ পয়েন্টে৷ বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন দিকের উপর ভিত্তি করে বিনিময় হার প্রতিদিন পরিবর্তিত হয় এবং ঘন ঘন আপডেট হয়।অন্যদিকে আবার টাকার সাপেক্ষে ইউরোর বিনিময় মূল্য এদিন হয় ৮৬.৪৬ টাকা, আগের দিন ছিল ৮৬.১৭ টাকা৷ অর্থনীতির নিয়মে মুদ্রার ওঠানামা ভাসমান বিনিময় হার ছাড়া আর কিছুই নয় ।
প্রসঙ্গগত, দেশের ভিতরে শেয়ারগুলির উপর ইতিবাচক প্রবণতার জেরে মঙ্গলবার সকালের দিকে লেনেদের সময় ভারতীয় টাকার দাম
মার্কিন ডলারের সাপেক্ষে চার পয়সা বেড়ে ৭৩.২৫ টাকায় উঠে আসে৷ আন্তব্যাংক বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময়ে, ডলারের সাপেক্ষে টাকা খুলে ছিল
৭৩.২৬ টাকায় এবং তা কিছুটা উঠে হয় ৭৩.২৫ যা তার আগের দিনের তুলনায় চার পয়সা বেশি৷ সোমবার দিনের শেষে ডলারের বিনিময় মূল্য
দাড়িয়েছিল ৭৩.২৯ টাকা৷
এদিকে ইতিমধ্যে সেদিন ডলার সূচক, যা ছয়টি মুদ্রার একটি ঝুড়ির সাপেক্ষে যে শক্তির পরিমাপ করা হযে থাকে তা ০.১২ শতাংশ কমে গিয়ে ৯২.৫৪এ দাঁড়িয়ে ছিল। একদিকে অভ্যন্তরীন ইক্যুইটি মার্কেটে শক্তিশালী অবস্থা এবং অন্যদিকে বিদেশি বাজারে দুর্বল আমেরিকান মুদ্রা যারফলে টাকার এই উত্থানের সেন্টিমেন্টকে সহায়তা করেছিল।ফিনরেক্স ট্রেজারি অ্যাডভাইজার্সের হেড অফ ট্রেজারি অনিল কুমার ভানসালির মতে,শুক্রবার থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত প্রায় টাকার দাম ১০০পয়সা বেড়ে গিয়েছে যা মূলত কর্পোরেট পথে অর্থ ঢোকায়। তিনি যোগ করেন,
"আরবিআই মাঝে মাঝে উপস্থিতি এবং শেয়ারের মাধ্যমে অর্থ ঢোকায় টাকাকে সহায়তা করেছে শুক্রবার এফইডি বক্তৃতার পরেও ৷"
ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, জ্যাকসন হোল সিম্পোজিয়ামে ইউএস ফেডের প্রধান জেরোম পাওয়েলের বক্তব্য ছিল বেশ নরম এবং তিনি আশা
প্রকাশ করেন যে ফেড কম সুদের হারের মাধ্যমে বাজারকে সহায়তা করবে,। মঙ্গলবার বিশ্ববাজারে তেলের বেঞ্চমার্ক স্বরূপ ব্রেন্ট ক্রুড
ফিউচার ০.৪৮ কমে প্রতি ব্যারেলের দাম ৭৩.০৬ মার্কিন ডলারে হয়েছে।এদিকে এক্সচেঞ্জের তথ্য অনুযায়ী, বিদেশি প্রাতিষ্ঠানিক
বিনিয়োগকারীরা সোমবার পুঁজিবাজারে নিট ক্রেতা ছিলেন যার ফলে ১২০২.৮১ কোটি টাকার শেয়ার কিনেছিলেন।
Read More : undefined
প্রসঙ্গগত, দেশের ভিতরে শেয়ারগুলির উপর ইতিবাচক প্রবণতার জেরে মঙ্গলবার সকালের দিকে লেনেদের সময় ভারতীয় টাকার দাম
মার্কিন ডলারের সাপেক্ষে চার পয়সা বেড়ে ৭৩.২৫ টাকায় উঠে আসে৷ আন্তব্যাংক বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময়ে, ডলারের সাপেক্ষে টাকা খুলে ছিল
৭৩.২৬ টাকায় এবং তা কিছুটা উঠে হয় ৭৩.২৫ যা তার আগের দিনের তুলনায় চার পয়সা বেশি৷ সোমবার দিনের শেষে ডলারের বিনিময় মূল্য
দাড়িয়েছিল ৭৩.২৯ টাকা৷
এদিকে ইতিমধ্যে সেদিন ডলার সূচক, যা ছয়টি মুদ্রার একটি ঝুড়ির সাপেক্ষে যে শক্তির পরিমাপ করা হযে থাকে তা ০.১২ শতাংশ কমে গিয়ে ৯২.৫৪এ দাঁড়িয়ে ছিল। একদিকে অভ্যন্তরীন ইক্যুইটি মার্কেটে শক্তিশালী অবস্থা এবং অন্যদিকে বিদেশি বাজারে দুর্বল আমেরিকান মুদ্রা যারফলে টাকার এই উত্থানের সেন্টিমেন্টকে সহায়তা করেছিল।ফিনরেক্স ট্রেজারি অ্যাডভাইজার্সের হেড অফ ট্রেজারি অনিল কুমার ভানসালির মতে,শুক্রবার থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত প্রায় টাকার দাম ১০০পয়সা বেড়ে গিয়েছে যা মূলত কর্পোরেট পথে অর্থ ঢোকায়। তিনি যোগ করেন,
"আরবিআই মাঝে মাঝে উপস্থিতি এবং শেয়ারের মাধ্যমে অর্থ ঢোকায় টাকাকে সহায়তা করেছে শুক্রবার এফইডি বক্তৃতার পরেও ৷"
ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, জ্যাকসন হোল সিম্পোজিয়ামে ইউএস ফেডের প্রধান জেরোম পাওয়েলের বক্তব্য ছিল বেশ নরম এবং তিনি আশা
প্রকাশ করেন যে ফেড কম সুদের হারের মাধ্যমে বাজারকে সহায়তা করবে,। মঙ্গলবার বিশ্ববাজারে তেলের বেঞ্চমার্ক স্বরূপ ব্রেন্ট ক্রুড
ফিউচার ০.৪৮ কমে প্রতি ব্যারেলের দাম ৭৩.০৬ মার্কিন ডলারে হয়েছে।এদিকে এক্সচেঞ্জের তথ্য অনুযায়ী, বিদেশি প্রাতিষ্ঠানিক
বিনিয়োগকারীরা সোমবার পুঁজিবাজারে নিট ক্রেতা ছিলেন যার ফলে ১২০২.৮১ কোটি টাকার শেয়ার কিনেছিলেন।
Read More : undefined