Pension Scheme: দিনে 2 টাকায় মাসে 3000 টাকার পেনশন, অবিশ্বাস্য স্কিম কেন্দ্রের
Pension Scheme: কৃষকদের বয়সকালের কথা চিন্তা করে প্রধানমন্ত্রী কিষান মানধন যোজনা চালু করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। এই প্রকল্পের অধীনে দিনে মাত্র 2 টাকা, অর্থাৎ মাসে 55 টাকা জমা করে 60 বছর হলে মাসে 3000 টাকা পেনশন পাবেন কৃষকেরা। এই প্রকল্পে আবেদনের জন্য বয়সসীমা হতে হবে 18-40 বছর। এখনও পর্যন্ত প্রায় 2 কোটি কৃষক এই প্রকল্পে নাম লিখিয়েছেন।
হাইলাইটস
- কৃষকদের বয়সকালে টাকার দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি দিতে কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে ‘প্রধানমন্ত্রী কিষান মানধন যোজনা’ চালু করা হয়েছে।
- ছোট ও প্রান্তিক কৃষকেরা এই প্রকল্পের আওতায় আর্থিক, সামাজিক নিরাপত্তাও পাবেন।
- 18-40 বছর বয়সি কৃষকেরা দিনে মাত্র 2 টাকা বা মাসে 55 টাকা দিয়ে এই প্রকল্পের অধীনে 3000 টাকা পেনশন পেতে পারেন।
Pradhan Mantri Kisan Maandhan Yojana: বৃদ্ধ বয়েসে কৃষকদের যাতে টাকার দুশ্চিন্তায় না ভুগতে হয়, সে জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে ‘প্রধানমন্ত্রী কিষান মানধন যোজনা’ চালু করা হয়েছে। ছোট ও প্রান্তিক কৃষকেরা এই প্রকল্পের আওতায় বৃদ্ধ বয়েসে আর্থিক নিরাপত্তার পাশাপাশি সামাজিক নিরাপত্তাও পাবেন। 18-40 বছর বয়সি কৃষকেরা দিনে মাত্র 2 টাকা বা মাসে 55 টাকা দিয়ে এই প্রকল্পের অধীনে 3000 টাকা পেনশন পেতে পারেন।
এই পেনশন প্রকল্পের অধীনে আবেদন করতে গেলে কৃষকদের চাষযোগ্য 2 হেক্টর জমি থাকতে হবে। বয়স হতে হবে 18-40 বছর। তাঁদের বয়স 60 বছর হলে ন্যূনতম হিসেবে মাসে 3000 টাকা পাবেন তাঁরা।
যদি কোনও কারণে সুবিধাভোগী কৃষকের মৃত্যু হয়, তা হলে তাঁর স্ত্রী বা তাঁর সন্তান পেনশনের অর্ধেক টাকা পাবেন। তবে এক্ষেত্রে একটি কথা মনে রাখা প্রয়োজন। তা হল, স্ত্রী-স্বামী বা সন্তান এই প্রকল্পের সুবিধাভোগী না হলে তবেই একমাত্র সংশ্লিষ্ট কৃষকের মৃত্যুতে পেনশনের অর্ধেক পাবেন।
এই প্রকল্পের অধীনে আবেদনকারীর বয়স 18-40 বছর হতে হবে তা আগেই উল্লেখ করা হয়েছে। আবেদনকারীকে মাসিক ভিত্তিতে টাকা জমা রাখতে হবে এই স্কিমে। মাসে 55-200 টাকা পর্যন্ত টাকা জমা রাখা যেতে পারে। এই টাকা ততদিন তাঁদের জমাতে হবে, যতদিন না তাঁদের বয়স 60 বছর হয়।
60 বছর হলে আবেদনকারী জমানো টাকা পেনশন হিসেবে দাবি করতে পারবেন। তারপর থেকে প্রতি মাসে সংশ্লিষ্ট কৃষকের পেনশন অ্যাকাউন্টে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা পেনশন হিসেবে জমা হবে।
এই প্রকল্পের অধীনে কৃষকদের গচ্ছিত টাকার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে কেন্দ্রীয় সরকার টাকা জমা রাখে। ধরা যাক, কোনও কৃষক মাসে 100 টাকা জমা করলেন এই প্রকল্পে, তা হলে কেন্দ্রীয় সরকারের তরফেও 100 টাকা জমানো হবে তহবিলে। এখনও পর্যন্ত প্রায় 2 কোটি কৃষক এই প্রকল্পের অধীনে নাম লিখিয়েছেন।
এমনিতে কৃষকদের আর্থিক ও সামাজিক নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে ইতিমধ্যেই একাধিক প্রকল্প চালু করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। পিএম কিষান সম্মান নিধি, কিষান সমৃদ্ধি কেন্দ্র, কিষান ক্রেডিট কার্ড প্রকল্প এবং প্রধানমন্ত্রী কৃষি সঞ্চয়ী যোজনা।
পিএম কিষান সম্মান নিধির অধীনে কৃষকেরা বার্ষিক 6 হাজার টাকা করে পান। বছরে তিনটি কিস্তিতে 2000 টাকা করে ওই পরিমাণ টাকা তাঁদের দেওয়া হয়।
এই পেনশন প্রকল্পের অধীনে আবেদন করতে গেলে কৃষকদের চাষযোগ্য 2 হেক্টর জমি থাকতে হবে। বয়স হতে হবে 18-40 বছর। তাঁদের বয়স 60 বছর হলে ন্যূনতম হিসেবে মাসে 3000 টাকা পাবেন তাঁরা।
যদি কোনও কারণে সুবিধাভোগী কৃষকের মৃত্যু হয়, তা হলে তাঁর স্ত্রী বা তাঁর সন্তান পেনশনের অর্ধেক টাকা পাবেন। তবে এক্ষেত্রে একটি কথা মনে রাখা প্রয়োজন। তা হল, স্ত্রী-স্বামী বা সন্তান এই প্রকল্পের সুবিধাভোগী না হলে তবেই একমাত্র সংশ্লিষ্ট কৃষকের মৃত্যুতে পেনশনের অর্ধেক পাবেন।
এই প্রকল্পের অধীনে আবেদনকারীর বয়স 18-40 বছর হতে হবে তা আগেই উল্লেখ করা হয়েছে। আবেদনকারীকে মাসিক ভিত্তিতে টাকা জমা রাখতে হবে এই স্কিমে। মাসে 55-200 টাকা পর্যন্ত টাকা জমা রাখা যেতে পারে। এই টাকা ততদিন তাঁদের জমাতে হবে, যতদিন না তাঁদের বয়স 60 বছর হয়।
60 বছর হলে আবেদনকারী জমানো টাকা পেনশন হিসেবে দাবি করতে পারবেন। তারপর থেকে প্রতি মাসে সংশ্লিষ্ট কৃষকের পেনশন অ্যাকাউন্টে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা পেনশন হিসেবে জমা হবে।
এই প্রকল্পের অধীনে কৃষকদের গচ্ছিত টাকার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে কেন্দ্রীয় সরকার টাকা জমা রাখে। ধরা যাক, কোনও কৃষক মাসে 100 টাকা জমা করলেন এই প্রকল্পে, তা হলে কেন্দ্রীয় সরকারের তরফেও 100 টাকা জমানো হবে তহবিলে। এখনও পর্যন্ত প্রায় 2 কোটি কৃষক এই প্রকল্পের অধীনে নাম লিখিয়েছেন।
এমনিতে কৃষকদের আর্থিক ও সামাজিক নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে ইতিমধ্যেই একাধিক প্রকল্প চালু করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। পিএম কিষান সম্মান নিধি, কিষান সমৃদ্ধি কেন্দ্র, কিষান ক্রেডিট কার্ড প্রকল্প এবং প্রধানমন্ত্রী কৃষি সঞ্চয়ী যোজনা।
পিএম কিষান সম্মান নিধির অধীনে কৃষকেরা বার্ষিক 6 হাজার টাকা করে পান। বছরে তিনটি কিস্তিতে 2000 টাকা করে ওই পরিমাণ টাকা তাঁদের দেওয়া হয়।