এই সময়: গত ৩১ মার্চ শেষ হওয়া অর্থবছরের জন্য এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ডে (ইপিএফ) সদস্যকর্মীদের ৮.৫ শতাংশ হারে সুদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল ইপিএফও’র ফিনান্স, ইনভেস্টমেন্ট অ্যান্ড অডিট কমিটি (এফআইএসি)। কিন্তু, লগ্নির রিটার্ন আশানুরূপ না হওয়ায় ওই সুদের হার কমিয়ে ৮.১ শতাংশ করা হতে পারে।
ইপিএফ তহবিলের লগ্নি থেকে ২০১৯-২০ অর্থবছরে যে রিটার্ন পাওয়া যাবে ধরে নিয়ে ওই অর্থবছরে ইপিএফের ৬ কোটি সদস্যকে ৮.৫ শতাংশ সুদ দেওয়া যাবে বলে এফআইএসি মে মাসের প্রথম সপ্তাহে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল, সেই প্রস্তাব কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রক এখনও মঞ্জুর করেনি। উল্লেখ্য, এফআইএসি’র সুদের প্রস্তাব কেন্দ্রীয় অর্থ মন্ত্রক অনুমোদন না করলে কেন্দ্রীয় শ্রম মন্ত্রক ইপিএফের সুদের বিজ্ঞপ্তি জারি করতে পারে না। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রক যতক্ষণ না ওই সুদের বিজ্ঞপ্তি জারি করছে ততক্ষণ সদস্যকর্মীদের সুদ দিতে পারে না ইপিএফও।
করোনা সংক্রমণ এবং লকডাউনের মাঝে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রক এপ্রিল-জুন ত্রৈমাসিকে স্বল্প সঞ্চয় প্রকল্পগুলিতে সুদের হার ০.৭০% পয়েন্ট থেকে ১.৪০% পয়েন্ট কমিয়েছিল এবং তার ফলে পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ডে সুদের হার ৭.৯ শতাংশ থেকে ০.৮০ শতাংশ পয়েন্ট কমে দাঁড়ায় ৭.১%। জুলাই-সেপ্টেম্বর ত্রৈমাসিকে স্বল্প সঞ্চয় প্রকল্পগুলিতে সুদের হার আরও কমানো হতে পারে বলে অনুমান করা হচ্ছে।
কোভিড-১৯ পর্বে ইপিএফের অনুদান দেওয়া এবং টাকা তোলায় বেশ কিছু সুবিধার কথা ঘোষণা করেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। তিন মাসের জন্য কর্মীদের ইপিএফ অনুদানের পরিমাণ মূল বেতনের ১২ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১০ শতাংশ করা এবং ইপিএফ থেকে টাকা তোলার ক্ষেত্রেও নিয়ম অনেক শিথিল করা হয়।
এ দিকে রাজ্যের ইপিএফ সদস্যকর্মীদের সুবিধা দিতে একটি হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বার চালু করেছে ইপিএফওর’র কলকাতা আঞ্চলিক দপ্তর। ইপিএফও-র বিভিন্ন পরিষেবা সম্পর্কে গ্রাহকের যাতে বাড়িতে বসে সহজেই পিএফ ব্যালান্স, আপডেটেড পাসবুক সহ ২০টি বিভিন্ন বিষয়ের তথ্য হাতের নাগালে পান সেই লক্ষ্যেই এই ব্যবস্থা নিয়েছে। পশ্চিমবঙ্গ ছাড়াও সিকিম এবং আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের পিএফ গ্রাহকরাও এর সুবিধা পাবেন। গ্রাহকরা তাদের স্মার্টফোনে (৯১) ৩৩২৩৩৪০০৬৭ এই নাম্বারটি যোগ করে ‘হাই’ বলে মেসেজ পাঠালেই জবাবে যে পরিষেবাগুলি পাওয়া যাবে তার একটি তালিকা চলে আসবে। এ প্রসঙ্গে ইপিএফও কলকাতা আঞ্চলিক দপ্তরের কমিশনার নবেন্দু রাই বলেন, ‘এর মাধ্যমে গ্রাহকদের পাশাপাশি সদস্য সংস্থাগুলিও সুবিধা ভোগ করবেন। পিএফের সুবিধা অনলাইনে পেতে চাইলেও ওয়েবসাইটের কোথায় কী তথ্য আছে বা কোথায় গিয়ে সেই সুবিধা পাওয়া যাবে তা অনেকেই বুঝতে পারছেন না বলে অভিযোগ আসছিল। তাই এই নতুন পরিষেবা। বিষয়টি নিয়ে গ্রাহক এবং সংস্থাগুলির মতামতও চাওয়া হয়েছে।’
ইপিএফ তহবিলের লগ্নি থেকে ২০১৯-২০ অর্থবছরে যে রিটার্ন পাওয়া যাবে ধরে নিয়ে ওই অর্থবছরে ইপিএফের ৬ কোটি সদস্যকে ৮.৫ শতাংশ সুদ দেওয়া যাবে বলে এফআইএসি মে মাসের প্রথম সপ্তাহে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল, সেই প্রস্তাব কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রক এখনও মঞ্জুর করেনি। উল্লেখ্য, এফআইএসি’র সুদের প্রস্তাব কেন্দ্রীয় অর্থ মন্ত্রক অনুমোদন না করলে কেন্দ্রীয় শ্রম মন্ত্রক ইপিএফের সুদের বিজ্ঞপ্তি জারি করতে পারে না। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রক যতক্ষণ না ওই সুদের বিজ্ঞপ্তি জারি করছে ততক্ষণ সদস্যকর্মীদের সুদ দিতে পারে না ইপিএফও।
করোনা সংক্রমণ এবং লকডাউনের মাঝে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রক এপ্রিল-জুন ত্রৈমাসিকে স্বল্প সঞ্চয় প্রকল্পগুলিতে সুদের হার ০.৭০% পয়েন্ট থেকে ১.৪০% পয়েন্ট কমিয়েছিল এবং তার ফলে পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ডে সুদের হার ৭.৯ শতাংশ থেকে ০.৮০ শতাংশ পয়েন্ট কমে দাঁড়ায় ৭.১%। জুলাই-সেপ্টেম্বর ত্রৈমাসিকে স্বল্প সঞ্চয় প্রকল্পগুলিতে সুদের হার আরও কমানো হতে পারে বলে অনুমান করা হচ্ছে।
কোভিড-১৯ পর্বে ইপিএফের অনুদান দেওয়া এবং টাকা তোলায় বেশ কিছু সুবিধার কথা ঘোষণা করেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। তিন মাসের জন্য কর্মীদের ইপিএফ অনুদানের পরিমাণ মূল বেতনের ১২ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১০ শতাংশ করা এবং ইপিএফ থেকে টাকা তোলার ক্ষেত্রেও নিয়ম অনেক শিথিল করা হয়।
এ দিকে রাজ্যের ইপিএফ সদস্যকর্মীদের সুবিধা দিতে একটি হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বার চালু করেছে ইপিএফওর’র কলকাতা আঞ্চলিক দপ্তর। ইপিএফও-র বিভিন্ন পরিষেবা সম্পর্কে গ্রাহকের যাতে বাড়িতে বসে সহজেই পিএফ ব্যালান্স, আপডেটেড পাসবুক সহ ২০টি বিভিন্ন বিষয়ের তথ্য হাতের নাগালে পান সেই লক্ষ্যেই এই ব্যবস্থা নিয়েছে। পশ্চিমবঙ্গ ছাড়াও সিকিম এবং আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের পিএফ গ্রাহকরাও এর সুবিধা পাবেন। গ্রাহকরা তাদের স্মার্টফোনে (৯১) ৩৩২৩৩৪০০৬৭ এই নাম্বারটি যোগ করে ‘হাই’ বলে মেসেজ পাঠালেই জবাবে যে পরিষেবাগুলি পাওয়া যাবে তার একটি তালিকা চলে আসবে। এ প্রসঙ্গে ইপিএফও কলকাতা আঞ্চলিক দপ্তরের কমিশনার নবেন্দু রাই বলেন, ‘এর মাধ্যমে গ্রাহকদের পাশাপাশি সদস্য সংস্থাগুলিও সুবিধা ভোগ করবেন। পিএফের সুবিধা অনলাইনে পেতে চাইলেও ওয়েবসাইটের কোথায় কী তথ্য আছে বা কোথায় গিয়ে সেই সুবিধা পাওয়া যাবে তা অনেকেই বুঝতে পারছেন না বলে অভিযোগ আসছিল। তাই এই নতুন পরিষেবা। বিষয়টি নিয়ে গ্রাহক এবং সংস্থাগুলির মতামতও চাওয়া হয়েছে।’