এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: প্রত্যেকবারই ক্লায়েন্টের সঙ্গে কথা শেষে হায়দরাবাদের যুবতীটি সোজা চলে যান ওয়াশরুমে। ফুঁপিয়ে ওঠেন। গলায় দলা পাকিয়ে থাকা কান্নাটা বার করে চোখ মুছে আবার সিটে এসে বসেন। তারপর ফের তিনি তাঁর নকল মার্কিন-পরিচিতিতে গলায় দস্তুরমতো স্মার্টনেস এনে ফোনটি তোলেন।
এটা শুধু হায়দরাবাদ নয়। গোটা দেশেরই এক চিত্র। বিপিও কর্মীদের জীবনের রোজনামচা। প্রত্যেক দিন তাঁদের সহ্য করতে হয়, বৈষম্যমূলক হেনস্থা ও চরম মানসিক চাপ। ভারতে বিপিও কর্মীদের কর্মক্ষেত্রে পরিস্থিতি নিয়ে এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এল একটি সমীক্ষায়।
সমীক্ষার রিপোর্ট বলছে, আর্থিকমন্দার পরবর্তী সময়ে ভারতে মহিলা বিপিও কর্মীদের বাস্তবটা তিক্ত থেকে তিক্ততর হয়ে উঠেছে। ইউনিভার্সিটি অফ কেন্ট-এর অধ্যাপক শ্বেতা রাজন রিপোর্টে লিখেছেন, 'পশ্চিমি ক্লায়েন্টরা অতি চতুর। ওঁরা যদি বুঝে যান যে, আপনি একজন ভারতীয়, তাহলে ওঁদের ভয় হতে শুরু করে দেয়। ভয়টা হল, সব কিছু আউসোর্সড হওয়ায় আপনি ওঁদের চাকরি ছিনিয়ে নিচ্ছেন।'
ভারতের মহিলা BPO কর্মীরা জানিয়েছেন, প্রতিদিন পশ্চিমের দেশগুলির ক্লায়েন্টরা প্রথমে জিগ্গেস করেন, 'আপনি ভারতীয়!', তারপরেই শুরু করেন নানা ভাবে হেনস্থা। এক বিপিও কর্মীর কথায়, 'হেনস্থা! এটা আমাদের রোজকার ব্যাপার। দিনে গড়ে দু'বার তো বটেই।'
খবরটি ইংরেজিতে পড়ুন
এটা শুধু হায়দরাবাদ নয়। গোটা দেশেরই এক চিত্র। বিপিও কর্মীদের জীবনের রোজনামচা। প্রত্যেক দিন তাঁদের সহ্য করতে হয়, বৈষম্যমূলক হেনস্থা ও চরম মানসিক চাপ। ভারতে বিপিও কর্মীদের কর্মক্ষেত্রে পরিস্থিতি নিয়ে এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এল একটি সমীক্ষায়।
সমীক্ষার রিপোর্ট বলছে, আর্থিকমন্দার পরবর্তী সময়ে ভারতে মহিলা বিপিও কর্মীদের বাস্তবটা তিক্ত থেকে তিক্ততর হয়ে উঠেছে। ইউনিভার্সিটি অফ কেন্ট-এর অধ্যাপক শ্বেতা রাজন রিপোর্টে লিখেছেন, 'পশ্চিমি ক্লায়েন্টরা অতি চতুর। ওঁরা যদি বুঝে যান যে, আপনি একজন ভারতীয়, তাহলে ওঁদের ভয় হতে শুরু করে দেয়। ভয়টা হল, সব কিছু আউসোর্সড হওয়ায় আপনি ওঁদের চাকরি ছিনিয়ে নিচ্ছেন।'
ভারতের মহিলা BPO কর্মীরা জানিয়েছেন, প্রতিদিন পশ্চিমের দেশগুলির ক্লায়েন্টরা প্রথমে জিগ্গেস করেন, 'আপনি ভারতীয়!', তারপরেই শুরু করেন নানা ভাবে হেনস্থা। এক বিপিও কর্মীর কথায়, 'হেনস্থা! এটা আমাদের রোজকার ব্যাপার। দিনে গড়ে দু'বার তো বটেই।'
খবরটি ইংরেজিতে পড়ুন