Retail Inflation: 3 মাসের মধ্যে খুচরো মুদ্রাস্ফীতি সর্বোচ্চ, উদ্বেগ বাড়ল RBI-এর!
ফের একবার মুদ্রাস্ফীতি ঘিরে শঙ্কা। জানুয়ারিতে বাড়ল খুচরো মুদ্রাস্ফীতির পরিমাণ।
হাইলাইটস
- খুচরো মুদ্রাস্ফীতি 6 শতাংশের নিচে নেমে গিয়েছিল
- খুচরো মুদ্রাস্ফীতি দাঁড়াল 6.52 শতাংশ
- মুদ্রাস্ফীতিকে বাগে আনতে RBI-এর তরফে ফের একবার রেপো রেট বাড়ানোর কথা ভাবা হতে পারে
Retail Inflation: ফের একবার বাড়ল উদ্বেগ। RBI-এর সর্বোচ্চ সহনশীল মাত্রা পার করে গেল খুচরো মুদ্রাস্ফীতি। 3 মাসের মধ্যে খুচরো মুদ্রাস্ফীতি পৌঁছল সর্বোচ্চ স্থানে। সম্প্রতি সামনে আসা রিপোর্টে দেখা যাচ্ছে, জানুয়ারিতে দেশের খুচরো মুদ্রাস্ফীতি পার করল 6 শতাংশের গণ্ডি। ফলে 2023 সালের শুরুতেই মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে প্রথম বড় ধাক্কা খেল কেন্দ্র। এর আগে ডিসেম্বর মাসে খুচরো মুদ্রাস্ফীতি 6 শতাংশের নিচে নেমে গিয়েছিল। যার জেরে আগামী দিনে মুদ্রাস্ফীতিতে আরও স্বস্তি আসতে পারে বলে অনুমান করা হচ্ছিল। কিন্তু যাবতীয় আশায় জল ঢেলে খুচরো মুদ্রাস্ফীতি দাঁড়াল 6.52 শতাংশ। 2022 সালের ডিসেম্বরে এই খুচরো মুদ্রাস্ফীতি ছিল 5.72 শতাংশ। অর্থাৎ প্রায় 0.80 শতাংশ বাড়ল খুচরো মুদ্রাস্ফীতির পরিমাণ। সাধারণ ভাবে খুচরো মুদ্রাস্ফীতি 6 শতাংশের নিচে থাকলে তাকে সন্তোষজনক অবস্থা হিসেবে দেখা হয়। কিন্তু জানুয়ারির রিপোর্ট সামনে আসতেই এবার উদ্বেগ বাড়ল কেন্দ্র ও RBI-এর। একই সঙ্গে চিন্তা বাড়ছে আমজনতারও।
খাদ্য দ্রব্যের ক্ষেত্রে মুদ্রাস্ফীতি জানুয়ারিতে বেড়ে হয়েছে 5.94 শতাংশ, যা কিনা ডিসেম্বরে ছিল 4.19 শতাংশ। খাদ্যশস্য ও পণ্যের ক্ষেত্রে মুদ্রাস্ফীতি বেড়ে হয়েছে 16.12 শতাংশ। এছাড়া দুধ ও দুগ্ধজাত পণ্যের ক্ষেত্রে মুদ্রাস্ফীতি বেড়ে হয়েছে 8.79 শতাংশ।
সাধারণ মানুষের জন্য কেন চিন্তার বিষয়?
সাধারণ মানুষের ক্ষেত্রে বিষয়টি অত্যন্ত চিন্তার বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ একদিকে দামের জ্বলুনি তো রয়েছেই। অন্যদিকে, বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, এই মুদ্রাস্ফীতিকে বাগে আনতে RBI-এর তরফে ফের একবার রেপো রেট বাড়ানোর কথা ভাবা হতে পারে। সেক্ষেত্রে সাধারণ মানুষের জন্য চিন্তা আরও বাড়বে। বিশেষ করে লোন গ্রহীতাদের খরচ বেড়ে যাবে আরও। EMI গুনতে গিয়ে পকেট ফাঁকা হতে পারে আমজনতার। প্রসঙ্গত আগের সপ্তাহেই RBI-এর তরফে রেপো রেট বাড়ানো হয়েছে 25 বেসিস পয়েন্ট। ফলে রেপো রেট বেড়ে হয়েছে 6.50 শতাংশ।
প্রসঙ্গত, জানুয়ারিতে যে খুচরো মুদ্রাস্ফীতির দাম কমতে পারে তা নিয়ে আশঙ্কা ছিলই। কারণ একাধিক জিনিসের দাম বৃদ্ধির আশঙ্কা করা হয়েছিল আগেই। উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি পেতেই এই খরচ বৃদ্ধির আশঙ্কা করা হয়েছিল। দেখা গেল সেই আশঙ্কাই সত্যি হয়েছে। বেশ কিছু বিশেষজ্ঞরা আশা করেছিলেন, খুচরো মুদ্রাস্ফীতি কম থাকলে RBI রেপো রেট নমনীয় করবে। কার্যক্ষেত্রে তা আর হল না। ফলে ফের একবার বাড়তে পারে RBI-এর রেপো রেট।
খাদ্য দ্রব্যের ক্ষেত্রে মুদ্রাস্ফীতি জানুয়ারিতে বেড়ে হয়েছে 5.94 শতাংশ, যা কিনা ডিসেম্বরে ছিল 4.19 শতাংশ। খাদ্যশস্য ও পণ্যের ক্ষেত্রে মুদ্রাস্ফীতি বেড়ে হয়েছে 16.12 শতাংশ। এছাড়া দুধ ও দুগ্ধজাত পণ্যের ক্ষেত্রে মুদ্রাস্ফীতি বেড়ে হয়েছে 8.79 শতাংশ।
সাধারণ মানুষের জন্য কেন চিন্তার বিষয়?
সাধারণ মানুষের ক্ষেত্রে বিষয়টি অত্যন্ত চিন্তার বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ একদিকে দামের জ্বলুনি তো রয়েছেই। অন্যদিকে, বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, এই মুদ্রাস্ফীতিকে বাগে আনতে RBI-এর তরফে ফের একবার রেপো রেট বাড়ানোর কথা ভাবা হতে পারে। সেক্ষেত্রে সাধারণ মানুষের জন্য চিন্তা আরও বাড়বে। বিশেষ করে লোন গ্রহীতাদের খরচ বেড়ে যাবে আরও। EMI গুনতে গিয়ে পকেট ফাঁকা হতে পারে আমজনতার। প্রসঙ্গত আগের সপ্তাহেই RBI-এর তরফে রেপো রেট বাড়ানো হয়েছে 25 বেসিস পয়েন্ট। ফলে রেপো রেট বেড়ে হয়েছে 6.50 শতাংশ।
প্রসঙ্গত, জানুয়ারিতে যে খুচরো মুদ্রাস্ফীতির দাম কমতে পারে তা নিয়ে আশঙ্কা ছিলই। কারণ একাধিক জিনিসের দাম বৃদ্ধির আশঙ্কা করা হয়েছিল আগেই। উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি পেতেই এই খরচ বৃদ্ধির আশঙ্কা করা হয়েছিল। দেখা গেল সেই আশঙ্কাই সত্যি হয়েছে। বেশ কিছু বিশেষজ্ঞরা আশা করেছিলেন, খুচরো মুদ্রাস্ফীতি কম থাকলে RBI রেপো রেট নমনীয় করবে। কার্যক্ষেত্রে তা আর হল না। ফলে ফের একবার বাড়তে পারে RBI-এর রেপো রেট।