এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: গ্লোবাল ইনভেস্টমেন্ট সামিটে ( Global Investment Summit) সম্প্রতি বৈঠক সারলেন আদানি গোষ্ঠীর ( Adani Group) অন্যতম কর্ণধার Gautam Adani এবং ইংল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন ( Boris Johnson)। তাঁদের ওই বৈঠক যে বেশ আশাপ্রদ তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। সূত্র মারফৎ জানা গিয়েছে, খুব শীঘ্রই ক্লিন এনার্জি-তে ( Clean Energy) বিনিয়োগ করতে পারেন গৌতম আদানি। তাঁর ব্যবসায়িক গোষ্ঠী, সৌরবিদ্যুৎ ও সৌরশক্তিতে প্রায় 70 বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগের রাস্তায় হাঁটতে পারেন। ইংল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের ফলে খুব স্বাভাবিকভাবেই উচ্ছ্বসিত Adani। তিনি বলেন, ' ইংল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী Boris Johnson এর সঙ্গে বৈঠক সেরে সম্মানিত।' শুধু এখানেই নয়, একই সঙ্গে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্ব ও কর্মক্ষমতার প্রশংসাও করেন তিনি। পাশাপাশি, তাঁর সংস্থা যে ক্লিন এনার্জিতে প্রায় 70 বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করতে চলেছে সেই কথাও জানিয়েছেন তিনি।
কয়লা ও তাপবিদ্যুৎের সংকট এই মুহূর্তে সারা বিশ্বে প্রকট৷ বিকল্প হিসেবে জলবিদ্যুৎও কার খুব আশা জাগাতে পারছে না। তাই সারা বিশ্বের নজর আপাতত ক্লিন এনার্জি অথবা আরও বিশদে বলতে গেলে সৌরবিদ্যুতের উপর। ঠিক সেই কারণেই বর্তমানে গোটা বিশ্বের পুঁজিপতিরা পাখির চোখ করেছেন এই ক্ষেত্রটিকে। সমস্ত দেশের বড় শিল্পপতিদের বিনিয়োগের সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে সৌরবিদ্যুৎ, সৌর প্যানেল সহ একাধিক বিভাগে। তালিকায় আছেন মুকেশ আম্বানিও undefined। কিছুদিন আগেই গ্রিণ ইনভেস্টমেন্ট বাড়াতে দুটি কোম্পানির শেয়ার কিনেছেন তিনি। লক্ষ্য, বিশ্বব্যাপী গ্রিণ ইনভেস্টমেন্টের যে বাজার, সেই বাজারে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করা। বলাই বাহুল্য, ভারত এশিয়া ছাড়িয়ে আপাতত তাঁর লক্ষ্য বিশ্বব্যাপী।
স্বাভাবিকভাবেই, আম্বানি এগোলে, আদানি কি পিছিয়ে থাকতে পারেন? তাই ক্লিন এনার্জি সেক্টরে বড় বিনিয়োগের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে নামছেন তিনিও। সেই জন্যেই ইংল্যান্ডের প্রধানমত্রী বরিস জনসনের সঙ্গে বৈঠক। ক্লিন এনার্জির পাশাপাশি তাঁর লক্ষ্য পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি উৎপাদনে প্রায় 20 বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বিনিয়োগ। এছাড়াও আগামী চার বছরের ভিতর Adani Green Energy এর লক্ষ্য প্রায় 25% অগ্রগমণ।
সেই অগ্রগমণ মাথায় রেখেই আদানি গোষ্ঠী Sustainable Technology এর উপর বিনিয়োগ আরও জোরদার করার রাস্তায় হাঁটবে। ইলেক্ট্রোলাইজার ম্যানুফাকচারিং ( Electrolyzer Manufacturing) এবং কম্পোনেট ম্যানুফ্যাকচারিং এর পথে হাঁটতে চলেছে আদানি গোষ্ঠী। পাশাপাশি সাপ্লাই চেনের উন্নতির দিকেও ঝুঁকবে তারা।
নিজের লক্ষ্যে আদানি সফল হন কিনা সেটাই এখন দেখার।
Read More : undefined
কয়লা ও তাপবিদ্যুৎের সংকট এই মুহূর্তে সারা বিশ্বে প্রকট৷ বিকল্প হিসেবে জলবিদ্যুৎও কার খুব আশা জাগাতে পারছে না। তাই সারা বিশ্বের নজর আপাতত ক্লিন এনার্জি অথবা আরও বিশদে বলতে গেলে সৌরবিদ্যুতের উপর। ঠিক সেই কারণেই বর্তমানে গোটা বিশ্বের পুঁজিপতিরা পাখির চোখ করেছেন এই ক্ষেত্রটিকে। সমস্ত দেশের বড় শিল্পপতিদের বিনিয়োগের সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে সৌরবিদ্যুৎ, সৌর প্যানেল সহ একাধিক বিভাগে। তালিকায় আছেন মুকেশ আম্বানিও undefined। কিছুদিন আগেই গ্রিণ ইনভেস্টমেন্ট বাড়াতে দুটি কোম্পানির শেয়ার কিনেছেন তিনি। লক্ষ্য, বিশ্বব্যাপী গ্রিণ ইনভেস্টমেন্টের যে বাজার, সেই বাজারে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করা। বলাই বাহুল্য, ভারত এশিয়া ছাড়িয়ে আপাতত তাঁর লক্ষ্য বিশ্বব্যাপী।
স্বাভাবিকভাবেই, আম্বানি এগোলে, আদানি কি পিছিয়ে থাকতে পারেন? তাই ক্লিন এনার্জি সেক্টরে বড় বিনিয়োগের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে নামছেন তিনিও। সেই জন্যেই ইংল্যান্ডের প্রধানমত্রী বরিস জনসনের সঙ্গে বৈঠক। ক্লিন এনার্জির পাশাপাশি তাঁর লক্ষ্য পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি উৎপাদনে প্রায় 20 বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বিনিয়োগ। এছাড়াও আগামী চার বছরের ভিতর Adani Green Energy এর লক্ষ্য প্রায় 25% অগ্রগমণ।
সেই অগ্রগমণ মাথায় রেখেই আদানি গোষ্ঠী Sustainable Technology এর উপর বিনিয়োগ আরও জোরদার করার রাস্তায় হাঁটবে। ইলেক্ট্রোলাইজার ম্যানুফাকচারিং ( Electrolyzer Manufacturing) এবং কম্পোনেট ম্যানুফ্যাকচারিং এর পথে হাঁটতে চলেছে আদানি গোষ্ঠী। পাশাপাশি সাপ্লাই চেনের উন্নতির দিকেও ঝুঁকবে তারা।
নিজের লক্ষ্যে আদানি সফল হন কিনা সেটাই এখন দেখার।
Read More : undefined