Dada Boudi Restaurant, Barrackpore: বিরিয়ানিপ্রেমী অথচ ব্য়ারাকপুরে দাদা-বৌদির নাম শোনেননি এমন মানুষ কলকাতায় পাওয়া দুষ্কর। ধীরা ধীরে শহরতলির গণ্ডি ছাড়িয়ে দাদা বৌদি বিরিয়ানির সুগন্ধ পৌঁছে গিয়েছে খোদ কলকাতাতেও। শহরতলির প্রচুর মানুষের অন্যতম প্রিয় পছন্দসই রেস্তোরাঁ হয়ে উঠেছে দাদা বৌদি। এমনকি কলকাতারও বিপুল সংখ্যক মানুষ দাদা বৌদির বিরিয়ানির প্রেমে পড়েছে। ব্য়ারাকপুরের ছোট্ট বিরিয়ানির হোটেলটি এখন কার্যত একটি ব্র্য়ান্ডে পরিণত হয়েছে। আর এবার পুজোয় নতুন চমক নিয়ে হাজির হল দাদা বৌদি বিরিয়ানি। চালু হয়ে গেল দাদা বৌদির নয়া রেস্টুরেন্ট। পুজোর ঠিক দিন সাতেক আগে এই রেস্তোরাঁটি চালু করা হয়েছে। পুরনো যে দাদা বৌদির হোটেলটি দীর্ঘদিন ধরেই ফুটপাতে ছিল, সেই হোটেলটিকেই নয়া রূপে হাজির করেছে দাদা বৌদি। নতুন রেস্তোরাঁটি 7 তলার বড় বিল্ডিং। সূত্রের খবর, পুরো বিল্ডিংটাতেই চলবে বিরিয়ানি খাওয়া দাওয়া। সহজ কথায় 7 তলা মল, পুরোটাই বিরিয়ানি। এর আগে শহরতলির কোথাও এমন বিরিয়ানির মল খোলা হয়েছে কিনা তা নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে।
যদিও এখনও চলছে বিল্ডিংটি তৈরির কাজ। পুজোর কথা মাথায় রেখে আপাতত শুধুমাত্র নীচ তলাতেই বিক্রি শুরু হয়েছে। মোট 70টি টেবিল নিয়ে পুরোদমে চলছে কাজ। খুব শীঘ্রই উপরের তলাগুলিতেও কাজ সম্পন্ন হবে বলে আশাবাদী দাদা বৌদি হোটেলের মালিক রাজীব সাহা। অন্যদিকে এয়ারপোর্ট সংলগ্ন যে দাদা বৌদি রেস্তোরাঁ খোলার কথা ছিল, তা 2023 সালের আগে খোলা হচ্ছে না বলেই এই সময় ডিজিটালকে জানিয়েছেন তিনি।
দাদা বৌদি হোটেলের কর্মী সংখ্যা কত?
নতুন রেস্তোরাঁটিতে শুধুমাত্র গ্রাউন্ড ফ্লোর চালু হওয়ায় আপাতত 30 জন কর্মী কাজ করছেন। কিন্তু যদি সোদপুর, ব্যারাকপুরের রেস্টুরেন্টের কথা ধরা হয়, সেক্ষেত্রে সব মিলিয়ে প্রায় 250 থেকে 300 জন কর্মী কাজ করেন দাদা বৌদি হোটেলে।
দাদা বৌদির উত্থান চমকে দেওয়ার মতোই
মালিক রাজীব সাহার বক্তব্য অনুযায়ী, 60 বছর ধরে ব্যবসা করছে দাদা বৌদি হোটেল। কী ভাবে এতদিন সুনাম অক্ষুণ্ণ রেখে ব্যবসা করছে দাদা বৌদি? সে উত্তরে জানা গেল, " বিরিয়ানির আসল উপাদান মাংস। সেই মাংস দাদা বৌদির তরফ থেকে নিজেরাই গিয়ে এখনও কিনে আনা হয়। কোনও কর্মীদের উপর এখনও সেই দায়িত্ব দেওয়া হয়নি।" তিনি জানিয়েছেন, "ফোনে আমরা মাংস কিনি না। আমরা নিজেরাই যাই। দেখে বাজার থেকে ভালো মাংস কিনি।"
20-র বেশি সেক্টর থেকে তথ্য সমৃদ্ধ, দুরন্ত বিশ্লেষণ Economic Times-এর। ক্লিক করুন
যদিও এখনও চলছে বিল্ডিংটি তৈরির কাজ। পুজোর কথা মাথায় রেখে আপাতত শুধুমাত্র নীচ তলাতেই বিক্রি শুরু হয়েছে। মোট 70টি টেবিল নিয়ে পুরোদমে চলছে কাজ। খুব শীঘ্রই উপরের তলাগুলিতেও কাজ সম্পন্ন হবে বলে আশাবাদী দাদা বৌদি হোটেলের মালিক রাজীব সাহা। অন্যদিকে এয়ারপোর্ট সংলগ্ন যে দাদা বৌদি রেস্তোরাঁ খোলার কথা ছিল, তা 2023 সালের আগে খোলা হচ্ছে না বলেই এই সময় ডিজিটালকে জানিয়েছেন তিনি।
দাদা বৌদি হোটেলের কর্মী সংখ্যা কত?
নতুন রেস্তোরাঁটিতে শুধুমাত্র গ্রাউন্ড ফ্লোর চালু হওয়ায় আপাতত 30 জন কর্মী কাজ করছেন। কিন্তু যদি সোদপুর, ব্যারাকপুরের রেস্টুরেন্টের কথা ধরা হয়, সেক্ষেত্রে সব মিলিয়ে প্রায় 250 থেকে 300 জন কর্মী কাজ করেন দাদা বৌদি হোটেলে।
দাদা বৌদির উত্থান চমকে দেওয়ার মতোই
মালিক রাজীব সাহার বক্তব্য অনুযায়ী, 60 বছর ধরে ব্যবসা করছে দাদা বৌদি হোটেল। কী ভাবে এতদিন সুনাম অক্ষুণ্ণ রেখে ব্যবসা করছে দাদা বৌদি? সে উত্তরে জানা গেল, " বিরিয়ানির আসল উপাদান মাংস। সেই মাংস দাদা বৌদির তরফ থেকে নিজেরাই গিয়ে এখনও কিনে আনা হয়। কোনও কর্মীদের উপর এখনও সেই দায়িত্ব দেওয়া হয়নি।" তিনি জানিয়েছেন, "ফোনে আমরা মাংস কিনি না। আমরা নিজেরাই যাই। দেখে বাজার থেকে ভালো মাংস কিনি।"
20-র বেশি সেক্টর থেকে তথ্য সমৃদ্ধ, দুরন্ত বিশ্লেষণ Economic Times-এর। ক্লিক করুন