এই সময়: বিশ্বব্যাপী কোভিড- ১৯ মহামারী ভারতের জিএসটি সংগ্রহের উপর বিরাট নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। গোটা অর্থ বছরে কেন্দ্রের জিএসটি আদায়ের ক্ষেত্রে সরকার যে সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রা স্থির করেছে, বাস্তবে তার অর্ধেকও পূরণ হয়নি। চলতি অর্থ বছরে সংশোধিত হিসাবে কেন্দ্রের লক্ষ্যমাত্রা জিএসটি বাবদ নিজেদের কোষাগারে মোট ৫.১৫ লক্ষ কোটি টাকা সংগ্রহ করা। এর মধ্যে এখনও পর্যন্ত ২.৪৩ লক্ষ কোটি টাকা সংগ্রহ করতে পেরেছে কেন্দ্র, যা সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রা থেকে ৫২.৮০ শতাংশ কম।
চলতি অর্থ বছরের জন্য কেন্দ্রের লক্ষ্যমাত্রা ছিল সিজিএসটি ও জিএসটি ক্ষতিপূরণ সেস বাবদ মোট ৬.৯১ লক্ষ কোটি টাকা সংগ্রহ করা। এর মধ্যে সিজিএসটি ও জিএসটি ক্ষতিপূরণ সেস আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল যথাক্রমে ৫.৮ লক্ষ কোটি ও ১.১ লক্ষ কোটি টাকা। গত মাসে কেন্দ্র যে বাজেট পেশ করেছে, তাতে চলতি অর্থ বছরের জন্য সংশোধিত হিসেবে ওই লক্ষ্যমাত্রা ২৫ শতাংশ কমিয়ে ৫.১৫ লক্ষ কোটি টাকা করা হয়েছে, যার মধ্যে সিজিএসটি ৪.৩১ লক্ষ কোটি ও জিএসটি ক্ষতিপূরণ সেস ৮৪,১০০ কোটি টাকা। তবে এখনও পর্যন্ত সিজিএসটি আদায় হয়েছে ১.৭১ লক্ষ কোটি টাকা এবং জিএসটি ক্ষতিপূরণ সেস বাবদ কেন্দ্র সংগ্রহ করেছে ৭২,২৪৮ কোটি টাকা।
চলতি অর্থ বছরের প্রথম কয়েক মাসে জিএসটি সংগ্রহের উপর করোনা-লকডাউন বিরাট থাবা বসিয়েছিল। কিন্তু, সেপ্টেম্বর থেকে জিএসটি আদায় বাড়তে শুরু করেছে। তাই গত এপ্রিল থেকে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত মোট জিএসটি সংগ্রহ হয়েছে ১০.১২ লক্ষ কোটি টাকা, যা গত অর্থ বছরে ছিল ১২.২২ লক্ষ কোটি টাকা। এপ্রিল ও মে মাসে করোনা-লকডাউনের সময় জিএসটি সংগ্রহ ৫০ শতাংশেরও বেশি কমে গিয়েছিল। আনলক পর্ব শুরু হওয়ার পর গত বছরের অক্টোবর থেকে প্রতি মাসে জিএসটি আদায় ১ লক্ষ কোটি টাকার মাইলফলক পার করেছে। গত মাসে সিজিএসটি, এসজিএসটি, আইজিএসটি এবং সেস মিলিয়ে মোট জিএসটি খাতে সংগ্রহ হয়েছে ১.০৫ লক্ষ কোটি টাকা, যা গত বছরের ফেব্রুয়ারির তুলনায় ৭ শতাংশ বেশি।
আগামী অর্থ বছরে কেন্দ্র সিজিএসটি এবং জিএসটি ক্ষতিপূরণ সেস বাবদ মোট ৬.৩ লক্ষ কোটি টাকা সংগ্রহ করার লক্ষ্যমাত্রা রেখেছে, যা চলতি অর্থ বছরের সংশোধিত হিসেবের থেকে ২২.৩ শতাংশ বা ১.১৪ লক্ষ কোটি টাকা বেশি।
টাটকা ভিডিয়ো খবর পেতে সাবস্ক্রাইব করুন এই সময় ডিজিটালের YouTube পেজে। সাবস্ক্রাইব করতে ক্লিক করুন।
চলতি অর্থ বছরের জন্য কেন্দ্রের লক্ষ্যমাত্রা ছিল সিজিএসটি ও জিএসটি ক্ষতিপূরণ সেস বাবদ মোট ৬.৯১ লক্ষ কোটি টাকা সংগ্রহ করা। এর মধ্যে সিজিএসটি ও জিএসটি ক্ষতিপূরণ সেস আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল যথাক্রমে ৫.৮ লক্ষ কোটি ও ১.১ লক্ষ কোটি টাকা। গত মাসে কেন্দ্র যে বাজেট পেশ করেছে, তাতে চলতি অর্থ বছরের জন্য সংশোধিত হিসেবে ওই লক্ষ্যমাত্রা ২৫ শতাংশ কমিয়ে ৫.১৫ লক্ষ কোটি টাকা করা হয়েছে, যার মধ্যে সিজিএসটি ৪.৩১ লক্ষ কোটি ও জিএসটি ক্ষতিপূরণ সেস ৮৪,১০০ কোটি টাকা। তবে এখনও পর্যন্ত সিজিএসটি আদায় হয়েছে ১.৭১ লক্ষ কোটি টাকা এবং জিএসটি ক্ষতিপূরণ সেস বাবদ কেন্দ্র সংগ্রহ করেছে ৭২,২৪৮ কোটি টাকা।
চলতি অর্থ বছরের প্রথম কয়েক মাসে জিএসটি সংগ্রহের উপর করোনা-লকডাউন বিরাট থাবা বসিয়েছিল। কিন্তু, সেপ্টেম্বর থেকে জিএসটি আদায় বাড়তে শুরু করেছে। তাই গত এপ্রিল থেকে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত মোট জিএসটি সংগ্রহ হয়েছে ১০.১২ লক্ষ কোটি টাকা, যা গত অর্থ বছরে ছিল ১২.২২ লক্ষ কোটি টাকা। এপ্রিল ও মে মাসে করোনা-লকডাউনের সময় জিএসটি সংগ্রহ ৫০ শতাংশেরও বেশি কমে গিয়েছিল। আনলক পর্ব শুরু হওয়ার পর গত বছরের অক্টোবর থেকে প্রতি মাসে জিএসটি আদায় ১ লক্ষ কোটি টাকার মাইলফলক পার করেছে। গত মাসে সিজিএসটি, এসজিএসটি, আইজিএসটি এবং সেস মিলিয়ে মোট জিএসটি খাতে সংগ্রহ হয়েছে ১.০৫ লক্ষ কোটি টাকা, যা গত বছরের ফেব্রুয়ারির তুলনায় ৭ শতাংশ বেশি।
আগামী অর্থ বছরে কেন্দ্র সিজিএসটি এবং জিএসটি ক্ষতিপূরণ সেস বাবদ মোট ৬.৩ লক্ষ কোটি টাকা সংগ্রহ করার লক্ষ্যমাত্রা রেখেছে, যা চলতি অর্থ বছরের সংশোধিত হিসেবের থেকে ২২.৩ শতাংশ বা ১.১৪ লক্ষ কোটি টাকা বেশি।
টাটকা ভিডিয়ো খবর পেতে সাবস্ক্রাইব করুন এই সময় ডিজিটালের YouTube পেজে। সাবস্ক্রাইব করতে ক্লিক করুন।