এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: গাড়ি শিল্পে মন্দার জেরে কর্মী ছাঁটাইয়ের পরিকল্পনা করছে গাড়ির যন্ত্রাংশ প্রস্তুতকারী জার্মান সংস্থা রবার্ট বশ জিএমবিএইচ-এর ভারতীয় শাখা। গত দশ বছরে এমন মন্দার মুখে পড়েনি ভারতের গাড়ি শিল্প। গাড়ির যন্ত্রাংশ তৈরির সংস্থাগুলি ইতিমধ্যেই প্রায় তিন লক্ষ কর্মী ছাঁটাই করেছে। এ বার সেই তালিকায় যোগ দিতে চলেছে বশ।
ভারতে বশ-এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর সৌমিত্র ভট্টাচার্য বলেন, ‘আগামী চার বছর ধরে প্রায় ২,০০০ কর্মী ছাঁটাইয়ের পরিকল্পনা নিয়েছে জার্মান সংস্থাটি। সংস্থার শীর্ষ স্থানীয় ৩,৭০০ কর্মীর ১০ শতাংশ এবং মিড লেভেল ৬,৩০০ কর্মীর মধ্যে ১০ শতাংশের সামান্য বেশি কর্মী ছাঁটাই করা হবে।’ তাঁর কথায়, ‘আমাদের সংস্থা মন্দার কবলে পড়ার আগেই অভ্যন্তরীণ পরিচালন ব্যবস্থায় বদল ঘটানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’
ভারতে নয়া দূষণ নির্গমন বিধি, বিদ্যুৎ চালিত গাড়ির বিস্তার, নগদের অভাব এবং অর্থনৈতিক মন্দায় গাড়ির বিক্রি কমতে শুরু করেছে। আগামী দু’-তিন বছর পর ফের তা বাড়তে শুরু করবে বলেই মনে করছে বশ।
তবে, বিদ্যুৎ চালিত গাড়ির প্রবেশ ঘটলেও ভারতের বাজারে চিরাচরিত ইঞ্জিন চালিত গাড়ির চাহিদা বজায় থাকবে এবং তা গাড়ির বিক্রি বাড়াবে বলেই প্রত্যয়ী জার্মান সংস্থাটি।
সৌমিত্র বলেন, ‘চিরাচরিত ইঞ্জিন চালিত এবং বিদ্যুৎ চালিত গাড়ি দুইয়ের বিক্রি পাশাপাশি চলবে। ২০৩০ সাল পর্যন্ত দেশে ৮০ শতাংশ চিরাচরিত ইঞ্জিন চালিত গাড়ি চলবে এবং বাকি ২০ শতাংশ বিদ্যুৎ চালিত গাড়ি দখল করবে।’
উল্লেখ্য, গত বছরের জুলাই-সেপ্টেম্বর ত্রৈমাসিকে বশ-এর মুনাফা ২০১৮ সালের একই সময়ের তুলনায় ৬৬ শতাংশ কমেছে।
ভারতে বশ-এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর সৌমিত্র ভট্টাচার্য বলেন, ‘আগামী চার বছর ধরে প্রায় ২,০০০ কর্মী ছাঁটাইয়ের পরিকল্পনা নিয়েছে জার্মান সংস্থাটি। সংস্থার শীর্ষ স্থানীয় ৩,৭০০ কর্মীর ১০ শতাংশ এবং মিড লেভেল ৬,৩০০ কর্মীর মধ্যে ১০ শতাংশের সামান্য বেশি কর্মী ছাঁটাই করা হবে।’ তাঁর কথায়, ‘আমাদের সংস্থা মন্দার কবলে পড়ার আগেই অভ্যন্তরীণ পরিচালন ব্যবস্থায় বদল ঘটানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’
ভারতে নয়া দূষণ নির্গমন বিধি, বিদ্যুৎ চালিত গাড়ির বিস্তার, নগদের অভাব এবং অর্থনৈতিক মন্দায় গাড়ির বিক্রি কমতে শুরু করেছে। আগামী দু’-তিন বছর পর ফের তা বাড়তে শুরু করবে বলেই মনে করছে বশ।
তবে, বিদ্যুৎ চালিত গাড়ির প্রবেশ ঘটলেও ভারতের বাজারে চিরাচরিত ইঞ্জিন চালিত গাড়ির চাহিদা বজায় থাকবে এবং তা গাড়ির বিক্রি বাড়াবে বলেই প্রত্যয়ী জার্মান সংস্থাটি।
সৌমিত্র বলেন, ‘চিরাচরিত ইঞ্জিন চালিত এবং বিদ্যুৎ চালিত গাড়ি দুইয়ের বিক্রি পাশাপাশি চলবে। ২০৩০ সাল পর্যন্ত দেশে ৮০ শতাংশ চিরাচরিত ইঞ্জিন চালিত গাড়ি চলবে এবং বাকি ২০ শতাংশ বিদ্যুৎ চালিত গাড়ি দখল করবে।’
উল্লেখ্য, গত বছরের জুলাই-সেপ্টেম্বর ত্রৈমাসিকে বশ-এর মুনাফা ২০১৮ সালের একই সময়ের তুলনায় ৬৬ শতাংশ কমেছে।