'একঘরে' হবে চিন। এমনটাই মত বিশ্বের তৃতীয় ধনীতম গৌতম আদানির ( Gautam Adani)। ভারত ত্ততজা এশিয়ার এই ধনীতম ব্যক্তির বন্দর থেকে তাপবিদ্যুৎতের ব্যবসা অত্যন্ত দ্রুতগতিতে বাড়ছে। দেশের গণ্ডি পেরিয়ে ক্রমশ আন্তর্জাতিক স্তরে বড় নাম হতে চাইছেন গৌতম আদানি ( Gautam Adani) বাংলাদেশ থেকে শুরু করে ব্রিটেন পর্যন্ত সমস্ত দেশে আদানির পা পড়ছে সর্বত্র। আন্তর্জাতিক স্তরে নিজের প্রোফাইল তৈরি করতে চলেছেন আদানি। ভারী শিল্প আদানির তুরুপের তাস। পণ্য-পরিবহন, বন্দর তৈরি সহ একাধিক শিল্পে আদানি নিজেকে শীর্ষস্থানে নিয়ে যেতে চান। স্বাভাভিকভাবেই চিন তাঁর ব্যবসায়িক প্রতিদ্বন্দ্বী। কিন্তু, চিনকে কী ভাবে টেক্কা দিতে চলেছেন গৌতম আদানি ( Gautam Adani)? বা কেন আদানি মনে করছেন, আন্তর্জাতিক স্তরে একঘরে হতে চলেছে চিন?
দেশ তথা এশিয়ার ধনীতম গৌতম আদানি ( Gautam Adani) মনে করছেন, আন্তর্জাতিক স্তরে চিন এতদিন পর্যন্ত যে সুবিধা পেয়ে এসেছিল, সেই সুবিধায় এবার ভাটা পড়বে। কী ভাবে? গৌতম আদানির ( Gautam Adani) মত হল-- 'বিশ্বায়নের ফলে যে মুক্ত অর্থনীতি, সেই মুক্ত অর্থনীতির চ্যাম্পিয়ন ছিল চিন। বিশ্বের একাধিক দেশের উপর দিয়ে চিনের রোড এবং বেল্ট প্রোজেক্টের কাজ চলত। তবে এই সুবিধা আর বেশিদিন পাবে না চিন।'
Read More: undefined
কিন্তু, কী ভাবে এই পদ্ধতিকে আটকানো যাবে? গৌতম আদানির মতে বিভিন্ন দেশের উঠতি জাতীয়তাবাদ দিয়ে। অর্থাৎ? গৌতম আদানি যা বলতে চেয়েছেন, তা হল বিভিন্ন দেশের নিজস্ব বিনিয়োগকারীরা জায়গা দখল করবেন। দ্বিতীয়ত, আদানির মতে চিনের শ্রেষ্ঠত্বের কারণ হল সাপ্লাই-চেন। সাপ্লাই চেনের কারণেই আজ শ্রেষ্ঠত্বের জায়গায় চিন।'
Read More: undefined
আদানির মতে সাপ্লাই চেনের এই একচেটিয়া দাপট বেশিদিন থাকবে না চিনের। বিভিন্ন দেশের নিজেদের হাতে সাপ্লাই চেনের রাশ থাকবে।
প্রসঙ্গত, আদানি যা বলছেন, তা কিছুটা বিশ্বায়নের মূলগত ধারণার বিপ্রতীপ। বিশ্বায়ন একরকমভাবে বর্ডারের ধারণাকে মুছে ফেলেছে। তবে আদানি মনে করছেন এই ধারণা ফের একবার জোরদার হবে।
Read More: undefined
দেশ তথা এশিয়ার ধনীতম গৌতম আদানি ( Gautam Adani) মনে করছেন, আন্তর্জাতিক স্তরে চিন এতদিন পর্যন্ত যে সুবিধা পেয়ে এসেছিল, সেই সুবিধায় এবার ভাটা পড়বে। কী ভাবে? গৌতম আদানির ( Gautam Adani) মত হল-- 'বিশ্বায়নের ফলে যে মুক্ত অর্থনীতি, সেই মুক্ত অর্থনীতির চ্যাম্পিয়ন ছিল চিন। বিশ্বের একাধিক দেশের উপর দিয়ে চিনের রোড এবং বেল্ট প্রোজেক্টের কাজ চলত। তবে এই সুবিধা আর বেশিদিন পাবে না চিন।'
Read More: undefined
কিন্তু, কী ভাবে এই পদ্ধতিকে আটকানো যাবে? গৌতম আদানির মতে বিভিন্ন দেশের উঠতি জাতীয়তাবাদ দিয়ে। অর্থাৎ? গৌতম আদানি যা বলতে চেয়েছেন, তা হল বিভিন্ন দেশের নিজস্ব বিনিয়োগকারীরা জায়গা দখল করবেন। দ্বিতীয়ত, আদানির মতে চিনের শ্রেষ্ঠত্বের কারণ হল সাপ্লাই-চেন। সাপ্লাই চেনের কারণেই আজ শ্রেষ্ঠত্বের জায়গায় চিন।'
Read More: undefined
আদানির মতে সাপ্লাই চেনের এই একচেটিয়া দাপট বেশিদিন থাকবে না চিনের। বিভিন্ন দেশের নিজেদের হাতে সাপ্লাই চেনের রাশ থাকবে।
প্রসঙ্গত, আদানি যা বলছেন, তা কিছুটা বিশ্বায়নের মূলগত ধারণার বিপ্রতীপ। বিশ্বায়ন একরকমভাবে বর্ডারের ধারণাকে মুছে ফেলেছে। তবে আদানি মনে করছেন এই ধারণা ফের একবার জোরদার হবে।
Read More: undefined