এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: একদিকে COVID আক্রান্ত দেশের অর্থনীতির হাল ফেরানোর তাগিদ। অন্যদিকে, পশ্চিমবঙ্গ-সহ একাধিক রাজ্যে আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে BJP-কে ক্ষমতায় আনার দায়। এমনই এক চ্যালেঞ্জের মধ্যে দাঁড়িয়ে আজ, ১ ফেব্রুয়ারি সকাল ১১টায় তাঁর ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেট (Budget 2021) পেশ করবেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। এই পরিস্থিতিতে মোদী সরকারের অর্থমন্ত্রী কী পদক্ষেপ করেন, তা দেখার জন্য উদগ্রীব হয়ে রয়েছেন সাধারণ মানুষ থেকে শিল্প সংস্থা।
২০২১ সালের বাজেট সরকারের কাছে বিশেষ চ্যালেঞ্জের হয়ে দাঁড়িয়েছে। ভারতীয় অর্থনীতিতে COVID অতিমারির ক্ষত নিরাময়ে অন্তত ২ বছর সময় লাগবে বলে সদ্য সংসদে পেশ হওয়া অর্থনৈতিক সমীক্ষা রিপোর্টে মন্তব্য করেছেন খোদ ভারত সরকারের মুখ্য অর্থনৈতিক উপদেষ্টা কে সুব্রহ্মণ্যম। কোভিড সঙ্কটের কারণে দ্বিগুণ বেড়ে যাওয়া রাজকোষ ঘাটতির ঘেরাটোপ ভেঙে ব্যয় বরাদ্দ ও করছাড় বাড়াতে অর্থমন্ত্রী কতটা উদারহস্ত হতে পারবেন তা নিয়েও ঘোর সংশয় তৈরি হয়েছে সকলের মনে। তবে মন্দার হাত থেকে বাঁচার জন্য অর্থমন্ত্রীর বাজেটে 'অর্থনৈতিক ভ্যাকসিন'-এর সন্ধান পাওয়া যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
এর পাশাপাশি কৃষি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, প্রতিরক্ষা, SME-র জন্য কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর বাজেটে কী ঘোষণা থাকে সেটাও দেখার। নজর থাকবে পরিযায়ী শ্রমিকদের প্রশ্নে সরকারের চিন্তাভাবনার উপরেও। বর্তমান পরিস্থিতিতে তাঁদের পাশে সরকারের দাঁড়ানো উচিত বলেই মত অর্থনীতির বিশেষজ্ঞদের।
যদিও বিপুল রাজকোষ ঘাটতি মোদী সরকারের অর্থমন্ত্রীর সামনে প্রধান বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। চলতি আর্থিক বছরে সরকারের আর্থিক ঘাটতি ৩.৫ শতাংশের মধ্যে বেঁধে ফেলার লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছিলেন তিনি। বহু আগেই আর্থিক ঘাটতির লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়েছে সরকার। বিশেষজ্ঞদের মতে, চলতি আর্থিক বছরে কেন্দ্রীয় সরকারের আর্থিক ঘাটতি বেড়ে হতে পারে GDP-র ৭.৫ শতাংশ; যা বাজেটে স্থির করা লক্ষ্যমাত্রার দ্বিগুণেরও বেশি। খবরে প্রকাশ, কোভিডের অতিরিক্ত খরচ তুলতে বাজেটে কোভিড-১৯ সেস বসানো হতে পারে। এছাড়া বিলগ্নিকরণের বিষয়টিও আরও প্রাধান্য পেতে পারে এবারের বাজেটে।
সব মিলিয়ে এই বাজেট ঘিরে প্রত্যাশার পাশাপাশি নানা সংশয় আছেও। এই সব প্রশ্নের উত্তর এদিনই জানা যাবে।
এই সময় ডিজিটাল এখন টেলিগ্রামেও। সাবস্ক্রাইব করুন, থাকুন সবসময় আপডেটেড। জাস্ট এখানে ক্লিক করুন।
২০২১ সালের বাজেট সরকারের কাছে বিশেষ চ্যালেঞ্জের হয়ে দাঁড়িয়েছে। ভারতীয় অর্থনীতিতে COVID অতিমারির ক্ষত নিরাময়ে অন্তত ২ বছর সময় লাগবে বলে সদ্য সংসদে পেশ হওয়া অর্থনৈতিক সমীক্ষা রিপোর্টে মন্তব্য করেছেন খোদ ভারত সরকারের মুখ্য অর্থনৈতিক উপদেষ্টা কে সুব্রহ্মণ্যম। কোভিড সঙ্কটের কারণে দ্বিগুণ বেড়ে যাওয়া রাজকোষ ঘাটতির ঘেরাটোপ ভেঙে ব্যয় বরাদ্দ ও করছাড় বাড়াতে অর্থমন্ত্রী কতটা উদারহস্ত হতে পারবেন তা নিয়েও ঘোর সংশয় তৈরি হয়েছে সকলের মনে। তবে মন্দার হাত থেকে বাঁচার জন্য অর্থমন্ত্রীর বাজেটে 'অর্থনৈতিক ভ্যাকসিন'-এর সন্ধান পাওয়া যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
এর পাশাপাশি কৃষি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, প্রতিরক্ষা, SME-র জন্য কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর বাজেটে কী ঘোষণা থাকে সেটাও দেখার। নজর থাকবে পরিযায়ী শ্রমিকদের প্রশ্নে সরকারের চিন্তাভাবনার উপরেও। বর্তমান পরিস্থিতিতে তাঁদের পাশে সরকারের দাঁড়ানো উচিত বলেই মত অর্থনীতির বিশেষজ্ঞদের।
যদিও বিপুল রাজকোষ ঘাটতি মোদী সরকারের অর্থমন্ত্রীর সামনে প্রধান বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। চলতি আর্থিক বছরে সরকারের আর্থিক ঘাটতি ৩.৫ শতাংশের মধ্যে বেঁধে ফেলার লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছিলেন তিনি। বহু আগেই আর্থিক ঘাটতির লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়েছে সরকার। বিশেষজ্ঞদের মতে, চলতি আর্থিক বছরে কেন্দ্রীয় সরকারের আর্থিক ঘাটতি বেড়ে হতে পারে GDP-র ৭.৫ শতাংশ; যা বাজেটে স্থির করা লক্ষ্যমাত্রার দ্বিগুণেরও বেশি। খবরে প্রকাশ, কোভিডের অতিরিক্ত খরচ তুলতে বাজেটে কোভিড-১৯ সেস বসানো হতে পারে। এছাড়া বিলগ্নিকরণের বিষয়টিও আরও প্রাধান্য পেতে পারে এবারের বাজেটে।
সব মিলিয়ে এই বাজেট ঘিরে প্রত্যাশার পাশাপাশি নানা সংশয় আছেও। এই সব প্রশ্নের উত্তর এদিনই জানা যাবে।
এই সময় ডিজিটাল এখন টেলিগ্রামেও। সাবস্ক্রাইব করুন, থাকুন সবসময় আপডেটেড। জাস্ট এখানে ক্লিক করুন।