আমিনুল হক ভূইয়া, ঢাকা গঙ্গার জলবন্টন ইস্যুতে আলোচনার সময় এসেছে বলে উল্লেখ করে বাংলাদেশের বিদেশমন্ত্রী ড. একে আব্দুল মোমেন বলেছেন, গঙ্গা নদীর জলবণ্টন ইস্যুতে উভয় দেশের মানসিক অবস্থান একইরকম। এটা নিয়ে দেনদরবার চলছে। গঙ্গার জল চুক্তির নবায়ন প্রসঙ্গে বিদেশমন্ত্রী বলেন, গঙ্গা জলবণ্টন একটি ক্রিটিক্যাল টাইম।
শনিবার বিদেশমন্ত্রকের একাডেমিতে জল কূটনীতি বিষয়ক এক কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন মোমেন। এসময় তিনি আরও বলেন, ১৯৯৬ সালে ৩০ বছর মেয়াদি গঙ্গা জলবণ্টন চুক্তি সই করে বাংলাদেশ ও ভারত। আগামী সাত বছরের মধ্যে ফের দর কষাকষি করে নতুন চুক্তি করতে হবে দুই দেশকে। তবে, বর্তমানে যে অবস্থায় রয়েছে সেটি চলমান থাকলে ভালো।
তিনি বলেন, আমি যখন ভারতে গিয়েছিলাম তখন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, ভারতের বিদেশমন্ত্রী সুষমা স্বরাজের সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়। সে সময় তারা বলেছেন, বাকি নদীগুলোর সমস্যার বিষয়েও নীতিগতভাবে সম্মত এবং এটি এই অববাহিকার উপকারের জন্য হবে। গঙ্গার জল চুক্তি প্রসঙ্গে ড. একে আব্দুল মোমেন বলেন, ’৭০-এর দশকে বাংলাদেশে যখন সামরিক সরকার ছিল তখন গঙ্গা জল চুক্তি নিয়ে বেশ সমস্যায় পড়তে হয়েছিল। কারণ তখন দেশে একটি সামরিক সরকার ছিল। বিষয়টি রাষ্ট্রপুঞ্জ পর্যন্ত গড়ায়। পরবর্তী সময়ে আমরা বিষয়টি জাতিসংঘ থেকে প্রত্যাহার করি এবং দ্বিপক্ষীয়ভাবে বিষয়টি সমাধান করি।
শনিবার বিদেশমন্ত্রকের একাডেমিতে জল কূটনীতি বিষয়ক এক কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন মোমেন। এসময় তিনি আরও বলেন, ১৯৯৬ সালে ৩০ বছর মেয়াদি গঙ্গা জলবণ্টন চুক্তি সই করে বাংলাদেশ ও ভারত। আগামী সাত বছরের মধ্যে ফের দর কষাকষি করে নতুন চুক্তি করতে হবে দুই দেশকে। তবে, বর্তমানে যে অবস্থায় রয়েছে সেটি চলমান থাকলে ভালো।
তিনি বলেন, আমি যখন ভারতে গিয়েছিলাম তখন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, ভারতের বিদেশমন্ত্রী সুষমা স্বরাজের সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়। সে সময় তারা বলেছেন, বাকি নদীগুলোর সমস্যার বিষয়েও নীতিগতভাবে সম্মত এবং এটি এই অববাহিকার উপকারের জন্য হবে। গঙ্গার জল চুক্তি প্রসঙ্গে ড. একে আব্দুল মোমেন বলেন, ’৭০-এর দশকে বাংলাদেশে যখন সামরিক সরকার ছিল তখন গঙ্গা জল চুক্তি নিয়ে বেশ সমস্যায় পড়তে হয়েছিল। কারণ তখন দেশে একটি সামরিক সরকার ছিল। বিষয়টি রাষ্ট্রপুঞ্জ পর্যন্ত গড়ায়। পরবর্তী সময়ে আমরা বিষয়টি জাতিসংঘ থেকে প্রত্যাহার করি এবং দ্বিপক্ষীয়ভাবে বিষয়টি সমাধান করি।