তিতাস অরণ্য, ঢাকা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আবদুল মাজেদের সঙ্গে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে সাক্ষাৎ করেছেন তাঁর স্বজনরা। শুক্রবার সন্ধ্যায় কারা কর্তৃপক্ষ মাজেদের সঙ্গে দেখা করার জন্য স্বজনদের ডেকে পাঠান। কেরানীগঞ্জে কেন্দ্রীয় কারাগারের কনডেম সেলে মৃত্যুর প্রহর গুনছেন মাজেদ। তৈরি রয়েছে ১০ সদস্যের জল্লাদ দল।
সূত্রের খবর, মূলত ফাঁসি কার্যকরের আগে শেষ দেখা করতে কারা বিধান অনুযায়ী কর্তৃপক্ষ এটি করে থাকেন। স্বজনদের সাক্ষাৎ মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের আনুষ্ঠানিকতার একটি। এরই মধ্যে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের ফাঁসির মঞ্চটি সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত করা হয়েছে। প্রস্তুত রয়েছে জল্লাদের দল। যে কোনও সময় কার্যকর হতে পারে বাংলাদেশের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার সঙ্গে সরাসরি জড়িত আবদুল মাজেদের মৃত্যুদণ্ড।
২৩ বছর পর মাজেদকে মঙ্গলবার ভোররাতে মিরপুর এলাকা থেকে গ্রেফতার করে পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিট। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি বরখাস্ত ক্যাপ্টেন আবদুল মাজেদের সঙ্গে কারাগারে দেখা করেছেন তার পরিবারের সদস্যরা।
শুক্রবার সন্ধ্যায় পরিবারের সদস্যরা কারাগারে ভিতরে প্রবেশ করেন। এর আগে অপরাধ স্বীকার করে রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষা চান মাজেদ। কিন্তু রাষ্ট্রপতি সে আবেদন নাকচ করে দেন। ফলে এখন আর তাঁর মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিত করতে কোনো বাধা নেই।
সূত্রের খবর, মূলত ফাঁসি কার্যকরের আগে শেষ দেখা করতে কারা বিধান অনুযায়ী কর্তৃপক্ষ এটি করে থাকেন। স্বজনদের সাক্ষাৎ মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের আনুষ্ঠানিকতার একটি। এরই মধ্যে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের ফাঁসির মঞ্চটি সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত করা হয়েছে। প্রস্তুত রয়েছে জল্লাদের দল। যে কোনও সময় কার্যকর হতে পারে বাংলাদেশের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার সঙ্গে সরাসরি জড়িত আবদুল মাজেদের মৃত্যুদণ্ড।
২৩ বছর পর মাজেদকে মঙ্গলবার ভোররাতে মিরপুর এলাকা থেকে গ্রেফতার করে পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিট। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি বরখাস্ত ক্যাপ্টেন আবদুল মাজেদের সঙ্গে কারাগারে দেখা করেছেন তার পরিবারের সদস্যরা।
শুক্রবার সন্ধ্যায় পরিবারের সদস্যরা কারাগারে ভিতরে প্রবেশ করেন। এর আগে অপরাধ স্বীকার করে রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষা চান মাজেদ। কিন্তু রাষ্ট্রপতি সে আবেদন নাকচ করে দেন। ফলে এখন আর তাঁর মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিত করতে কোনো বাধা নেই।