নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শাহজালাল বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল নির্মাণের পর এটি হবে এই অঞ্চলের সেরা বিমানবন্দর। শুক্রবার তৃতীয় টার্মিনালের নির্মাণকাজের উদ্বোধনের প্রস্তুতি পরিদর্শন সাংবাদিক বৈঠকে এমনটিই দাবি করেন বাংলাদেশের আসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মোহম্মদ মাহবুব আলী।
শনিবার সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের টার্মিনাল-৩ নির্মাণকাজের উদ্বোধন করবেন। এই টার্মিনাল নির্মাণ সম্পন্ন হলে তা হবে সবার প্রত্যাশার একটি সুন্দর ও অত্যাধুনিক বিমানবন্দর। ৪৮ মাসের মধ্যে এ টার্মিনালের নির্মাণকাজ সম্পন্ন হবে। প্রতিমন্ত্রী বলেন, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স যেভাবে আকাশে শান্তির নীড়, আমাদের নতুন টার্মিনালও হবে ভূমিতে শান্তির পরশ।
শনিবার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনালের নির্মাণকাজ উদ্বোধনের পাশাপাশি বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বোয়িং ৭৮৭-৯ সিরিজের নতুন দুই ড্রিমলাইনার সোনার তরী ও অচিন পাখি উদ্বোধন করবেন। একইসাথে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের মোবাইল অ্যাপসও উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী। তৃতীয় টার্মিনাল নির্মিত হলে বছরে ২ কোটি যাত্রীকে পরিষেবা দেওয়া সম্ভব হবে। সেইসঙ্গে কেন্দ্রীয়ভাবে টার্মিনালের কর্মকাণ্ডের ওপরে নজরদারি করা হবে।
শাহজালাল বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল নির্মাণের পর এটি হবে এই অঞ্চলের সেরা বিমানবন্দর। শুক্রবার তৃতীয় টার্মিনালের নির্মাণকাজের উদ্বোধনের প্রস্তুতি পরিদর্শন সাংবাদিক বৈঠকে এমনটিই দাবি করেন বাংলাদেশের আসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মোহম্মদ মাহবুব আলী।
শনিবার সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের টার্মিনাল-৩ নির্মাণকাজের উদ্বোধন করবেন। এই টার্মিনাল নির্মাণ সম্পন্ন হলে তা হবে সবার প্রত্যাশার একটি সুন্দর ও অত্যাধুনিক বিমানবন্দর। ৪৮ মাসের মধ্যে এ টার্মিনালের নির্মাণকাজ সম্পন্ন হবে। প্রতিমন্ত্রী বলেন, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স যেভাবে আকাশে শান্তির নীড়, আমাদের নতুন টার্মিনালও হবে ভূমিতে শান্তির পরশ।
শনিবার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনালের নির্মাণকাজ উদ্বোধনের পাশাপাশি বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বোয়িং ৭৮৭-৯ সিরিজের নতুন দুই ড্রিমলাইনার সোনার তরী ও অচিন পাখি উদ্বোধন করবেন। একইসাথে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের মোবাইল অ্যাপসও উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী। তৃতীয় টার্মিনাল নির্মিত হলে বছরে ২ কোটি যাত্রীকে পরিষেবা দেওয়া সম্ভব হবে। সেইসঙ্গে কেন্দ্রীয়ভাবে টার্মিনালের কর্মকাণ্ডের ওপরে নজরদারি করা হবে।