এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: আবার বিতর্কে জড়ালেন বাংলাদেশের গায়ক মাইনুল আহসান নোবেল। এক বান্ধবীর সঙ্গে বান্দারবানে বেড়াতে গিয়ে মাদকদ্রব্য সেবন করে তিনি একাধিক বিতর্কিত কাজ করেছেন বলেও অভিযোগ ওঠেছে । নোবেলের কীর্তিতে রীতিমত বিরক্ত এবং বিব্রত বান্দারবানের বাসিন্দারা। বুধবার নিজের ফেসবুক পেজে একটি ছবি পোস্ট করেন Noble। তাতে দেখা যায়, বান্দারবানের পার্বত্য অঞ্চলের নাফাকুম জলপ্রপাতের পাশে এক মহিলার সঙ্গে বসে আছেন।নোবেল ছবির ক্যাপশনে লেখেন, ‘গাঁজার নৌকা পাহাড়তলী যায় ও মিরাবই...’।
এই প্রথম নয়, আগেও একাধিক বিতর্কে এবং সমালোচনায় জড়িয়েছেন নোবেল। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এক বান্ধবীকে নিয়ে বান্দরবানের থানচি উপজেলার রেমাক্রিতে বেড়াতে গিয়েছিলেন এই গায়ক। ওই মহিলাকে স্ত্রী বলে পরিচয় দিয়ে বান্দরবান সদরের রুমা বাসস্টেশন এলাকার একটি হোটেলে ওঠেন তিনি। পরেরদিন সকালে বান্দরবানের বিভিন্ন এলাকায় মাদকদ্রব্য খেয়ে ঘোরাঘুরি করেন এবং এলাকার লোকদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করেন। তার এই কাজে বিরক্ত হন এলাকার লোকজন।
সন্ধ্যায় হোটেলে ফিরে গেলেও রাতে ওই হোটেলের রিসেপশন রুমে এসেই মদ্যপান এবং চিৎকার চেঁচামেচি শুরু করেন তিনি। এই হোটেলের ম্যানেজার এবং কর্মীরা তাঁকে চুপ করতে বললেও নোবেল চুপ করেন নি। হোটেলে থাকা অন্যান্যরাও বিরক্ত হন। নোবেলকে একজন বোঝাতে গেলে তাঁকে গায়ক অপমান করেন বলেও অভিযোগ।
শেষে বাধ্য হয়েই ওই হোটেলের মালিক মো.জাফর পুলিশকে জানান। পরে পুলিশ এসে অনেক রাত পর্যন্ত নোবেলকে বোঝানোর চেষ্টা করে।মো.জাফর জানান, নোবেল হোটেলের ঘর নেওয়ার সময় তার সঙ্গে একজন মহিলা ছিলেন। প্রথমে নোবেল তাকে তাঁর স্ত্রী হিসেবে পরিচয় দেন। পরে আবার তাকে বোন বলেন। তিনি বলেন, ‘নোবেলের কাণ্ড দেখে আমরা পুলিশকে খবর দিতে বাধ্য হই। তিনি একজন শিল্পী । কিন্তু তিনি খুবই খারাপ ব্যবহার করেছেন। স্থানীয়দের সঙ্গেও খারাপ আচরণ করেছেন বলেও শুনেছি।’ বান্দরবান সদর থানার ওসি মো.শহিদুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, নোবেলের বিষয়ে আমরা হোটেল কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে অভিযোগ পাওয়ার পর তদন্ত করে দেখছি।
নোবেলের স্ত্রী সালসাবিল মাহমুদর দাবি, নোবেল যে মহিলার সঙ্গে বান্দরবানে গিয়েছিল সে একজন এয়ারহোস্টেস এবং সেই নোবেলকে মাদক সরবরাহ করে। ২০১৯ সালের ১৫ নভেম্বর বিয়ে করেন নোবেল এবং সালসাবিল। কিন্তু তারা এখন আলাদা থাকেন। সম্প্রতি স্ত্রী গর্ভবতী এই সোশ্যাল পোস্ট করে এক বিতর্কে পড়েন নোবেল। তারপর সোশ্য়াল মিডিয়ায় দাম্পত্য কলহের কাদা ছোঁড়াছুঁড়িতে অতিষ্ঠ হয়ে যান নেটিজেনরাই। সেই বিতর্কের রেশ কাটতে না কাটতেই ফের নয়া কীর্তি ২৪ বছর বয়সী এই গায়কের। এপার বাংলায় জি বাংলায় রিয়্যালিটি শো সারেগামাপা-এর হাত ধরে খ্যাতির শীর্ষে উঠেছিলেন নোবেল, কিন্তু বিতর্কের ধাক্কায় অনুরাগীদের সে মোহ কাটতে সময় লাগেনি।
এই প্রথম নয়, আগেও একাধিক বিতর্কে এবং সমালোচনায় জড়িয়েছেন নোবেল। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এক বান্ধবীকে নিয়ে বান্দরবানের থানচি উপজেলার রেমাক্রিতে বেড়াতে গিয়েছিলেন এই গায়ক। ওই মহিলাকে স্ত্রী বলে পরিচয় দিয়ে বান্দরবান সদরের রুমা বাসস্টেশন এলাকার একটি হোটেলে ওঠেন তিনি। পরেরদিন সকালে বান্দরবানের বিভিন্ন এলাকায় মাদকদ্রব্য খেয়ে ঘোরাঘুরি করেন এবং এলাকার লোকদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করেন। তার এই কাজে বিরক্ত হন এলাকার লোকজন।
সন্ধ্যায় হোটেলে ফিরে গেলেও রাতে ওই হোটেলের রিসেপশন রুমে এসেই মদ্যপান এবং চিৎকার চেঁচামেচি শুরু করেন তিনি। এই হোটেলের ম্যানেজার এবং কর্মীরা তাঁকে চুপ করতে বললেও নোবেল চুপ করেন নি। হোটেলে থাকা অন্যান্যরাও বিরক্ত হন। নোবেলকে একজন বোঝাতে গেলে তাঁকে গায়ক অপমান করেন বলেও অভিযোগ।
শেষে বাধ্য হয়েই ওই হোটেলের মালিক মো.জাফর পুলিশকে জানান। পরে পুলিশ এসে অনেক রাত পর্যন্ত নোবেলকে বোঝানোর চেষ্টা করে।মো.জাফর জানান, নোবেল হোটেলের ঘর নেওয়ার সময় তার সঙ্গে একজন মহিলা ছিলেন। প্রথমে নোবেল তাকে তাঁর স্ত্রী হিসেবে পরিচয় দেন। পরে আবার তাকে বোন বলেন। তিনি বলেন, ‘নোবেলের কাণ্ড দেখে আমরা পুলিশকে খবর দিতে বাধ্য হই। তিনি একজন শিল্পী । কিন্তু তিনি খুবই খারাপ ব্যবহার করেছেন। স্থানীয়দের সঙ্গেও খারাপ আচরণ করেছেন বলেও শুনেছি।’ বান্দরবান সদর থানার ওসি মো.শহিদুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, নোবেলের বিষয়ে আমরা হোটেল কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে অভিযোগ পাওয়ার পর তদন্ত করে দেখছি।
নোবেলের স্ত্রী সালসাবিল মাহমুদর দাবি, নোবেল যে মহিলার সঙ্গে বান্দরবানে গিয়েছিল সে একজন এয়ারহোস্টেস এবং সেই নোবেলকে মাদক সরবরাহ করে। ২০১৯ সালের ১৫ নভেম্বর বিয়ে করেন নোবেল এবং সালসাবিল। কিন্তু তারা এখন আলাদা থাকেন। সম্প্রতি স্ত্রী গর্ভবতী এই সোশ্যাল পোস্ট করে এক বিতর্কে পড়েন নোবেল। তারপর সোশ্য়াল মিডিয়ায় দাম্পত্য কলহের কাদা ছোঁড়াছুঁড়িতে অতিষ্ঠ হয়ে যান নেটিজেনরাই। সেই বিতর্কের রেশ কাটতে না কাটতেই ফের নয়া কীর্তি ২৪ বছর বয়সী এই গায়কের। এপার বাংলায় জি বাংলায় রিয়্যালিটি শো সারেগামাপা-এর হাত ধরে খ্যাতির শীর্ষে উঠেছিলেন নোবেল, কিন্তু বিতর্কের ধাক্কায় অনুরাগীদের সে মোহ কাটতে সময় লাগেনি।