একদিকে রাশিয়ার সঙ্গে ইউক্রেনের যুদ্ধ। অন্যদিকে, কার্যত ধসে পড়েছে শ্রীলঙ্কার অর্থনীতি। এই আবহেই বেজিংয়ের সঙ্গে বাণিজ্যের ক্ষেত্রে সতর্ক হচ্ছে ঢাকা। সূত্রের খবর, চিনের সঙ্গে বাণিজ্যের ব্যাপারে কোনও রকম তাড়াহুড়ো করতে চাইছে না ঢাকা। চিনের সঙ্গে বাণিজ্যের পরিস্থিতি থাকলেও সতর্কতা মূলক পদক্ষেপ নিতে চলেছে ঢাকা। সেই সঙ্গে বর্তমান বিশ্ব অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে বেজিংয়ের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক স্থাপন করার ক্ষেত্রে সতর্ক হতে চাইছে ঢাকা। ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম হাই স্পিড রেল সংযোগ প্রকল্প করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল কয়েক বছর আগে। এই প্রকল্পের জন্য খরচ হত প্রায় এক হাজার কোটি ডলার। এই প্রকল্পের কাজ করত চিন। এই প্রকল্প বাস্তবায়িত করতে চিন হত্যে দিয়ে পড়ে ছিল। কিন্তু তা কার্যত বাতিল করে দিয়েছে শেখ হাসিনার সরকার। চিনকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, ঢাকা ও চট্টগ্রামের মধ্যে বর্তমানের যোগাযোগ ব্যবস্থা যথেষ্টই কার্যকর। এই মুহুর্তে ১০০০ কোটি ডলার করে হাই স্পিড রেল চালালে বাংলাদেশের খুব একটা লাভ হবে না। হাসিনার সরকার এই কথা জানালেও এখনও হাল ছাড়েনি বেজিং। ঢাকায় নিযুক্ত চিনা রাষ্ট্রদূত লি জিমলিং এই প্রকল্পের চুক্তিপত্র সই করার জন্য মরীয়া। তিনি বাংলাদেশের সরকারকে ওই চুক্তিতে সই করার জন্য তাগাদা দিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে।
বাংলাদেশে অনেক প্রকল্পের নির্মাণে বিনিয়োগ করেছে চিন। এদিকে চিনের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক তিক্ত হচ্ছে। কিন্তু ভারতের সঙ্গে নিজেদের সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চাইছে বাংলাদেশ। এখনও পর্যন্ত চিন ঢাকায় যে সব পরিকাঠামোয় বিনিয়োগ করছে তাতে ভারতের নিরাপত্তা সংক্রান্ত উদ্বেগে নেই। আগামী ২৫ তারিখ উদ্বোধন হবে পদ্মা সেতুর। চিন বা অন্য কারোর কাছে সাহায্য না নিয়েই এই সেতু নির্মাণ করেছে ঢাকা। প্রায় ৬ কিলোমিটার লম্বা এই সেতু করতে খরচ হয়েছে প্রায় ৩৫ হাজার কোটি টাকা। গর্বের সঙ্গে হাসিনা সরকার প্রচার করছে নিজেরাই এই সেতু তৈরি করেছে।
অন্যদিকে, এই সময়ে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন নব প্রতিষ্ঠিত অর্থনৈতিক জোটে (আইপিইএফ) বাংলাদেশের যোগদান বিষয়ে ফের সতর্ক করেছে চিন। চিনের রাষ্ট্রদূত লি জিমিং জানান কোনও জোটে যাওয়া না যাওয়ার সিদ্ধান্ত একান্তই বাংলাদেশের। তবে বেইজিং আশা করে এই ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার এবং অবশ্যই বিচক্ষণতার সঙ্গে সিদ্ধান্ত নেবে। এই সঙ্গে তিনি উল্লেখ করেন সাম্প্রতিক সময়ে কিছু খারাপ ঘটেছে। যার প্রভাব এসে পড়ছে বানিজ্যিক সম্পর্কেও। এই জটিলতা খুব তাড়াতাড়ি কেটে যাবে বলেও আশা করেন লি জিমিং।
বাংলাদেশে অনেক প্রকল্পের নির্মাণে বিনিয়োগ করেছে চিন। এদিকে চিনের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক তিক্ত হচ্ছে। কিন্তু ভারতের সঙ্গে নিজেদের সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চাইছে বাংলাদেশ। এখনও পর্যন্ত চিন ঢাকায় যে সব পরিকাঠামোয় বিনিয়োগ করছে তাতে ভারতের নিরাপত্তা সংক্রান্ত উদ্বেগে নেই। আগামী ২৫ তারিখ উদ্বোধন হবে পদ্মা সেতুর। চিন বা অন্য কারোর কাছে সাহায্য না নিয়েই এই সেতু নির্মাণ করেছে ঢাকা। প্রায় ৬ কিলোমিটার লম্বা এই সেতু করতে খরচ হয়েছে প্রায় ৩৫ হাজার কোটি টাকা। গর্বের সঙ্গে হাসিনা সরকার প্রচার করছে নিজেরাই এই সেতু তৈরি করেছে।
অন্যদিকে, এই সময়ে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন নব প্রতিষ্ঠিত অর্থনৈতিক জোটে (আইপিইএফ) বাংলাদেশের যোগদান বিষয়ে ফের সতর্ক করেছে চিন। চিনের রাষ্ট্রদূত লি জিমিং জানান কোনও জোটে যাওয়া না যাওয়ার সিদ্ধান্ত একান্তই বাংলাদেশের। তবে বেইজিং আশা করে এই ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার এবং অবশ্যই বিচক্ষণতার সঙ্গে সিদ্ধান্ত নেবে। এই সঙ্গে তিনি উল্লেখ করেন সাম্প্রতিক সময়ে কিছু খারাপ ঘটেছে। যার প্রভাব এসে পড়ছে বানিজ্যিক সম্পর্কেও। এই জটিলতা খুব তাড়াতাড়ি কেটে যাবে বলেও আশা করেন লি জিমিং।