এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: শীতের মরশুমেও ধরা পড়ছে বড় আকারের ইলিশ। এবার বাংলাদেশের কক্সবাজারের টেকনাফে একসঙ্গে প্রায় ৮ কেজি ওজনের চারটি ইলিশ মাছ ধরা পড়ল। হ্নীলা ইউনিয়নের জাদিমোরা সংলগ্ন নাফ নদীতে মাছগুলো ধরা পড়ে। জানা গিয়েছে, এই ৪টি মাছের ওজন ৭ কেজি ৬০০ গ্রাম। জাদিমোরার এলাকার জেলে আবদুর রশিদের জালে ওই চারটি ইলিশ মাছ ধরা পড়ে। তিনি ওই এলাকার মাছ ব্যবসায়ী আব্দুল হামিদের কাছে সেই মাছ বিক্রি করেন ১০ হাজার টাকায়।
মৎস্য বিভাগের আধিকারিকরা জানান, সাধারণত এই সময়ে এই বেশি ওজনের ইলিশ পাওয়া যায় না। কিন্তু, সেখানে আচমকা কেন এত বড় আকারের ইলিশ জালে ধরা পড়ল তা নিয়ে প্রশ্ন সকলেরই। যদিও এর ব্যাখ্যা দিয়েছেন টেকনাফ উপজেলার মৎস্য দফতরের আধিকারিক মহম্মদ দেলোয়ার হোসেন। তিনি জানান, ওই এলাকা মায়ানমার সীমান্তের কাছেই। ২০১৭ সালের এপ্রিল মাসে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) এই এলাকা দিয়ে ইয়াবা পাচার ও রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ বন্ধ করতে স্থানীয় জেলেদের মাছ ধরার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে। সেই সময় থেকে এখনও পর্যন্ত নাফ নদীতে মাছ ধরা বন্ধ রয়েছে। আর এরই মধ্যে কিছু কিছু জেলে চুরি করে নাফ নদীতে মাছ ধরছেন। দীর্ঘ সময় ওই এলাকায় মাছ ধরার ক্ষেত্রে সরকারি নিষেধাজ্ঞা থাকায় নদী ও সাগরে প্রচুর পরিমাণে মাছের উৎপাদন হয়েছে। সেগুলি আকারে বড় হচ্ছে।
আগেও বাংলাদেশে বড় আকারের ইলিশ ধরা পড়েছে। তবে, সেগুলি ধরা পড়ে বর্ষার সময়ে। ওপার বাংলার বরগুনার পাথরঘাটা এলাকাতে দুটি শাপলা মাছ বিক্রি করা হয়েছে ১ লাখ ৬ টাকায়। ওই মাছদুটির ওজন ছিল প্রায় ৯ মন। সমুদ্র থেকে ধরার পরে পাথরঘাটা বিএফডিসি মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে মাছ দুটি বিক্রি করা হয়। রবিবার রাতে ধরা পড়ে ওই মাছ দুটি। কিন্তু এর বড় আকারের মাছ ট্রলারে তুলতে না পেরে দড়ি দিয়ে বেঁধে নিয়ে আসা হয়। এত বড় আকারের শাপলা মাছ দেখে সেখানে ভিড় জমান এলাকার লোকজন। সোমবার সেই মাছ বিক্রি হয়। পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ার মৎস্যব্যবসায়ী কবির হোসেন নিলামে ওই মাছ দুটি কেনেন।
ওয়াইল্ডলাইফ কনজারভেশন সোসাইটির (WCS) মতে, শাপলাপাতা মাছের ১৬টি প্রজাতি আছে। বাংলাদেশে যে ৮ থেকে ১০ প্রজাতির শাপলাপাতা পাওয়া যায়, তার মধ্যে ২টি প্রজাতি মহাসংকটাপন্ন ও ৩টি সংকটাপন্ন। পাথরঘাটার মৎস্য আধিকারিক জয়ন্ত কুমার জানান, এই প্রজাতির মাছ অগভীর সমুদ্রে বেশি পাওয়া যায়।
মৎস্য বিভাগের আধিকারিকরা জানান, সাধারণত এই সময়ে এই বেশি ওজনের ইলিশ পাওয়া যায় না। কিন্তু, সেখানে আচমকা কেন এত বড় আকারের ইলিশ জালে ধরা পড়ল তা নিয়ে প্রশ্ন সকলেরই। যদিও এর ব্যাখ্যা দিয়েছেন টেকনাফ উপজেলার মৎস্য দফতরের আধিকারিক মহম্মদ দেলোয়ার হোসেন। তিনি জানান, ওই এলাকা মায়ানমার সীমান্তের কাছেই। ২০১৭ সালের এপ্রিল মাসে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) এই এলাকা দিয়ে ইয়াবা পাচার ও রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ বন্ধ করতে স্থানীয় জেলেদের মাছ ধরার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে। সেই সময় থেকে এখনও পর্যন্ত নাফ নদীতে মাছ ধরা বন্ধ রয়েছে। আর এরই মধ্যে কিছু কিছু জেলে চুরি করে নাফ নদীতে মাছ ধরছেন। দীর্ঘ সময় ওই এলাকায় মাছ ধরার ক্ষেত্রে সরকারি নিষেধাজ্ঞা থাকায় নদী ও সাগরে প্রচুর পরিমাণে মাছের উৎপাদন হয়েছে। সেগুলি আকারে বড় হচ্ছে।
আগেও বাংলাদেশে বড় আকারের ইলিশ ধরা পড়েছে। তবে, সেগুলি ধরা পড়ে বর্ষার সময়ে। ওপার বাংলার বরগুনার পাথরঘাটা এলাকাতে দুটি শাপলা মাছ বিক্রি করা হয়েছে ১ লাখ ৬ টাকায়। ওই মাছদুটির ওজন ছিল প্রায় ৯ মন। সমুদ্র থেকে ধরার পরে পাথরঘাটা বিএফডিসি মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে মাছ দুটি বিক্রি করা হয়। রবিবার রাতে ধরা পড়ে ওই মাছ দুটি। কিন্তু এর বড় আকারের মাছ ট্রলারে তুলতে না পেরে দড়ি দিয়ে বেঁধে নিয়ে আসা হয়। এত বড় আকারের শাপলা মাছ দেখে সেখানে ভিড় জমান এলাকার লোকজন। সোমবার সেই মাছ বিক্রি হয়। পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ার মৎস্যব্যবসায়ী কবির হোসেন নিলামে ওই মাছ দুটি কেনেন।
ওয়াইল্ডলাইফ কনজারভেশন সোসাইটির (WCS) মতে, শাপলাপাতা মাছের ১৬টি প্রজাতি আছে। বাংলাদেশে যে ৮ থেকে ১০ প্রজাতির শাপলাপাতা পাওয়া যায়, তার মধ্যে ২টি প্রজাতি মহাসংকটাপন্ন ও ৩টি সংকটাপন্ন। পাথরঘাটার মৎস্য আধিকারিক জয়ন্ত কুমার জানান, এই প্রজাতির মাছ অগভীর সমুদ্রে বেশি পাওয়া যায়।