এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: গ্রামীণফোনের আপিল গ্রহণ করে ওই মোবাইল অপারেটর সংস্থার থেকে বিটিআরসির নিরীক্ষা দাবির ১২,৫৭৯ কোটি ৯৫ লাখ টাকা পাওনা আদায়ে দুই মাসের নিষেধাজ্ঞা দিল বাংলাদেশ হাইকোর্ট। বৃহস্পতিবার এ নির্দেশ দিয়েছে বিচারপতি আবদুল হাকিম ও ফাতেমা নজীবের হাইকোর্ট বেঞ্চ।
আগামী ৫ নভেম্বর গ্রামীণফোনের আপিল শুনানির জন্য দিন ধার্য করেছে আদালত। এদিন আদালতে গ্রামীণফোনের পক্ষে শুনানিতে উপস্থিত ছিলেন আইনজীবী এ এম আমিন উদ্দিন, শরীফ ভূঁইয়া ও তানিম হোসেইন শাওন। বিটিআরসির পক্ষে ছিলেন আইনজীবী খন্দকার রেজা-ই-রাকিব।
গ্রামীণফোনের কাছে নিরীক্ষা আপত্তির দাবির ১২,৫৭৯ কোটি ৯৫ লাখ টাকা এবং রবির কাছে ৮৬৭ কোটি ২৩ লাখ টাকা পাওনা রয়েছে বলে দাবি করে আসছে বিটিআরসি। কয়েক দফা চেষ্টায় সেই টাকা আদায় করতে না পেরে লাইসেন্স বাতিলের হুমকি দিয়ে নোটিস পাঠানো হয়েছে দুই অপারেটরকে।
অন্য দিকে, টাকার ওই অঙ্ক নিয়ে আপত্তি রয়েছে গ্রামীণফোন ও রবির। বিটিআরসি সালিশির মাধ্যমে বিষয়টির নিষ্পত্তিতে রাজি না হওয়ায় আদালতের দ্বারস্থ হয় দুই অপারেটর সংস্থা। তবে পরে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের উদ্যোগে বিষয়টি নিয়ে সমাধানে পৌঁছাতে গ্রামীণফোন ও বিটিআরসির কর্মকর্তাদের মধ্যে দুই দফা বৈঠক হয়েছে।
আগামী ৫ নভেম্বর গ্রামীণফোনের আপিল শুনানির জন্য দিন ধার্য করেছে আদালত। এদিন আদালতে গ্রামীণফোনের পক্ষে শুনানিতে উপস্থিত ছিলেন আইনজীবী এ এম আমিন উদ্দিন, শরীফ ভূঁইয়া ও তানিম হোসেইন শাওন। বিটিআরসির পক্ষে ছিলেন আইনজীবী খন্দকার রেজা-ই-রাকিব।
গ্রামীণফোনের কাছে নিরীক্ষা আপত্তির দাবির ১২,৫৭৯ কোটি ৯৫ লাখ টাকা এবং রবির কাছে ৮৬৭ কোটি ২৩ লাখ টাকা পাওনা রয়েছে বলে দাবি করে আসছে বিটিআরসি। কয়েক দফা চেষ্টায় সেই টাকা আদায় করতে না পেরে লাইসেন্স বাতিলের হুমকি দিয়ে নোটিস পাঠানো হয়েছে দুই অপারেটরকে।
অন্য দিকে, টাকার ওই অঙ্ক নিয়ে আপত্তি রয়েছে গ্রামীণফোন ও রবির। বিটিআরসি সালিশির মাধ্যমে বিষয়টির নিষ্পত্তিতে রাজি না হওয়ায় আদালতের দ্বারস্থ হয় দুই অপারেটর সংস্থা। তবে পরে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের উদ্যোগে বিষয়টি নিয়ে সমাধানে পৌঁছাতে গ্রামীণফোন ও বিটিআরসির কর্মকর্তাদের মধ্যে দুই দফা বৈঠক হয়েছে।