এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান খুনে অভিযুক্ত পাঁচজন এখনও পলাতক। পলাতকদের মধ্যে আছেন বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত তিনজন। এই তিন খুনি সম্পর্কে সঠিক তথ্য দিতে পারলেই তাকে পুরস্কার দেওয়া হবে বলে জানান ওপার বাংলার পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আব্দুল মোমেন। রবিবার, বঙ্গবন্ধুর ৪২ তম মৃত্যুদিনে এবং বাংলাদেশের জাতীয় শোক দিবস অনুষ্ঠানে এই কথা বলেন তিনি। ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট, ভোররাতে ঢাকার ধানমান্ডিতে নিজের বাড়িতেই হত্যা করা হয় বঙ্গবন্ধুকে। বঙ্গবন্ধুর সঙ্গেই তাঁর স্ত্রী, পরিবারের অন্যান্য সদস্য এবং ব্যক্তিগত কর্মচারীদের হত্যা করা হয়।
রবিবার সকালে, ঢাকার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে, জাতীয় শোক দিবসের অনুষ্ঠানের পর আব্দুল মোমেন বলেন, ‘ পলাতক দুজন খুনির বিষয়ে আমাদের কাছে তথ্য আছে। রাশেদ চৌধুরী যুক্তরাষ্ট্রে আর নূর চৌধুরী কানাডায় আছেন। তবে বাকি তিনজন কোথায় আছে সেটা জানি না। ওই তিনজন কোথায় আছেন সেই সম্পর্কে আমাদের কেউ তথ্য দিতে পারলে তাকে আমরা পুরস্কার দেব।’ তিনি বলেন, ‘কানাডাতে একটি বিশেষ আইন আছে । তারা কোনও মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিকে ফিরিয়ে দেয় না। তবে আমরা তাদেরকে অনুরোধ করব তারা যেন নূর চৌধুরীকে ফিরিয়ে দেয়। রাশেদ চৌধুরীর কাগজপত্র পর্যালোচনা করা করে দেখা হচ্ছে। তাকে ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে আমরা আশাবাদী।’ ওই দেশে থাকা বাংলাদেশীদের উদ্দেশ্য করে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘ বঙ্গবন্ধুর খুনিরা যেখানে আছেন সেখানে তাদের বাড়ির সামনে গিয়ে বিক্ষোভ দেখান। তাহলে খুনিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে আমারা চাপ দিতে পারব।’
জিয়াউর রহমান, এইচ এম এরশাদ ও খালেদা জিয়া সরকারে থাকার সময়ে বঙ্গবন্ধুর খুনিদের মদত দেওয়া হয়েছে বলেও দাবি করেন তিনি।
অন্যদিকে, ঢাকার ধোলাইপাড়ে জাতীয় শোক দিবসে, স্মরণসভায় গিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল জানান বঙ্গবন্ধুকে খুনের পলাতক খুনিদের তাড়াতাড়ি দেশে ফিরিয়ে নিয়ে এসে তাদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হবে। তিনি বলেন, ‘ এখনও চারজন খুনি বিভিন্ন জায়গায় আছেন। রাশেদ চৌধুরী আছে যুক্তরাষ্ট্রে, নূর চৌধুরী আছেন কানাডায়। আমরা আশা করি, খুব তাড়াতাড়ি তাদেরকে ফিরিয়ে আনতে পারব।’ তিনি বলেন ‘আরও দুজন আছেন। তাদেরকেও আমরা খুঁজছি। তাদেরও আমরা দেশে ফিরিয়ে নিয়ে এসে মৃত্যুদণ্ডর ব্যবস্থা করব।’
রবিবার সকালে, ঢাকার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে, জাতীয় শোক দিবসের অনুষ্ঠানের পর আব্দুল মোমেন বলেন, ‘ পলাতক দুজন খুনির বিষয়ে আমাদের কাছে তথ্য আছে। রাশেদ চৌধুরী যুক্তরাষ্ট্রে আর নূর চৌধুরী কানাডায় আছেন। তবে বাকি তিনজন কোথায় আছে সেটা জানি না। ওই তিনজন কোথায় আছেন সেই সম্পর্কে আমাদের কেউ তথ্য দিতে পারলে তাকে আমরা পুরস্কার দেব।’ তিনি বলেন, ‘কানাডাতে একটি বিশেষ আইন আছে । তারা কোনও মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিকে ফিরিয়ে দেয় না। তবে আমরা তাদেরকে অনুরোধ করব তারা যেন নূর চৌধুরীকে ফিরিয়ে দেয়। রাশেদ চৌধুরীর কাগজপত্র পর্যালোচনা করা করে দেখা হচ্ছে। তাকে ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে আমরা আশাবাদী।’ ওই দেশে থাকা বাংলাদেশীদের উদ্দেশ্য করে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘ বঙ্গবন্ধুর খুনিরা যেখানে আছেন সেখানে তাদের বাড়ির সামনে গিয়ে বিক্ষোভ দেখান। তাহলে খুনিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে আমারা চাপ দিতে পারব।’
জিয়াউর রহমান, এইচ এম এরশাদ ও খালেদা জিয়া সরকারে থাকার সময়ে বঙ্গবন্ধুর খুনিদের মদত দেওয়া হয়েছে বলেও দাবি করেন তিনি।
অন্যদিকে, ঢাকার ধোলাইপাড়ে জাতীয় শোক দিবসে, স্মরণসভায় গিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল জানান বঙ্গবন্ধুকে খুনের পলাতক খুনিদের তাড়াতাড়ি দেশে ফিরিয়ে নিয়ে এসে তাদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হবে। তিনি বলেন, ‘ এখনও চারজন খুনি বিভিন্ন জায়গায় আছেন। রাশেদ চৌধুরী আছে যুক্তরাষ্ট্রে, নূর চৌধুরী আছেন কানাডায়। আমরা আশা করি, খুব তাড়াতাড়ি তাদেরকে ফিরিয়ে আনতে পারব।’ তিনি বলেন ‘আরও দুজন আছেন। তাদেরকেও আমরা খুঁজছি। তাদেরও আমরা দেশে ফিরিয়ে নিয়ে এসে মৃত্যুদণ্ডর ব্যবস্থা করব।’