পেট্রল ও ডিজেলের বাড়তে থাকা দামে এমনিতেই নাজেহাল অবস্থা সাধারণ মানুষের। তার উপর দেশের একাধিক পেট্রল পাম্পে তেল চুরির ঘটনার গোদের উপর বিষফোঁড়া হয়ে দাঁড়িয়েছে গাড়ি ও বাইক চালকদের জন্য।
চালকের সামনেই সুকৌশলে তেল চুরি হতে থাকে। কেউ কেউ সতর্ক থাকলেও বেশিরভাগ মানুষই এই চুরি ধরতে পারেন না। তবে চিন্তা নেই। সম্প্রতি বাজারে এসেছে এমন একটি ডিভাইজ যার মাধ্যমে খুব সহজে এই চুরি ধরে ফেলতে পারবেন।
ডিভাইজটি বানিয়েছে পুনে-ভিত্তিক সংস্থা ইনট্যাঞ্জেলস ল্যাব।
এটি এমন একটি ডিভাইজ যা নিমেষে পেট্রল বা ডিজেল চুরি ধরে ফেলতে পারবে। ফুয়েল মনিটরিং সিস্টেম হিসাবে কাজ করে ডিভাইজটি। ট্রেডমার্ক অফিসে এই ডিভাইজের পেটেন্টও ফাইল করেছে সংস্থা।
পেট্রল ডিজেল চুরি ধরে ফেলবে
এই ডিভাইজের মাধ্যমে কোথা থেকে কতটা পেট্রল এবং ডিজেল চুরি হচ্ছে তার রিয়েল টাইম তথ্য চালক দেখতে পাবেন। সংস্থা জানিয়েছে, এই ডিভাইজের সবচেয়ে বড় উদ্দেশ্য হল ট্রাক ড্রাইভার, পেট্রল পাম্প এবং ফ্লিট অপারেটরদের মধ্যে স্বচ্ছতা আনা। প্রাথমিক ভাবে বাণিজ্যিক যানবাহনের জন্য তৈরি করা হয়েছে এই ডিভাইজ। এবং এর ব্যবহারও নাকি শুরু হয়ে গিয়েছে।
তেল চুরির ফলে ট্রাক চালকদের ব্যাপক লোকসান
চার চাকা বা দু চাকাতে যতটা তেলের প্রয়োজন হয় তার থেকে অনেকবেশি তেলের দরকার পড়ে ট্রাকে। আর এখানেই কারচুপির ঘটনা বেশি দেখতে পাওয়া যায়। বিশেষজ্ঞদের মতে, বড় সাইজের ট্রাকগুলির ক্ষেত্রে যেমন 40 টন বা 50 টনের ট্রাক তাদের মাইলেজ 2,3 কিলোমিটার। এই সমস্ত ট্রাক প্রচুর তেল খায়।
ট্রাক চালকদের ফাঁকি দিয়ে মূলত দু ভাবে তেল চুরি করা হয়। প্রথম ক্ষেত্রে ট্রাকে 100 লিটার ডিজেল ভরিয়ে দিয়ে চালকের হাতে 200 লিটার ডিজেলের বিল ধরিয়ে দেওয়া হয়। ফলে 100 লিটারের লোকসান বহন করতে হয় ট্রাক চালকদের।
দ্বিতীয় কারচুপি হয় পেট্রল পাম্পে। যেখানে 100 লিটার ভরার কথা থাকলেও 90 লিটার ভরা হয় এবং মিটারে পুরো 100 লিটার লেখা থাকে। এই কারচুপির বারংবার চলতে থাকে।
for
কী ভাবে চুরি ধরা পড়বে?
এমতাবস্থায় কাজে আসতে পারে এই ফুয়েল মনিটরিং সিস্টেম ডিভাইজটি। এর সেন্সরটি ফুয়েল ট্যাংকের ভিতরে থাকবে। সঠিক পরিমাণে জ্বালানি ভরা হচ্ছে কিনা সেই তথ্য রেকর্ড হবে ডিভাইজে।
পাশাপাশি গাড়িতে কত পেট্রল বা ডিজেল খরচ হচ্ছে তারও তথ্য জানা যাবে। এই সব তথ্য যার নামে ডিভাইজটি নথিভুক্ত হবে তাঁর মোবাইলে পৌঁছে যাবে। কত জ্বালানি ভরা হচ্ছে এবং কত জ্বালানি খরচ হচ্ছে সমস্ত তথ্য জানা যাবে এক ক্লিকে।
চালকের সামনেই সুকৌশলে তেল চুরি হতে থাকে। কেউ কেউ সতর্ক থাকলেও বেশিরভাগ মানুষই এই চুরি ধরতে পারেন না। তবে চিন্তা নেই। সম্প্রতি বাজারে এসেছে এমন একটি ডিভাইজ যার মাধ্যমে খুব সহজে এই চুরি ধরে ফেলতে পারবেন।
ডিভাইজটি বানিয়েছে পুনে-ভিত্তিক সংস্থা ইনট্যাঞ্জেলস ল্যাব।
এটি এমন একটি ডিভাইজ যা নিমেষে পেট্রল বা ডিজেল চুরি ধরে ফেলতে পারবে। ফুয়েল মনিটরিং সিস্টেম হিসাবে কাজ করে ডিভাইজটি। ট্রেডমার্ক অফিসে এই ডিভাইজের পেটেন্টও ফাইল করেছে সংস্থা।
পেট্রল ডিজেল চুরি ধরে ফেলবে
এই ডিভাইজের মাধ্যমে কোথা থেকে কতটা পেট্রল এবং ডিজেল চুরি হচ্ছে তার রিয়েল টাইম তথ্য চালক দেখতে পাবেন। সংস্থা জানিয়েছে, এই ডিভাইজের সবচেয়ে বড় উদ্দেশ্য হল ট্রাক ড্রাইভার, পেট্রল পাম্প এবং ফ্লিট অপারেটরদের মধ্যে স্বচ্ছতা আনা। প্রাথমিক ভাবে বাণিজ্যিক যানবাহনের জন্য তৈরি করা হয়েছে এই ডিভাইজ। এবং এর ব্যবহারও নাকি শুরু হয়ে গিয়েছে।
তেল চুরির ফলে ট্রাক চালকদের ব্যাপক লোকসান
চার চাকা বা দু চাকাতে যতটা তেলের প্রয়োজন হয় তার থেকে অনেকবেশি তেলের দরকার পড়ে ট্রাকে। আর এখানেই কারচুপির ঘটনা বেশি দেখতে পাওয়া যায়। বিশেষজ্ঞদের মতে, বড় সাইজের ট্রাকগুলির ক্ষেত্রে যেমন 40 টন বা 50 টনের ট্রাক তাদের মাইলেজ 2,3 কিলোমিটার। এই সমস্ত ট্রাক প্রচুর তেল খায়।
ট্রাক চালকদের ফাঁকি দিয়ে মূলত দু ভাবে তেল চুরি করা হয়। প্রথম ক্ষেত্রে ট্রাকে 100 লিটার ডিজেল ভরিয়ে দিয়ে চালকের হাতে 200 লিটার ডিজেলের বিল ধরিয়ে দেওয়া হয়। ফলে 100 লিটারের লোকসান বহন করতে হয় ট্রাক চালকদের।
দ্বিতীয় কারচুপি হয় পেট্রল পাম্পে। যেখানে 100 লিটার ভরার কথা থাকলেও 90 লিটার ভরা হয় এবং মিটারে পুরো 100 লিটার লেখা থাকে। এই কারচুপির বারংবার চলতে থাকে।
for
কী ভাবে চুরি ধরা পড়বে?
এমতাবস্থায় কাজে আসতে পারে এই ফুয়েল মনিটরিং সিস্টেম ডিভাইজটি। এর সেন্সরটি ফুয়েল ট্যাংকের ভিতরে থাকবে। সঠিক পরিমাণে জ্বালানি ভরা হচ্ছে কিনা সেই তথ্য রেকর্ড হবে ডিভাইজে।
পাশাপাশি গাড়িতে কত পেট্রল বা ডিজেল খরচ হচ্ছে তারও তথ্য জানা যাবে। এই সব তথ্য যার নামে ডিভাইজটি নথিভুক্ত হবে তাঁর মোবাইলে পৌঁছে যাবে। কত জ্বালানি ভরা হচ্ছে এবং কত জ্বালানি খরচ হচ্ছে সমস্ত তথ্য জানা যাবে এক ক্লিকে।