বাজারে অন্যতম প্রতিপক্ষ হুন্ডাই এবং কিয়া 6টি করে এয়ারব্যাগ দেওয়া শুরু করেছে। টাটা মোটরসের প্রায় সকল SUV-তেই 6টি এয়ারব্যাগ পাওয়া যায়। এছাড়াও মাহিন্দ্রা, এমজি-সহ একাধিক ব্র্যান্ডের গাড়িতে 6টি এয়ারব্যাগের সুবিধা রয়েছে। মারুতি সুজুকিও পিছিয়ে নেই তালিকায়। এবার বেশ কিছু গাড়ির বেস মডেলেও সেই সুবিধা দিতে চলেছে সংস্থা।
ইন্ডিয়া টুডে’র রিপোর্ট অনুযায়ী, মারুতি সুজুকির সিইও জানিয়েছেন, তারা ইতিমধ্যে বেশ কিছু 6টি এয়ারব্যাগ স্ট্যান্ডার্ড ফিচার হিসাবে যোগ করেছে। অর্থাৎ টপ মডেল কিনুন অথবা বেস মডেল সবেতেই হাফ ডজন এয়ারব্যাগ পাওয়া যাবে। ভারতীয় বাজারে শীঘ্রই একাধিক গাড়ির এন্ট্রি লেভেল ভ্যারিয়েন্টগুলিতে সেই সুবিধা যোগ হতে চলেছে।
মারুতি সুজুকি গ্র্যান্ড ভিটারা, ফ্রনক্স, ব্যালেনো এবং ব্রেজ্জা এই চার গাড়িতে 6টি এয়ারব্যাগ রয়েছে। তবে সব মডেলে নয়। কিন্তু, অদূর ভবিষ্যতে সব রকম মডেলেই 6টি এয়ারব্যাগ পাওয়া যাবে। যা যাত্রীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করবে। বর্তমানে মারুতি ইনভিক্ট এবং জিমনির সব মডেলে এই সুবিধা রয়েছে।
গাড়ির সেফটি ফিচার্স নিয়ে আজকাল চর্চা বাড়ছে। সেফটি নিয়ে কোনও রকম আপোস করা যে উচিত নয় তাও জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। প্রতি বছর গাড়ির সুরক্ষা দুর্বল হওয়ার কারণে অনেক দুর্ঘটনা ঘটে। দুর্ঘটনায় কেউ যাতে গুরুতর আহত না হোন তা খেয়াল রাখে এয়ারব্যাগ। কিন্তু গাড়িতে দুটি এয়ারব্যাগ থাকলে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ কমানো যায় না।
6টি এয়ারব্যাগ যে জরুরি তা খোদ কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নীতিন গডকরিও জানিয়েছিলেন। দেশে এই নিয়ম বাধ্যতামূলক করার কথা বলা হলেও, শেষ অবধি তা হয়নি। যদিও সকল গাড়ি সংস্থাকে কমপক্ষে 6টি এয়ারব্যাগ যোগ করার কথা জানিয়েছে সরকার।
সামনের কয়েক মাসে বেশ কয়েকটি নতুন গাড়ি আনছে মারুতি। যার উপর নজর রয়েছে অনেকেরই। এর মধ্যে প্রথম হল চতুর্থ জেনারেশনের সুইফট। যেখানে 6টি এয়ারব্যাগ ও অন্যান্য সুরক্ষা বৈশিষ্ট্য থাকবে বলে জানা গিয়েছে। গাড়ির সেফটি ফিচার্স অনেক উন্নত বলে দাবি করা হচ্ছে। সম্প্রতি জাপানে হওয়া ক্র্যাশ টেস্ট পরীক্ষাতেও 4 স্টার নিরাপত্তা রেটিং পেয়েছে নতুন সুইফট।
এছাড়াও লঞ্চ হতে চলেছে নতুন সেডান এবং SUV। ভালো মাইলেজ, দক্ষ ইঞ্জিন এবং দাম কম হওয়ার কারণে বরাবরই মারুতির গাড়ি নিয়ে আগ্রহ থাকে মানুষের। তার সঙ্গে উন্নত সেফটি ফিচার্স যোগ হলে মানুষের বিশ্বাস যে আরও বাড়বে তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
ইন্ডিয়া টুডে’র রিপোর্ট অনুযায়ী, মারুতি সুজুকির সিইও জানিয়েছেন, তারা ইতিমধ্যে বেশ কিছু 6টি এয়ারব্যাগ স্ট্যান্ডার্ড ফিচার হিসাবে যোগ করেছে। অর্থাৎ টপ মডেল কিনুন অথবা বেস মডেল সবেতেই হাফ ডজন এয়ারব্যাগ পাওয়া যাবে। ভারতীয় বাজারে শীঘ্রই একাধিক গাড়ির এন্ট্রি লেভেল ভ্যারিয়েন্টগুলিতে সেই সুবিধা যোগ হতে চলেছে।
মারুতি সুজুকি গ্র্যান্ড ভিটারা, ফ্রনক্স, ব্যালেনো এবং ব্রেজ্জা এই চার গাড়িতে 6টি এয়ারব্যাগ রয়েছে। তবে সব মডেলে নয়। কিন্তু, অদূর ভবিষ্যতে সব রকম মডেলেই 6টি এয়ারব্যাগ পাওয়া যাবে। যা যাত্রীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করবে। বর্তমানে মারুতি ইনভিক্ট এবং জিমনির সব মডেলে এই সুবিধা রয়েছে।
গাড়ির সেফটি ফিচার্স নিয়ে আজকাল চর্চা বাড়ছে। সেফটি নিয়ে কোনও রকম আপোস করা যে উচিত নয় তাও জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। প্রতি বছর গাড়ির সুরক্ষা দুর্বল হওয়ার কারণে অনেক দুর্ঘটনা ঘটে। দুর্ঘটনায় কেউ যাতে গুরুতর আহত না হোন তা খেয়াল রাখে এয়ারব্যাগ। কিন্তু গাড়িতে দুটি এয়ারব্যাগ থাকলে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ কমানো যায় না।
6টি এয়ারব্যাগ যে জরুরি তা খোদ কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নীতিন গডকরিও জানিয়েছিলেন। দেশে এই নিয়ম বাধ্যতামূলক করার কথা বলা হলেও, শেষ অবধি তা হয়নি। যদিও সকল গাড়ি সংস্থাকে কমপক্ষে 6টি এয়ারব্যাগ যোগ করার কথা জানিয়েছে সরকার।
সামনের কয়েক মাসে বেশ কয়েকটি নতুন গাড়ি আনছে মারুতি। যার উপর নজর রয়েছে অনেকেরই। এর মধ্যে প্রথম হল চতুর্থ জেনারেশনের সুইফট। যেখানে 6টি এয়ারব্যাগ ও অন্যান্য সুরক্ষা বৈশিষ্ট্য থাকবে বলে জানা গিয়েছে। গাড়ির সেফটি ফিচার্স অনেক উন্নত বলে দাবি করা হচ্ছে। সম্প্রতি জাপানে হওয়া ক্র্যাশ টেস্ট পরীক্ষাতেও 4 স্টার নিরাপত্তা রেটিং পেয়েছে নতুন সুইফট।
এছাড়াও লঞ্চ হতে চলেছে নতুন সেডান এবং SUV। ভালো মাইলেজ, দক্ষ ইঞ্জিন এবং দাম কম হওয়ার কারণে বরাবরই মারুতির গাড়ি নিয়ে আগ্রহ থাকে মানুষের। তার সঙ্গে উন্নত সেফটি ফিচার্স যোগ হলে মানুষের বিশ্বাস যে আরও বাড়বে তা বলার অপেক্ষা রাখে না।