ভারতের বাজারে গাড়ির চাহিদা ব্যাপকহারে বৃদ্ধি পেলেও, পেট্রলের দাম আকাশছোঁয়াই রয়েছে। এমতাবস্থায়, দেশের বাজারে ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে ইলেকট্রিক গাড়ির চাহিদা। দুর্দান্ত লুক ও উন্নতমানের ফিচার সহ বেশ কিছু ইলেকট্রিক গাড়ি ভারতের বাজারে লঞ্চ করেছে দেশের গাড়ি প্রস্তুতকারী সংস্থাগুলি। একটি সিঙ্গেল চার্জে বেশ ভালো দূরত্বও অতক্রম করতে পারবেন এই গাড়িগুলিতে। তবে, বেশ কিছু কারণে আপানার ইলেকট্রিক গাড়ির মাইলেজ অনেকটাই কমতে পারে। ফলে, একটি সিঙ্গেল চার্জে গাড়ি থেকে যতটা মাইলেজ আপনি পেতে পারতেন, ততটা মাইলেজ এই গাড়ি থেকে পাবেন না আপনি। আর তাই, চলুন দেখে নেওয়া যাক কীভাবে আপনার ইলেকট্রিক গাড়ির মাইলেজ বেশ কিছুটা বাড়াতে পারবেন আপনি।
তবে, গাড়ির মাইলেজের ক্ষেত্রে যেমন KM/L ব্যবহার করা হয়, তেমনই অন্যদিকে, ইলেকট্রিক গাড়ির ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয় Km/Kw।
কী এই কিলো ওয়াট আওয়ার?
এটি বিদ্যুতের একটি মাপ। এক ঘণ্টায় যদি 1,000 ওয়াট বিদ্যুৎ ব্যবহার করা হয়, তাহলে এটিকে কিলোওয়াট আওয়ার বলা হয়। অন্যদিকে, যদি আপনার একটি ইলেকট্রিক গাড়ি থাকে, সেক্ষেত্রে এই বিষয়টি আপনার জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ইলেকট্রিক গাড়িতে Kwh হিসেবেই ব্যাটারির স্টোরেজ হিসেব হয়। কোনও গাড়িতে 30 KWH-এর ব্যাটারি প্যাক, তো কোনও গাড়িতে 26 KWH-এর ব্যাটারি প্যাক পেয়ে যাবেন আপনি। গাড়ির দামের অনেকটাই এই ব্যাটারি প্যাকের উপর নির্ভর করে। যত দামি গাড়ি, তত বড় তার ব্যাটারি প্যাক। এই মুহূর্তে ভারতে যেই ইলেকট্রিক গাড়িগুলি বিক্রি হয় সেগুলির ব্যাটারি প্যাক খুবই ছোট। অন্যদিকে, Tesla-র মতো নামী ইলেকট্রিক গাড়ি প্রস্তুতকারী সংস্থা তাদের গাড়িতে 100 KWH-এর ব্যাটারি প্যাক প্রদান করে থাকে।
একটি ইলেকট্রিক গাড়ি চার্জ হওয়ার পর, কত কিমির দূরত্ব অতিক্রম করবে, তা নির্ভর করে গাড়ি ব্যাটারিটির মাপের উপর। যদি গাড়িতে বড় মাপে ব্যাটারি ব্যবহার করা হয়, সেক্ষেত্রে সাধারণ ইলেকট্রিক গাড়ির তুলনায় আরও বেশি দূরত্ব অতিক্রম করতে পারবেন আপনি।
আর তাই, আপনি যদি একটি নতুন ইলেকট্রিক গাড়ি কেনার পরিকল্পনা করে থাকেন, তাহলে অবশ্যই এই KWH-এর বিষয়টি মাথায় রাখতেই হবে আপনাকে। গাড়িটি কোন ধরনের কাজে ব্যবহার করবেন, তার উপর ভিত্তি করেই গাড়ির ব্যাটারি বাছাই করতে হবে আপনাকে।
তবে, গাড়ির মাইলেজের ক্ষেত্রে যেমন KM/L ব্যবহার করা হয়, তেমনই অন্যদিকে, ইলেকট্রিক গাড়ির ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয় Km/Kw।
কী এই কিলো ওয়াট আওয়ার?
এটি বিদ্যুতের একটি মাপ। এক ঘণ্টায় যদি 1,000 ওয়াট বিদ্যুৎ ব্যবহার করা হয়, তাহলে এটিকে কিলোওয়াট আওয়ার বলা হয়। অন্যদিকে, যদি আপনার একটি ইলেকট্রিক গাড়ি থাকে, সেক্ষেত্রে এই বিষয়টি আপনার জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ইলেকট্রিক গাড়িতে Kwh হিসেবেই ব্যাটারির স্টোরেজ হিসেব হয়। কোনও গাড়িতে 30 KWH-এর ব্যাটারি প্যাক, তো কোনও গাড়িতে 26 KWH-এর ব্যাটারি প্যাক পেয়ে যাবেন আপনি। গাড়ির দামের অনেকটাই এই ব্যাটারি প্যাকের উপর নির্ভর করে। যত দামি গাড়ি, তত বড় তার ব্যাটারি প্যাক। এই মুহূর্তে ভারতে যেই ইলেকট্রিক গাড়িগুলি বিক্রি হয় সেগুলির ব্যাটারি প্যাক খুবই ছোট। অন্যদিকে, Tesla-র মতো নামী ইলেকট্রিক গাড়ি প্রস্তুতকারী সংস্থা তাদের গাড়িতে 100 KWH-এর ব্যাটারি প্যাক প্রদান করে থাকে।
একটি ইলেকট্রিক গাড়ি চার্জ হওয়ার পর, কত কিমির দূরত্ব অতিক্রম করবে, তা নির্ভর করে গাড়ি ব্যাটারিটির মাপের উপর। যদি গাড়িতে বড় মাপে ব্যাটারি ব্যবহার করা হয়, সেক্ষেত্রে সাধারণ ইলেকট্রিক গাড়ির তুলনায় আরও বেশি দূরত্ব অতিক্রম করতে পারবেন আপনি।
আর তাই, আপনি যদি একটি নতুন ইলেকট্রিক গাড়ি কেনার পরিকল্পনা করে থাকেন, তাহলে অবশ্যই এই KWH-এর বিষয়টি মাথায় রাখতেই হবে আপনাকে। গাড়িটি কোন ধরনের কাজে ব্যবহার করবেন, তার উপর ভিত্তি করেই গাড়ির ব্যাটারি বাছাই করতে হবে আপনাকে।