Goddess Lakshmi: কথায় বলে লক্ষ্মী অত্যন্ত চঞ্চল। তিনি এক জায়গায় স্থায়ী হন না। কিন্তু গৃহে লক্ষ্মীর স্থায়ী না-হওয়ার পিছনেও সেই পরিবারে বসবাসকারী ব্যক্তিদের কিছু কাজকর্ম দায়ী। প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী লক্ষ্মী চঞ্চলা। এক স্থানে বেশি দিন থাকেন না তিনি। তাঁর কৃপা হলে নির্ধন ব্যক্তি ধনী হতে পারেন। পাশাপাশি কোনও ধনী ব্যক্তির অর্থের আলোয় অন্ধ হয়ে ভুল কাজ করনে, তা হলে লক্ষ্মী তাঁদের দরিদ্র করতে বিলম্ব করেন না। শাস্ত্র মতে এমন কিছু কাজ রয়েছে, যা লক্ষ্মী এক্কেবারেই পছন্দ করেন না। প্রায়ই আমরা নিজের অজান্তে ও আলস্যের কারণে এমন কিছু কাজ করে ফেলি, যার ফলে লক্ষ্মী ক্ষুব্ধ হয়ে যান। এখানে এমনই ৬টি ভুল সম্পর্কে জানানো হল।
১. সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের সময় ঘুমানো
বেদ ও পুরাণে সূর্যোদয়ের আগেই ঘুম থেকে উঠে যাওয়াকে শ্রেষ্ঠ মনে করা হয়। কিন্তু অনেকেই আলস্যের কারণে সূর্যোদয়ের পরও ঘুমিয়ে থাকেন। যাঁরা বেশিক্ষণ ঘুমিয়ে থাকেন, তাঁদের প্রতি লক্ষ্মী কখনও সন্তুষ্ট হন না। আবার অনেকে দুপুর বেলা ঘুমাতে গেলে সূর্যাস্তের পরও ঘুমিয়ে থাকেন। গোধূলি বেলা পূজার্চনার সময়। এই সময় ঘুমানো অনুচিত।
২. হাতে করে নুন নেওয়া বা দেওয়া
অনেকে হাতে হাতে নুন দিয়ে থাকেন। আপনার এই অভ্যাসও লক্ষ্মীর ঘোর অপছন্দের। তাই কেউ আপনার কাছে নুন চাইতে এলে তা কোনও পাত্রে রেখে দিন। সেই ব্যক্তি নুনের পাত্রটি যাতে নিজেই তুলে নেয়, সে দিকে লক্ষ্য রাখবেন। উল্লেখ্য সন্ধ্যাবেলা কাউকে নুন দেবেন না এবং কারও কাছ থেকে নুন নেবেনও না।
৩. এঁটো মুখো পড়াশোনা করা
ছোটবাচ্চারা অনেক সময় খাবার খাওয়ার পর মুখ না-ধুয়েই পড়াশোনা করতে বসে যায়। এই অভ্যাসও ভালো নয়। যে পরিবারের বাচ্চাদের হাত-মুখ ধুয়ে পড়াশোনা করার অভ্যাস করানো হয় না, সেখানে লক্ষ্মী সকলের থেকে রুষ্ট থাকেন। সেই পরিবার ত্যাগ করেন ধনদেবী। তাই নিজের সন্তানের মধ্যে শীঘ্র এই অভ্যাস গড়ে তুলুন। শাস্ত্র মতে, এঁটো হাত ও মুখে বই-খাতা স্পর্শ করা বর্জিত।
৪. খাবার মাঝখান থেকে ছেড়ে উঠে যাওয়া
হঠাৎ কোনও কাজ মনে পড়লে বা খাবার সময় রাগারাগি করে অনেকে তা মাঝখানে ছেড়েই উঠে যান। আপনার এমন স্বভাবও লক্ষ্মীকে রাগিয়ে দেয়। শাস্ত্র মতে খাবার ছেড়ে উঠে গেলে অন্নপূর্ণা ক্ষুব্ধ হন। ফলে পরিবারে অন্নাভাব দেখা দিতে পারে। আবার এর ফলে লক্ষ্মীও রুষ্ট হন। যে পরিবারে প্রায়ই এমন হয়ে থাকে, সেখানে কখনও উন্নতি হয় না।
৫. রাতে চুল ও নখ কাটা
রাতের বেলা চুল এবং নখ কাটাকে অত্যন্ত অশুভ মনে করা হয়। শাস্ত্র মতে, রাতের বেলা অশুভ শক্তি সক্রিয় হয়। তাই রাতে চুল ও নখ কাটতে নেই। এর ফলে অশুভ শক্তি প্রভাব বিস্তার করে পাশাপাশি লক্ষ্মীও অপ্রসন্ন হন। এই অভ্যাস অর্থ হানির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
৬. চন্দন ঘসার পর এমন করবেন না
অনেকে চন্দন ঘসার পর সরাসরি দেবী-দেবতাদের লাগাতে শুরু করেন। শাস্ত্র মতে এমন করা উচিত নয়। চন্দন ঘসে কোনও পাত্রে তুলে রাখুন। তার পর দেবী-দেবতাদের লাগান।
১. সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের সময় ঘুমানো
বেদ ও পুরাণে সূর্যোদয়ের আগেই ঘুম থেকে উঠে যাওয়াকে শ্রেষ্ঠ মনে করা হয়। কিন্তু অনেকেই আলস্যের কারণে সূর্যোদয়ের পরও ঘুমিয়ে থাকেন। যাঁরা বেশিক্ষণ ঘুমিয়ে থাকেন, তাঁদের প্রতি লক্ষ্মী কখনও সন্তুষ্ট হন না। আবার অনেকে দুপুর বেলা ঘুমাতে গেলে সূর্যাস্তের পরও ঘুমিয়ে থাকেন। গোধূলি বেলা পূজার্চনার সময়। এই সময় ঘুমানো অনুচিত।
২. হাতে করে নুন নেওয়া বা দেওয়া
অনেকে হাতে হাতে নুন দিয়ে থাকেন। আপনার এই অভ্যাসও লক্ষ্মীর ঘোর অপছন্দের। তাই কেউ আপনার কাছে নুন চাইতে এলে তা কোনও পাত্রে রেখে দিন। সেই ব্যক্তি নুনের পাত্রটি যাতে নিজেই তুলে নেয়, সে দিকে লক্ষ্য রাখবেন। উল্লেখ্য সন্ধ্যাবেলা কাউকে নুন দেবেন না এবং কারও কাছ থেকে নুন নেবেনও না।
৩. এঁটো মুখো পড়াশোনা করা
ছোটবাচ্চারা অনেক সময় খাবার খাওয়ার পর মুখ না-ধুয়েই পড়াশোনা করতে বসে যায়। এই অভ্যাসও ভালো নয়। যে পরিবারের বাচ্চাদের হাত-মুখ ধুয়ে পড়াশোনা করার অভ্যাস করানো হয় না, সেখানে লক্ষ্মী সকলের থেকে রুষ্ট থাকেন। সেই পরিবার ত্যাগ করেন ধনদেবী। তাই নিজের সন্তানের মধ্যে শীঘ্র এই অভ্যাস গড়ে তুলুন। শাস্ত্র মতে, এঁটো হাত ও মুখে বই-খাতা স্পর্শ করা বর্জিত।
৪. খাবার মাঝখান থেকে ছেড়ে উঠে যাওয়া
হঠাৎ কোনও কাজ মনে পড়লে বা খাবার সময় রাগারাগি করে অনেকে তা মাঝখানে ছেড়েই উঠে যান। আপনার এমন স্বভাবও লক্ষ্মীকে রাগিয়ে দেয়। শাস্ত্র মতে খাবার ছেড়ে উঠে গেলে অন্নপূর্ণা ক্ষুব্ধ হন। ফলে পরিবারে অন্নাভাব দেখা দিতে পারে। আবার এর ফলে লক্ষ্মীও রুষ্ট হন। যে পরিবারে প্রায়ই এমন হয়ে থাকে, সেখানে কখনও উন্নতি হয় না।
৫. রাতে চুল ও নখ কাটা
রাতের বেলা চুল এবং নখ কাটাকে অত্যন্ত অশুভ মনে করা হয়। শাস্ত্র মতে, রাতের বেলা অশুভ শক্তি সক্রিয় হয়। তাই রাতে চুল ও নখ কাটতে নেই। এর ফলে অশুভ শক্তি প্রভাব বিস্তার করে পাশাপাশি লক্ষ্মীও অপ্রসন্ন হন। এই অভ্যাস অর্থ হানির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
৬. চন্দন ঘসার পর এমন করবেন না
অনেকে চন্দন ঘসার পর সরাসরি দেবী-দেবতাদের লাগাতে শুরু করেন। শাস্ত্র মতে এমন করা উচিত নয়। চন্দন ঘসে কোনও পাত্রে তুলে রাখুন। তার পর দেবী-দেবতাদের লাগান।