এই সময় অ্যাস্ট্রো ডেস্ক: শনির নাম শুনলেই ভয় পান সকলে। তবে শুধু অশুভ ফলাফলই নয়, বরং শুভ ফলও দিয়ে থাকে শনি। বাড়ি বা বাস্তুর ওপরও শনির বিশেষ প্রভাব রয়েছে। কোষ্ঠিতে শনি যে কোনও স্থানেই উপস্থিত থাকুক না-কেন সেই ব্যক্তির বাড়ির নির্মাণের পর ৩ থেকে ১৮ বছর পর্যন্ত শুভ-অশুভ ফলাফল দেয় শনি। বাস্তু ও শনির সম্পর্ক
জন্মছকের পৃথক পৃথক স্থানে উপস্থিত শনি বাস্তুর ক্ষেত্রে পৃথক পৃথক ফল দিয়ে থাকে।
প্রথম স্থান
জন্মছকের প্রথম স্থানে শনি থাকলে এবং সপ্তম ও দশম স্থান খালি হলে জাতককে গৃহ সুখ প্রদান করে শনি।
দ্বিতীয় স্থান
কোনও জাতকের দ্বিতীয় স্থানে উপস্থিত শনি বাড়ির নির্মাণ কাজ মাঝপথে থামিয়ে দেয়। তবে বাস্তু ঠিক করলে বা ঠিক থাকলে উচিত ফলাফল দেয় এই গ্রহ।
তৃতীয় স্থান
তৃতীয় স্থানে শনির উপস্থিতিতে ব্যক্তি বাড়ি তৈরি করলে, তাঁকে তিনটি কুকুর পোষা উচিত। এর প্রভাবে শনি শুভ ফল প্রদান করবে।
চতুর্থ স্থান
বিচরণ করতে করতে জন্মছকের চতুর্থ স্থানে শনি উপস্থিত হলে নির্মাণ কাজ আটকে রাখা উচিত। শনির স্থান পরিবর্তন করা পর্যন্ত ভাড়া বাড়িতে থাকুন। কারণ চতুর্থ স্থানে শনির উপস্থিতি সত্ত্বেও গৃহ নির্মাণ করালে মা, দিদি, শ্বাশুড়ি ও মামার শারীরিক কষ্ট দেখা দিতে পারে।
পঞ্চম স্থান
কোষ্ঠির এই স্থানে শনি থাকলে ব্যক্তির পুত্র সমস্যায় ঘিরে থাকে। বাড়ি তৈরি করতে হলে তাঁর ৪৮ বছর হওয়ার পর নির্মাণ করুন। তবে বাড়ির ভিত্তি খননের পূর্বে শনির বাহনের পুজো করা উচিত।
ষষ্ঠ স্থান
জন্মছকের ষষ্ঠ স্থানে শনি উপস্থিত থাকলে ৩৬ বা ৩৯ বছর পর গৃহ নির্মাণ করানো উচিত। এই বয়সের আগে গৃহ নির্মাণ করালে, মেয়ের শ্বশুরবাড়িতে সমস্যা দেখা দেয়।
সপ্তম স্থান
সপ্তম স্থানে উপস্থিত শনি ব্যক্তিকে ভালো গৃহসুখ দিয়ে থাকে। তৈরি বাড়িও সহজে পাওয়া যায়। তবে শনি অশুভ ফলাফল দিয়ে থাকলে বাড়ি বিক্রি করতে হতে পারে।
অষ্টম স্থান
এই স্থানে শনি উপস্থিত থাকলে বাড়ি তৈরি থেকে শুরু করে কাজ পুরো হওয়া পর্যন্ত অনেকগুলি সমস্যা দেখা দেয়। তবে এই স্থানে শুভ রাহু ও কেতু থাকলে বাস্তু বিষয়ক শুভ ফলাফল লাভ করা যায়।
নবম স্থান
যে জাতকের কোষ্ঠির নবম স্থানে শনি বিরাজ করে, তাঁদের নিজের স্ত্রীর গর্ভধারণের সময় গৃহ নির্মাণ শুরু করা উচিত। আবার এই নির্মাণ কাজে বাবা ও ছেলের অংশ থাকা উচিত।
দশম স্থান
এই স্থানে শনি উপস্থিত থাকলে গৃহ নির্মাণ কাজ শুরু করবেন না। কারণ এই সময় কোনও লাভই হবে না।
একাদশ স্থান
একাদশ স্থানে উপস্থিত শনি দেরিতে বাস্তু সুখ প্রদান করে থাকে। ৫৫ বছর বয়সের পর গৃহনির্মাণের যোগ সৃষ্টি হয়। তবে বাড়ির দরজা দক্ষিণ দিকে রাখবেন না। এর প্রভাবে বাড়িতে রোগের প্রকোপ বাড়তে পারে।
দ্বাদশ স্থান
জন্মছকের দ্বাদশে শনি উপস্থিত থাকলে, ব্যক্তির চতুর্ভুজাকার গৃহনির্মাণ করা উচিত। এর ফলে বিশেষ লাভ পাওয়া যাবে এবং বাড়িও তাড়াতাড়ি তৈরি হয়ে যাবে।
জন্মছকের পৃথক পৃথক স্থানে উপস্থিত শনি বাস্তুর ক্ষেত্রে পৃথক পৃথক ফল দিয়ে থাকে।
প্রথম স্থান
জন্মছকের প্রথম স্থানে শনি থাকলে এবং সপ্তম ও দশম স্থান খালি হলে জাতককে গৃহ সুখ প্রদান করে শনি।
দ্বিতীয় স্থান
কোনও জাতকের দ্বিতীয় স্থানে উপস্থিত শনি বাড়ির নির্মাণ কাজ মাঝপথে থামিয়ে দেয়। তবে বাস্তু ঠিক করলে বা ঠিক থাকলে উচিত ফলাফল দেয় এই গ্রহ।
তৃতীয় স্থান
তৃতীয় স্থানে শনির উপস্থিতিতে ব্যক্তি বাড়ি তৈরি করলে, তাঁকে তিনটি কুকুর পোষা উচিত। এর প্রভাবে শনি শুভ ফল প্রদান করবে।
চতুর্থ স্থান
বিচরণ করতে করতে জন্মছকের চতুর্থ স্থানে শনি উপস্থিত হলে নির্মাণ কাজ আটকে রাখা উচিত। শনির স্থান পরিবর্তন করা পর্যন্ত ভাড়া বাড়িতে থাকুন। কারণ চতুর্থ স্থানে শনির উপস্থিতি সত্ত্বেও গৃহ নির্মাণ করালে মা, দিদি, শ্বাশুড়ি ও মামার শারীরিক কষ্ট দেখা দিতে পারে।
পঞ্চম স্থান
কোষ্ঠির এই স্থানে শনি থাকলে ব্যক্তির পুত্র সমস্যায় ঘিরে থাকে। বাড়ি তৈরি করতে হলে তাঁর ৪৮ বছর হওয়ার পর নির্মাণ করুন। তবে বাড়ির ভিত্তি খননের পূর্বে শনির বাহনের পুজো করা উচিত।
ষষ্ঠ স্থান
জন্মছকের ষষ্ঠ স্থানে শনি উপস্থিত থাকলে ৩৬ বা ৩৯ বছর পর গৃহ নির্মাণ করানো উচিত। এই বয়সের আগে গৃহ নির্মাণ করালে, মেয়ের শ্বশুরবাড়িতে সমস্যা দেখা দেয়।
সপ্তম স্থান
সপ্তম স্থানে উপস্থিত শনি ব্যক্তিকে ভালো গৃহসুখ দিয়ে থাকে। তৈরি বাড়িও সহজে পাওয়া যায়। তবে শনি অশুভ ফলাফল দিয়ে থাকলে বাড়ি বিক্রি করতে হতে পারে।
অষ্টম স্থান
এই স্থানে শনি উপস্থিত থাকলে বাড়ি তৈরি থেকে শুরু করে কাজ পুরো হওয়া পর্যন্ত অনেকগুলি সমস্যা দেখা দেয়। তবে এই স্থানে শুভ রাহু ও কেতু থাকলে বাস্তু বিষয়ক শুভ ফলাফল লাভ করা যায়।
নবম স্থান
যে জাতকের কোষ্ঠির নবম স্থানে শনি বিরাজ করে, তাঁদের নিজের স্ত্রীর গর্ভধারণের সময় গৃহ নির্মাণ শুরু করা উচিত। আবার এই নির্মাণ কাজে বাবা ও ছেলের অংশ থাকা উচিত।
দশম স্থান
এই স্থানে শনি উপস্থিত থাকলে গৃহ নির্মাণ কাজ শুরু করবেন না। কারণ এই সময় কোনও লাভই হবে না।
একাদশ স্থান
একাদশ স্থানে উপস্থিত শনি দেরিতে বাস্তু সুখ প্রদান করে থাকে। ৫৫ বছর বয়সের পর গৃহনির্মাণের যোগ সৃষ্টি হয়। তবে বাড়ির দরজা দক্ষিণ দিকে রাখবেন না। এর প্রভাবে বাড়িতে রোগের প্রকোপ বাড়তে পারে।
দ্বাদশ স্থান
জন্মছকের দ্বাদশে শনি উপস্থিত থাকলে, ব্যক্তির চতুর্ভুজাকার গৃহনির্মাণ করা উচিত। এর ফলে বিশেষ লাভ পাওয়া যাবে এবং বাড়িও তাড়াতাড়ি তৈরি হয়ে যাবে।