Raksha Bandhan অর্থাত্ রাখি বন্ধন উত্সব গোটা দেশেই পালিত হয়। শ্রাবণ মাসের পূর্ণিমা তিথি রাখি পূর্ণিমা নামে পরিচিত। এই দিনটি ভাই ও বোনের দিন। বোনেরা এদিন হাতে রাখি পরিয়ে ভাইয়ের দীর্ঘ জীবন কামনা করেন এবং ভাইরা তাঁদের রক্ষা করার প্রতিশ্রুতি দেন। কিন্তু এই বছর কবে পড়েছে রাখি? কবে বোনেরা তাঁদের ভাইদের হাতে পরিয়ে দেবেন রাখি বা রক্ষাসূত্র?
আসলে এই বছর শ্রাবণী পূর্ণিমা দু-দিন পড়েছে, ১১ ও ১২ অগাস্ট। এই দু-দিনেক মধ্যে কবে রাখি পূর্ণিমা (Rakhi Purnima) উদযাপিত হবে, এই প্রশ্নটি অনেকের মনেই ঘুরপাক খাচ্ছে। এই বিষয়ে এখানে বিস্তারিত আলোচনা করা হল।
রাখিবন্ধনের শুভ সময়
পঞ্চিকা অনুসারে শ্রাবণ মাসের পূর্ণিমা তিথি শুরু হচ্ছে ১১ অগাস্ট সকাল ১০টা ৩৮ মিনিট থেকে। পরের দিন ১২ অগাস্ট সকাল ৭টা ৫ মিনিট পর্যন্ত পূর্ণিমা থাকবে। ১১ অগাস্ট যেহেতু সারা দিন পূর্ণিমা থাকবে, তাই সেদিনই পালিত হবে রাখি পূর্ণিমা। বোনেদের জন্য ভাইদের হাতে রাখি পরানোর শুভ সময় ১১ অগাস্ট সকাল ৯টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত। অভিজিতা মুহূর্ত বেলা ১২টা ৬ থেকে ১২.৫৭ পর্যন্ত। অমৃত কাল থাকবে সন্ধে ৬টা ৫৫ থেকে ৮টা ২০ পর্যন্ত। রাখিবন্ধনের ভাদ্রকাল শেষ হবে রাত ৮টা ৫১ মিনিটে।
ভাদ্র সময়কে (Bhadra Kaal) হিন্দু ক্যালেন্ডারে একটি অশুভ সময় হিসাবে বিবেচনা করা হয়। এই সময়ে কোনও শুভ কাজ করা নিষিদ্ধ। তাই এই শুভ কাজের সময় রাখি বাঁধাও নিষিদ্ধ। ভাদ্র সময়ে বিয়ে, গৃহপ্রবেশ, তীর্থস্থানে যাওয়া, নতুন ব্যবসা শুরু করার মতো কাজগুলি করাও খুব অশুভ বলে মনে করা হয়।
অনেকে রাখি পূর্ণিমাকে কাজরী পূর্ণিমাও বলে থাকেন। রাখি পূর্ণিমা থেকেই শ্রাবণ মাস শেষ হয়ে ভাদ্র শুরু হয়। প্রাচীণ ভারতেও এই উত্সব পালিত হত। বৈদিক যুগে এই প্রথা রক্ষা সূত্র নামেই প্রচলিত ছিল। পরে এটি রাখি নামে পরিচিত হয়। রাখি পূর্ণিমা থেকেই শ্রাবণ শেষ হয়ে ভাদ্র মাস শুরু হয়। ভাদ্র মাসে রাখি বাঁধা উচিত নয়। তাই পূর্ণিমা তিথি কতক্ষণ থাকছে, সেদিকে খেয়াল রাখা জরুরি। রাখি পূর্ণিমার দিন এই বছর বিশেষ রবিযোগ পড়েছে। তার ফলে আরও বৃদ্ধি পেয়েছে এই উত্সবের মাহাত্ম্য।
আসলে এই বছর শ্রাবণী পূর্ণিমা দু-দিন পড়েছে, ১১ ও ১২ অগাস্ট। এই দু-দিনেক মধ্যে কবে রাখি পূর্ণিমা (Rakhi Purnima) উদযাপিত হবে, এই প্রশ্নটি অনেকের মনেই ঘুরপাক খাচ্ছে। এই বিষয়ে এখানে বিস্তারিত আলোচনা করা হল।
রাখিবন্ধনের শুভ সময়
পঞ্চিকা অনুসারে শ্রাবণ মাসের পূর্ণিমা তিথি শুরু হচ্ছে ১১ অগাস্ট সকাল ১০টা ৩৮ মিনিট থেকে। পরের দিন ১২ অগাস্ট সকাল ৭টা ৫ মিনিট পর্যন্ত পূর্ণিমা থাকবে। ১১ অগাস্ট যেহেতু সারা দিন পূর্ণিমা থাকবে, তাই সেদিনই পালিত হবে রাখি পূর্ণিমা। বোনেদের জন্য ভাইদের হাতে রাখি পরানোর শুভ সময় ১১ অগাস্ট সকাল ৯টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত। অভিজিতা মুহূর্ত বেলা ১২টা ৬ থেকে ১২.৫৭ পর্যন্ত। অমৃত কাল থাকবে সন্ধে ৬টা ৫৫ থেকে ৮টা ২০ পর্যন্ত। রাখিবন্ধনের ভাদ্রকাল শেষ হবে রাত ৮টা ৫১ মিনিটে।
ভাদ্র সময়কে (Bhadra Kaal) হিন্দু ক্যালেন্ডারে একটি অশুভ সময় হিসাবে বিবেচনা করা হয়। এই সময়ে কোনও শুভ কাজ করা নিষিদ্ধ। তাই এই শুভ কাজের সময় রাখি বাঁধাও নিষিদ্ধ। ভাদ্র সময়ে বিয়ে, গৃহপ্রবেশ, তীর্থস্থানে যাওয়া, নতুন ব্যবসা শুরু করার মতো কাজগুলি করাও খুব অশুভ বলে মনে করা হয়।
অনেকে রাখি পূর্ণিমাকে কাজরী পূর্ণিমাও বলে থাকেন। রাখি পূর্ণিমা থেকেই শ্রাবণ মাস শেষ হয়ে ভাদ্র শুরু হয়। প্রাচীণ ভারতেও এই উত্সব পালিত হত। বৈদিক যুগে এই প্রথা রক্ষা সূত্র নামেই প্রচলিত ছিল। পরে এটি রাখি নামে পরিচিত হয়। রাখি পূর্ণিমা থেকেই শ্রাবণ শেষ হয়ে ভাদ্র মাস শুরু হয়। ভাদ্র মাসে রাখি বাঁধা উচিত নয়। তাই পূর্ণিমা তিথি কতক্ষণ থাকছে, সেদিকে খেয়াল রাখা জরুরি। রাখি পূর্ণিমার দিন এই বছর বিশেষ রবিযোগ পড়েছে। তার ফলে আরও বৃদ্ধি পেয়েছে এই উত্সবের মাহাত্ম্য।