Pitru Paksha: ইহলোক-পরলোকের কথা বিচার করে ব্যক্তি সারা জীবন ভালো কর্ম করে যাওয়ার চেষ্টা করে। যাতে মৃত্যুর পর তাঁদের নরক যন্ত্রণা ভোগ করতে না-হয়, আবার স্বর্গ লাভ করার ইচ্ছাও থাকে সকলের মনে। শাস্ত্র মতে ব্যক্তি মৃত্যুর সময় নানান সংকেত পান। এর মধ্যে এমন কিছু সংকেত রয়েছ, যা ব্যক্তিকে স্বর্গলাভের ইঙ্গিত দেয়। কী সেই সংকেত জেনে নেওয়া যাক।
১. এ ভাবে প্রাণ নির্গত হলে
গীতায় শ্রীকৃষ্ণ বলেছে, শরীরে প্রধানত ৯টি দ্বার রয়েছে। মহান আত্মা ও যাঁরা নিজের জীবনে সৎকর্ম করেছেন, তাঁদের প্রাণ শরীরের ওপরের অংশ থেকে বের হয়। শরীরের উর্ধ্বাংশ অর্থাৎ চোখ, নাক, মুখ ও কান। যে ব্যক্তি সারা জীবন পুণ্য কর্ম করেন তাঁদের প্রাণ এই দ্বার থেকেই নির্গত হয়। মনে করা হয় মৃত্যুর সময় কোনও ব্যক্তির প্রাণ যদি নাক থেকে নির্গত হয়, তা হলে তাঁদের নাক সামান্য বেঁকে যায়। আবার চোখ থেকে প্রাণ বেরোলে তা বন্ধ হয় না। কান থেকে প্রাণ নির্গত হলে তা টানটান থাকে ও মুখ থেকে নির্গত হলে তা খোলা থেকে যায়।
২. মুখে সন্তুষ্টির অনুভূতি
শাস্ত্র মতে যে জাতক নিজের জীবনে ভালো কর্ম করেছেন, মৃত্যুর সময়ে তাঁদের মুখে সন্তুষ্টির অনুভূতি দেখা দেবে। এমন ব্যক্তি স্বর্গলাভ করেন। অন্য দিকে পাপ কর্মে লিপ্ত ব্যক্তিদের মুখে তাঁদের শেষ মুহূর্তে মৃত্যু ভয় থাকে।
৩. মৃত্যুর সময়ে মল-মূত্র ত্যাগ করা
গরুড় পুরাণ ও কঠোপনিষদে বলা হয়েছে যে, যমদূত শেষ সময়ে কারও প্রাণ নিতে এলে ব্যক্তির আত্মা ভীত হয়ে শরীরের নিম্নাংশে দিকে পলায়ন করে। ভয়ের কারণে মৃত্যুর সময় কিছু ব্যক্তি মল-মূত্র ত্যাগ করে দেয়। আবার যে ব্যক্তির প্রাণ শান্তি ও স্বস্তিতে নির্গত হয় ও যাঁরা মল-মূত্র ত্যাগ করেন না, তাঁরা স্বর্গে স্থান লাভ করেন।
৪. এমন পুরুষ দেখা
মনে করা হয় মৃত্যুর সময় কাছে এলে ব্যক্তি কালো কাপড় পরা যমদূত ছাড়া অন্য কিছু দেখতে পায় না। তবে মহান আত্মা বা যাঁরা জীবনে সর্বদা ভালো কাজ করে গিয়েছে, তাঁদের সঙ্গে এমন হয় না। এমন ব্যক্তিরা মৃত্যুর সময়ে হলুদ কাপড় পরা দেবপুরুষ দেখতে পান। মনে করা হয় ব্যক্তির মৃত্যুর পর সেই দেবপুরুষ ব্যক্তিকে স্বর্গের বিমানে বসিয়ে নিয়ে যান।
৫. মৃত্যুর সময় এই জিনিসগুলি পাশে থাকা
শাস্ত্র মতে মৃত্যুর সময় মহানআত্মা বা পুণ্যাত্মাদের পাশে এই জিনিসগুলি থাকে। মৃত্যুর সময় পাশে গঙ্গাজল, তুলসী পাতা, কুশের আসন থাকা শুভ। মৃত্যুর সময় অনেকের পাশে এই জিনিসগুলি থাকে না। পাশে গঙ্গাজল, তুলসী পাতা থাকলে সেই ব্যক্তি স্বর্গ লাভ করে।
১. এ ভাবে প্রাণ নির্গত হলে
গীতায় শ্রীকৃষ্ণ বলেছে, শরীরে প্রধানত ৯টি দ্বার রয়েছে। মহান আত্মা ও যাঁরা নিজের জীবনে সৎকর্ম করেছেন, তাঁদের প্রাণ শরীরের ওপরের অংশ থেকে বের হয়। শরীরের উর্ধ্বাংশ অর্থাৎ চোখ, নাক, মুখ ও কান। যে ব্যক্তি সারা জীবন পুণ্য কর্ম করেন তাঁদের প্রাণ এই দ্বার থেকেই নির্গত হয়। মনে করা হয় মৃত্যুর সময় কোনও ব্যক্তির প্রাণ যদি নাক থেকে নির্গত হয়, তা হলে তাঁদের নাক সামান্য বেঁকে যায়। আবার চোখ থেকে প্রাণ বেরোলে তা বন্ধ হয় না। কান থেকে প্রাণ নির্গত হলে তা টানটান থাকে ও মুখ থেকে নির্গত হলে তা খোলা থেকে যায়।
২. মুখে সন্তুষ্টির অনুভূতি
শাস্ত্র মতে যে জাতক নিজের জীবনে ভালো কর্ম করেছেন, মৃত্যুর সময়ে তাঁদের মুখে সন্তুষ্টির অনুভূতি দেখা দেবে। এমন ব্যক্তি স্বর্গলাভ করেন। অন্য দিকে পাপ কর্মে লিপ্ত ব্যক্তিদের মুখে তাঁদের শেষ মুহূর্তে মৃত্যু ভয় থাকে।
৩. মৃত্যুর সময়ে মল-মূত্র ত্যাগ করা
গরুড় পুরাণ ও কঠোপনিষদে বলা হয়েছে যে, যমদূত শেষ সময়ে কারও প্রাণ নিতে এলে ব্যক্তির আত্মা ভীত হয়ে শরীরের নিম্নাংশে দিকে পলায়ন করে। ভয়ের কারণে মৃত্যুর সময় কিছু ব্যক্তি মল-মূত্র ত্যাগ করে দেয়। আবার যে ব্যক্তির প্রাণ শান্তি ও স্বস্তিতে নির্গত হয় ও যাঁরা মল-মূত্র ত্যাগ করেন না, তাঁরা স্বর্গে স্থান লাভ করেন।
৪. এমন পুরুষ দেখা
মনে করা হয় মৃত্যুর সময় কাছে এলে ব্যক্তি কালো কাপড় পরা যমদূত ছাড়া অন্য কিছু দেখতে পায় না। তবে মহান আত্মা বা যাঁরা জীবনে সর্বদা ভালো কাজ করে গিয়েছে, তাঁদের সঙ্গে এমন হয় না। এমন ব্যক্তিরা মৃত্যুর সময়ে হলুদ কাপড় পরা দেবপুরুষ দেখতে পান। মনে করা হয় ব্যক্তির মৃত্যুর পর সেই দেবপুরুষ ব্যক্তিকে স্বর্গের বিমানে বসিয়ে নিয়ে যান।
৫. মৃত্যুর সময় এই জিনিসগুলি পাশে থাকা
শাস্ত্র মতে মৃত্যুর সময় মহানআত্মা বা পুণ্যাত্মাদের পাশে এই জিনিসগুলি থাকে। মৃত্যুর সময় পাশে গঙ্গাজল, তুলসী পাতা, কুশের আসন থাকা শুভ। মৃত্যুর সময় অনেকের পাশে এই জিনিসগুলি থাকে না। পাশে গঙ্গাজল, তুলসী পাতা থাকলে সেই ব্যক্তি স্বর্গ লাভ করে।