এই সময় অ্যাস্ট্রো ডেস্ক: প্রতি মাসের শুক্লপক্ষের অষ্টমী তিথিতে পালিত হয় দুর্গা অষ্টমী। প্রতি মাসে এই দিনটি পালন করা হয় বলে এটি মাসিক দুর্গা অষ্টমী বা মাস দুর্গা অষ্টমী নামে পরিচিত। তবে বছরের সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ দুর্গা অষ্টমী হল মহাষ্টমী। এটি হিন্দু ক্যালেন্ডার অনুযায়ী আশ্বিন মাসের শারদীয়া উত্সবের অন্তর্গত। মাসিক দুর্গা অষ্টমী জানুয়ারি ২০২১
জানুয়ারি মাসের দুর্গা অষ্টমী পড়েছে ২১ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার। পৌষ মাসের শুক্লপক্ষ শুরু হয়েছে ২০ জানুয়ারি বুধবার বেলা ১টা ১৪ মিনিট থেকে। পৌষের শুক্লা অষ্টমী শেষ হচ্ছে ২১ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার বেলা ৩টে ৫০ মিনিটে।
দুর্গা অষ্টমীর মাহাত্ম্য
মাসিক দুর্গা অষ্টমীতে সারা দিন উপবাস রাখার প্রথা প্রচলিত আছে। দেবী দুর্গার ভক্তেরা এদিন ভোরে ঘুম থেকে ওঠেন। তারপর স্নান সেরে সারাদিন নির্জলা উপবাস রাখেন। সারাদিন উপবাস ব্রত পালন করে দেবী দুর্গার আরাধনা করেন ভক্তেরা। টাটকা ফুল, ফল অর্পণ করা হয় দুর্গার চরণে। ধূপ ও দ্বীপ জ্বালিয়ে পুজো করা হয় দেবী দুর্গার। সাধারণ ভাবে মনে করা হয় যে মাসিক দুর্গা অষ্টমীতে অষ্টমীর ব্রত পালন করে যারা দেবী দুর্গার আরাধনা করেন, তাঁদের স্বাস্থ্য, সম্পদ ও সমৃদ্ধি আসে।
এদিন দেবী দুর্গার আরাধনা করলে জীবনের সব দুঃখ কষ্ট দূর হয়ে যায় বলে মনে করেন ভক্তেরা। মন দিয়ে, নিয়ম ও নিষ্ঠা সহকারে দুর্গা পুজো করলে জীবনে সুখ ও শান্তি বলে প্রচলিত বিশ্বাস। যারা মাস দুর্গা অষ্টমী পালন করেন তাঁদের জীবনের সব পাপ ধুয়ে মুছে যায়। মহাদেব, শ্রীবিষ্ণু এবং ব্রহ্মার মিলিত শক্তির দ্বারা মহিষাসুরকে বধ করার জন্য দেবী দুর্গার উত্পত্তি।
অশ্বিন মাসের মহাষ্টমীতে দেবী পুরাণে কুমারী পুজোর সুষ্পষ্ট উল্লেখ রয়েছে। শাস্ত্র অনুসারে সাধারণত এক বছর থেকে ১৬ বছরের অজাতপুষ্প সুলক্ষণা কুমারীকে পুজোর উল্লেখ রয়েছে। ব্রাহ্মণ অবিবাহিত কন্যা অথবা অন্য গোত্রের অবিবাহিত কন্যাকেও পুজো করার বিধান রয়েছে। বয়স ভেদে কুমারীর নাম হয় ভিন্ন। সেকালে মুনিঋষিরা কুমারীপুজোর মাধ্যমে প্রকৃতিকে পুজো করতেন। প্রকৃতি মানে নারী। সেই প্রকৃতিরই আর এক রূপ কুমারীদের মধ্যে দেখতে পেতেন তাঁরা। তাঁরা বিশ্বাস করতেন মানুষের মধ্যেই রয়েছে ঈশ্বরের অযুত প্রভাব।
এই সময় ডিজিটালের লাইফস্টাইল সংক্রান্ত সব আপডেট এখন টেলিগ্রামে। সাবস্ক্রাইব করতে ক্লিক করুন এখানে।
জানুয়ারি মাসের দুর্গা অষ্টমী পড়েছে ২১ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার। পৌষ মাসের শুক্লপক্ষ শুরু হয়েছে ২০ জানুয়ারি বুধবার বেলা ১টা ১৪ মিনিট থেকে। পৌষের শুক্লা অষ্টমী শেষ হচ্ছে ২১ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার বেলা ৩টে ৫০ মিনিটে।
দুর্গা অষ্টমীর মাহাত্ম্য
মাসিক দুর্গা অষ্টমীতে সারা দিন উপবাস রাখার প্রথা প্রচলিত আছে। দেবী দুর্গার ভক্তেরা এদিন ভোরে ঘুম থেকে ওঠেন। তারপর স্নান সেরে সারাদিন নির্জলা উপবাস রাখেন। সারাদিন উপবাস ব্রত পালন করে দেবী দুর্গার আরাধনা করেন ভক্তেরা। টাটকা ফুল, ফল অর্পণ করা হয় দুর্গার চরণে। ধূপ ও দ্বীপ জ্বালিয়ে পুজো করা হয় দেবী দুর্গার। সাধারণ ভাবে মনে করা হয় যে মাসিক দুর্গা অষ্টমীতে অষ্টমীর ব্রত পালন করে যারা দেবী দুর্গার আরাধনা করেন, তাঁদের স্বাস্থ্য, সম্পদ ও সমৃদ্ধি আসে।
এদিন দেবী দুর্গার আরাধনা করলে জীবনের সব দুঃখ কষ্ট দূর হয়ে যায় বলে মনে করেন ভক্তেরা। মন দিয়ে, নিয়ম ও নিষ্ঠা সহকারে দুর্গা পুজো করলে জীবনে সুখ ও শান্তি বলে প্রচলিত বিশ্বাস। যারা মাস দুর্গা অষ্টমী পালন করেন তাঁদের জীবনের সব পাপ ধুয়ে মুছে যায়। মহাদেব, শ্রীবিষ্ণু এবং ব্রহ্মার মিলিত শক্তির দ্বারা মহিষাসুরকে বধ করার জন্য দেবী দুর্গার উত্পত্তি।
অশ্বিন মাসের মহাষ্টমীতে দেবী পুরাণে কুমারী পুজোর সুষ্পষ্ট উল্লেখ রয়েছে। শাস্ত্র অনুসারে সাধারণত এক বছর থেকে ১৬ বছরের অজাতপুষ্প সুলক্ষণা কুমারীকে পুজোর উল্লেখ রয়েছে। ব্রাহ্মণ অবিবাহিত কন্যা অথবা অন্য গোত্রের অবিবাহিত কন্যাকেও পুজো করার বিধান রয়েছে। বয়স ভেদে কুমারীর নাম হয় ভিন্ন। সেকালে মুনিঋষিরা কুমারীপুজোর মাধ্যমে প্রকৃতিকে পুজো করতেন। প্রকৃতি মানে নারী। সেই প্রকৃতিরই আর এক রূপ কুমারীদের মধ্যে দেখতে পেতেন তাঁরা। তাঁরা বিশ্বাস করতেন মানুষের মধ্যেই রয়েছে ঈশ্বরের অযুত প্রভাব।
এই সময় ডিজিটালের লাইফস্টাইল সংক্রান্ত সব আপডেট এখন টেলিগ্রামে। সাবস্ক্রাইব করতে ক্লিক করুন এখানে।